ফুরাল ৯ বছরের অপেক্ষা

স্পোর্টস রিপোর্টার

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল) জমল না ঢাকা ডার্বি বা আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের মধ্যকার লড়াই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াইয়ে শেষ হাসি হাসল মতিঝিল পাড়ার ক্লাবটি। আবাহনীকে ৩৯ রানে হারাল তারা। এর মাধ্যমে নয় বছর পর ডিপিএলের ওয়ানডে সংস্করণে আবাহনীকে হারাল মোহামেডান। সবশেষ ২০১৬ সালে দেশের শীর্ষ ক্লাবটিকে হারিয়েছিল তারা।
মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ২৬৪ রানের সংগ্রহ পায় মোহামেডান। জবাবে ২২৫ রানে থামে আবাহনী। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৫৯ রানে জিসান আলম, পারভেজ হোসেন ইমন ও মোহাম্মদ মিঠুনের উইকেট হারায় ধানমন্ডির ক্লাবটি। সে ধাক্কা সামলে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি তারা। ১১৩ বলে নাজমুল হোসেন শান্তর খেলা ৮০ রানের ইনিংস কেবল হারের ব্যবধান কমাতেই যথেষ্ট ছিল। শেষদিকে ২৪ রানের ইনিংস খেলে শেষ আশাটুকু টিকিয়ে রাখেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। এই পেসারের আউট হওয়ার পর সব আশা শেষ হয় আবাহনীর। তার সমান ২৪ রান করেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। এছাড়া ২৫ রান আসে মমিনুল হক সৌরভের ব্যাট থেকে। মোহামেডানের হয়ে ৩৬ রানে ৪ উইকেট নেন এবাদত হোসেন। সাইফুদ্দিনের শিকার দুটি। ৪৪ রান খরচ করেন তিনি।
এর আগে আনিসুল ইসলাম ইমনের সেঞ্চুরি ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ফিফটি ছোঁয়া ইনিংসে এই পুঁজি পায় মোহামেডান। বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতার কারণে দলীয় সংগ্রহ ৩০০ পার করতে পারেনি তারা। ১১৮ বলে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেন ইমন। ৪৮ রান এনে দেন মাহিদুল। মুশফিকুর রহিমের অবদান ২০ রান। মেহেদি হাসান মিরাজের ব্যাট থেকে আসে ১৮ রান। এছাড়া ১৭ রান করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আবাহনীর হয়ে ৪৯ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন নাহিদ রানা। মৃত্যুঞ্জয়, রাকিবুল হাসান ও মাহফুজুল রাব্বি নেন দুটি করে উইকেট।

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল) জমল না ঢাকা ডার্বি বা আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের মধ্যকার লড়াই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াইয়ে শেষ হাসি হাসল মতিঝিল পাড়ার ক্লাবটি। আবাহনীকে ৩৯ রানে হারাল তারা। এর মাধ্যমে নয় বছর পর ডিপিএলের ওয়ানডে সংস্করণে আবাহনীকে হারাল মোহামেডান। সবশেষ ২০১৬ সালে দেশের শীর্ষ ক্লাবটিকে হারিয়েছিল তারা।
মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ২৬৪ রানের সংগ্রহ পায় মোহামেডান। জবাবে ২২৫ রানে থামে আবাহনী। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৫৯ রানে জিসান আলম, পারভেজ হোসেন ইমন ও মোহাম্মদ মিঠুনের উইকেট হারায় ধানমন্ডির ক্লাবটি। সে ধাক্কা সামলে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি তারা। ১১৩ বলে নাজমুল হোসেন শান্তর খেলা ৮০ রানের ইনিংস কেবল হারের ব্যবধান কমাতেই যথেষ্ট ছিল। শেষদিকে ২৪ রানের ইনিংস খেলে শেষ আশাটুকু টিকিয়ে রাখেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। এই পেসারের আউট হওয়ার পর সব আশা শেষ হয় আবাহনীর। তার সমান ২৪ রান করেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। এছাড়া ২৫ রান আসে মমিনুল হক সৌরভের ব্যাট থেকে। মোহামেডানের হয়ে ৩৬ রানে ৪ উইকেট নেন এবাদত হোসেন। সাইফুদ্দিনের শিকার দুটি। ৪৪ রান খরচ করেন তিনি।
এর আগে আনিসুল ইসলাম ইমনের সেঞ্চুরি ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ফিফটি ছোঁয়া ইনিংসে এই পুঁজি পায় মোহামেডান। বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতার কারণে দলীয় সংগ্রহ ৩০০ পার করতে পারেনি তারা। ১১৮ বলে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেন ইমন। ৪৮ রান এনে দেন মাহিদুল। মুশফিকুর রহিমের অবদান ২০ রান। মেহেদি হাসান মিরাজের ব্যাট থেকে আসে ১৮ রান। এছাড়া ১৭ রান করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আবাহনীর হয়ে ৪৯ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন নাহিদ রানা। মৃত্যুঞ্জয়, রাকিবুল হাসান ও মাহফুজুল রাব্বি নেন দুটি করে উইকেট।

তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ জিতে এগিয়ে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্বিতীয় ম্যাচ তাদের সামনে ছিল সিরিজ জয়ের মোক্ষম সুযোগ। তবে সেটা হতে দিলেন না ফাহিম আশরাফ-সাইম আইয়ুবরা।
৬ ঘণ্টা আগে
এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচ খেলার পর ছুটিতে গেছেন বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাকে ছাড়াই গত বৃহস্পতিবার থেকে ফুটবল দলের ক্যাম্প শুরু হয়েছে। ঢাকায় না থাকলেও কোচ কাবরেরার ছকেই দলের অনুশীলন হচ্ছে বলে জানালেন সহকারী কোচ হাসান আল মামুন।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে আগেই হার মেনেছিল বাংলাদেশ। এবার শেষ ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতেও মিলল না সান্ত্বনার জয়। ছন্দটা ধরে রেখে এবারও জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জয়টা এসেছে ৫ উইকেটে- ১৯ বল হাতে রেখেই।
৮ ঘণ্টা আগে
আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারতের কাছে হেরে অস্ট্রেলিয়া বিদায় নিতেই অবসরের ইঙ্গিত দিলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যালিসা হিলি। ম্যাচশেষে হিলি জানান, এটাই ছিল তার ক্যারিয়ারের শেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সে হিসাবে পরবর্তী বিশ্বকাপের আগেই ওয়ানডে থেকে অবসরে যাচ্ছেন এই অজি তারকা।
৯ ঘণ্টা আগে