নিউজিল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া
স্পোর্টস ডেস্ক
দুরন্ত এক সেঞ্চুরি হাঁকালেন টিম রবিনসন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে প্রথম শতক আদায় করে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডকে এনে দিয়েছিলেন ১৮১ রানের বিশাল পুঁজি। কিন্তু প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মিচেল মার্শের হাফ সেঞ্চুরির সামনে রবিনসনের জাদুকরী তিন অঙ্ক মূল্যহীন হয়ে পড়ে। তাতে হারও মানল তার দল নিউজিল্যান্ড। আর ছয় উইকেটে জিতে শেষ হাসি হেসেছে অস্ট্রেলিয়া। জয়টা এসেছে আবার ২১ বল হাতে রেখে। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে পাওয়া এ জয় দিয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০-এ এগিয়ে গেল অজিরা।
বে ওভালে টস হেরে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে ঝলক দেখিয়ে ১০৬ রানের হার না-মানা দারুণ এক ইনিংস খেলেন রবিনসন। নিজের ৬৬ বলের চমৎকার ইনিংসটি ছয় বাউন্ডারি ও পাঁচ ছক্কায় সাজান ওয়ানডাউনে নামা এ ব্যাটসম্যান।
তার সেঞ্চুরির সঙ্গে ড্যারেল মিচেল যোগ করেন ৩৪ রান। তাতে ছয় উইকেট হারিয়ে ১৮১ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ করে কিউইরা।
জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে ব্যাটিংয়ে নেমে সেঞ্চুরির আভাস দিয়েছিলেন মিচেল মার্শও। কিন্তু ৮৫ রানের দুরন্ত ইনিংসেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তারকা ওপেনারকে।
সিরিজের শুরুটা রাঙাতে মার্শের অধিনায়কোচিত ফিফটিই হয়ে যায় যথেষ্ট। ট্রাভিস হেড ৩১ আর ম্যাথু শর্ট ২৯ রান করে সাজঘরে ফিরলেও টিম ডেভিড (২১*) থেকে যান অপরাজিত। তাতে ১৬.৩ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে লক্ষ্য টপকে ১৮৫ রান তুলে ফেলে অস্ট্রেলিয়া।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নিউজিল্যান্ড : ১৮১/৬, ২০ ওভার (রবিনসন ১০৬*, ড্যারেল ৩৪, জ্যাকবস ২০; ডারশুইস ২/৪০ ও হ্যাজলউড ১/২৩)।
অস্ট্রেলিয়া : ১৮৫/৪, ১৬.৩ ওভার (মার্শ ৮৫, হেড ৩১, শর্ট ২৯, ডেভিড ২১*; হেনরি ২/৪৩ ও জেমিসন ১/৪৬)।
ফল : অস্ট্রেলিয়া ছয় উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা : মিচেল মার্শ।
দুরন্ত এক সেঞ্চুরি হাঁকালেন টিম রবিনসন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে প্রথম শতক আদায় করে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডকে এনে দিয়েছিলেন ১৮১ রানের বিশাল পুঁজি। কিন্তু প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মিচেল মার্শের হাফ সেঞ্চুরির সামনে রবিনসনের জাদুকরী তিন অঙ্ক মূল্যহীন হয়ে পড়ে। তাতে হারও মানল তার দল নিউজিল্যান্ড। আর ছয় উইকেটে জিতে শেষ হাসি হেসেছে অস্ট্রেলিয়া। জয়টা এসেছে আবার ২১ বল হাতে রেখে। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে পাওয়া এ জয় দিয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০-এ এগিয়ে গেল অজিরা।
বে ওভালে টস হেরে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে ঝলক দেখিয়ে ১০৬ রানের হার না-মানা দারুণ এক ইনিংস খেলেন রবিনসন। নিজের ৬৬ বলের চমৎকার ইনিংসটি ছয় বাউন্ডারি ও পাঁচ ছক্কায় সাজান ওয়ানডাউনে নামা এ ব্যাটসম্যান।
তার সেঞ্চুরির সঙ্গে ড্যারেল মিচেল যোগ করেন ৩৪ রান। তাতে ছয় উইকেট হারিয়ে ১৮১ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ করে কিউইরা।
জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে ব্যাটিংয়ে নেমে সেঞ্চুরির আভাস দিয়েছিলেন মিচেল মার্শও। কিন্তু ৮৫ রানের দুরন্ত ইনিংসেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তারকা ওপেনারকে।
সিরিজের শুরুটা রাঙাতে মার্শের অধিনায়কোচিত ফিফটিই হয়ে যায় যথেষ্ট। ট্রাভিস হেড ৩১ আর ম্যাথু শর্ট ২৯ রান করে সাজঘরে ফিরলেও টিম ডেভিড (২১*) থেকে যান অপরাজিত। তাতে ১৬.৩ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে লক্ষ্য টপকে ১৮৫ রান তুলে ফেলে অস্ট্রেলিয়া।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নিউজিল্যান্ড : ১৮১/৬, ২০ ওভার (রবিনসন ১০৬*, ড্যারেল ৩৪, জ্যাকবস ২০; ডারশুইস ২/৪০ ও হ্যাজলউড ১/২৩)।
অস্ট্রেলিয়া : ১৮৫/৪, ১৬.৩ ওভার (মার্শ ৮৫, হেড ৩১, শর্ট ২৯, ডেভিড ২১*; হেনরি ২/৪৩ ও জেমিসন ১/৪৬)।
ফল : অস্ট্রেলিয়া ছয় উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা : মিচেল মার্শ।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৮ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৯ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে