স্পোর্টস ডেস্ক
ব্যাটিং বিপর্যয় সামাল দিতে না পেরে হার মানতে হলো ইংল্যান্ডকে। সে আবার নিজেদের ঘরের মাঠে। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারল স্বাগতিক ইংলিশরা ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে। প্রোটিয়ারা জিতেছে ১৭৫ বল হাতে রেখে। এ জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে আফ্রিকার দেশটি এগিয়ে গেল ১-০ তে।
বলের হিসাবে এটি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় বড় ব্যবধানে জয়। সবচেয়ে বড় জয়টা ধরা দেয় বার্বাডোজের ব্রিজটাউনে। ২০০৭ বিশ্বকাপে। জয়টা এসেছিল ১৮৪ বল হাতে রেখেই।
সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে টস হেরে আগে ব্যাট হাতে নেমে ইংল্যান্ডের শুরুটা ভালোই ছিল। ওপেনার জেমি স্মিথের ফিফটিতে ১৭ ওভারেই দলীয় স্কোর ১০০ পেরিয়ে যায়। তবে স্মিথ (৫৪) ফিরতেই স্বাগতিক ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়ে যায়। আর মাত্র ২৯ রান যোগ হতেই হারিয়ে ফেলে বাকি ৭ উইকেট। ইংল্যান্ড গুটিয়ে যায় ১৩১ রানে।
ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ইংলিশদের সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহ এটি। আর ৫০ বছরের মধ্যে লিডসের হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সর্বনিম্ন দলীয় পুঁজি এটি। দলটির শেষ ছয় ব্যাটসম্যানের কেউই দুই অঙ্কের দেখা পাননি।
এইডেন মার্করাম ৮৬ রানের ইনিংসে জয়ের ভিতটা গড়ে দেন। আরেক ওপেনার রায়ান রিকেলটন ৩১* রান করে দলের জয় নিশ্চিত করেন। ইংল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইন আপ একাই ধসিয়ে দিয়েছেন কেশব মহারাজ। ৩৩ বলে ২২ রান খরচায় শিকার করেছেন ৪ উইকেট।
এটি ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার কোনো স্পিনারের সেরা বোলিং ফিগার। এত দিন রেকর্ডটা ছিল ইমরান তাহিরের দখলে। চেন্নাইয়ে ২০১১ বিশ্বকাপের ম্যাচে ইংলিশদের বিপক্ষে ৩৮ রানে ৪ উইকেট শিকার করেছিলেন তাহির।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ইংল্যান্ড: ১৩১/১০, ২৪.৩ ওভার (স্মিথ ৫৪, বাটলার ১৫, রুট ১৪; মহারাজ ৪/২২ ও ৩/৩৩)।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৩৭/৩, ২০.৫ ওভার (মার্করাম ৮৬, রিকেলটন ৩১*; আদিল ৩/২৬)।
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৭ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: কেশব মহারাজ।
ব্যাটিং বিপর্যয় সামাল দিতে না পেরে হার মানতে হলো ইংল্যান্ডকে। সে আবার নিজেদের ঘরের মাঠে। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারল স্বাগতিক ইংলিশরা ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে। প্রোটিয়ারা জিতেছে ১৭৫ বল হাতে রেখে। এ জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে আফ্রিকার দেশটি এগিয়ে গেল ১-০ তে।
বলের হিসাবে এটি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় বড় ব্যবধানে জয়। সবচেয়ে বড় জয়টা ধরা দেয় বার্বাডোজের ব্রিজটাউনে। ২০০৭ বিশ্বকাপে। জয়টা এসেছিল ১৮৪ বল হাতে রেখেই।
সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে টস হেরে আগে ব্যাট হাতে নেমে ইংল্যান্ডের শুরুটা ভালোই ছিল। ওপেনার জেমি স্মিথের ফিফটিতে ১৭ ওভারেই দলীয় স্কোর ১০০ পেরিয়ে যায়। তবে স্মিথ (৫৪) ফিরতেই স্বাগতিক ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়ে যায়। আর মাত্র ২৯ রান যোগ হতেই হারিয়ে ফেলে বাকি ৭ উইকেট। ইংল্যান্ড গুটিয়ে যায় ১৩১ রানে।
ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ইংলিশদের সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহ এটি। আর ৫০ বছরের মধ্যে লিডসের হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সর্বনিম্ন দলীয় পুঁজি এটি। দলটির শেষ ছয় ব্যাটসম্যানের কেউই দুই অঙ্কের দেখা পাননি।
এইডেন মার্করাম ৮৬ রানের ইনিংসে জয়ের ভিতটা গড়ে দেন। আরেক ওপেনার রায়ান রিকেলটন ৩১* রান করে দলের জয় নিশ্চিত করেন। ইংল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইন আপ একাই ধসিয়ে দিয়েছেন কেশব মহারাজ। ৩৩ বলে ২২ রান খরচায় শিকার করেছেন ৪ উইকেট।
এটি ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার কোনো স্পিনারের সেরা বোলিং ফিগার। এত দিন রেকর্ডটা ছিল ইমরান তাহিরের দখলে। চেন্নাইয়ে ২০১১ বিশ্বকাপের ম্যাচে ইংলিশদের বিপক্ষে ৩৮ রানে ৪ উইকেট শিকার করেছিলেন তাহির।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ইংল্যান্ড: ১৩১/১০, ২৪.৩ ওভার (স্মিথ ৫৪, বাটলার ১৫, রুট ১৪; মহারাজ ৪/২২ ও ৩/৩৩)।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৩৭/৩, ২০.৫ ওভার (মার্করাম ৮৬, রিকেলটন ৩১*; আদিল ৩/২৬)।
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৭ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: কেশব মহারাজ।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৯ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৯ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগে