স্পোর্টস ডেস্ক
নিজেদের মাঠে বার্সেলোনা ছিল দাপুটে। এস্তাদিও অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে তাদের পারফরম্যান্সও ছিল দেখার মতো। রবার্ট লেভানডোভস্কির জোড়া গোলের সঙ্গে ঝলক দেখিয়েছিলেন রাফিনহা ও লামিনে ইয়ামাল। এই ত্রয়ীর ফুটবল ম্যাজিকে কাতালানরা উপহার পেয়েছিল উড়ন্ত এক জয়। এ তো গেল চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগের গল্প! কিন্তু ফিরতি লেগে বদলে যায় ভেন্যু। সঙ্গে পাল্টে যায় বার্সার রূপটাও। সিগনাল ইদুনা পার্কে চেনা স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাবটিও যেন নিষ্ক্রিয় হয়ে ছিল পুরো ম্যাচজুড়ে। দ্যুতি ছড়াতে পারেননি কাতালানদের কেউ।
অনুজ্জ্বল বার্সাকে পেয়ে নিজেদের মাঠে ঘোষণা দিয়েই প্রতাপ দেখিয়েছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। সেরহু গিরাসির দুরন্ত হ্যাটট্রিকে ৩-১ গোলে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে জার্মান ক্লাবটি। কিন্তু অবিশ্বাস্য কিছু করে দেখাতে পারল না তারা। শেষ হাসি হাসলো বার্সাই। দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৩ গোলে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের টিকিট কাটল কোচ হান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা। এক দশক আগে ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের স্বাদ পাওয়া বার্সেলোনা চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিতে নাম লিখল গুনে গুনে ঠিক ছয় বছর বিরতি দিয়ে।
ডর্টমুন্ড কোচ নিকো কোভাচ প্রত্যয়ী ছিলেন অলৌকিক কিছু করে দেখাতে, ‘আমরা পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত। প্রথম লেগের চেয়ে পুরো ভিন্ন রূপ দেখাতে চাই। জিততে চাই আমরা। সবসময়ই অলৌকিক ঘটনা ঘটে।’
মাঠের বাইরে কথার লড়াইয়ে মিরাকল ঘটাতে চেয়ে শুধু হুঙ্কারই ছোঁড়েননি কোভাচ। মাঠের লড়াইয়ে করেও দেখিয়েছেন দুর্দান্ত কিছু। বার্সার মতো দলকে নিয়ে যেভাবে ছেলেখেলা করল ডর্টমুন্ড, সেটা মিরাকলের চেয়ে কম কীসে! টানা ২৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার পর এই প্রথম হার মানল দারুণ ফর্মে থাকা বার্সা। আর ২০২৫ সালে বার্সা হজম করল প্রথম হারের তেতো স্বাদ।
ডর্টমুন্ড ঠিক কতটা দুরন্ত ছিল মাঠের পারফরম্যান্সে, সেটা পরিষ্কার হয়ে যায় শট নেওয়ার পরিসংখ্যানেই। পুরো ম্যাচে জার্মান ক্লাবটি শট নিয়েছিল ১৮টি, যার মধ্যে ১১টি তারা লক্ষ্যে রাখতে পেরেছিল। বিপরীতে বার্সা ঠিক কতটা বিবর্ণ ছিল? জানলে অবাক হবেন যে কেউ। ক্লাবটি শটই নিতে পেরেছিল মাত্র ৭টি, যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল মাত্র দুটি। দুদলের মধ্যে ব্যবধানটা স্পষ্ট হয়ে যায় গোলসংখ্যায়। বার্সার জালে ডর্টমুন্ড তিন গোল দিলেও, সফরকারীরা পেয়েছে মাত্র একটি গোল। কিন্তু সেও এসেছে আবার ডর্টমুন্ডের ভুলে। তার মানে- গোলটি ছিল আত্মঘাতী। চোখ ধাঁধানো পারফরম্যান্সে ফুটবল অনুরাগীদের মুগ্ধ করেও রাজ্যের হতাশায় ডুবেছে স্বাগতিক ডর্টমুন্ড। আর হেরেও শেষ হাসি হেসেছে কাতালানরাই। কারণটা স্বাভাবিক- ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাকর এ টুর্নামেন্টের শেষ আটের প্রথম লেগে ৪-০ গোলে জিতে যে আগেই শেষ চারে এক পা দিয়ে রেখেছিল বার্সা।
প্রথম লেগে বার্সার মাঠে নাস্তানাবুদ হয়ে ফিরেছিল ডর্টমুন্ড।
এবার সিগনাল এদুনা পার্কে উল্টো নাজেহাল হয়েছে হান্সি ফ্লিকের ক্লাব। বড়সড় হারিকেনই যেন বয়ে গেছে কাতালানদের ওপর দিয়ে। আগ্রাসী ফুটবলের ঝড় সামলে উঠতে গিয়ে ম্যাচের ১১ মিনিটেই পিছিয়ে পড়ে বার্সা। গোলরক্ষক ভয়েচেক সেজনি ফাউল করলে রেফারি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন অতিথিদের বিরুদ্ধে। পেনাল্টির সুযোগটা কাজে লাগিয়ে নির্ভুল নিশানায় ডর্টমুন্ডকে লিড এনে দেন সেরহু গিরাসি।
ম্যাচের শুরুতে পিছিয়ে পড়লেও দুশ্চিন্তার কোনো কারণ ছিল না বার্সার জন্য। কারণ দুই লেগ মিলিয়ে তখনো ৪-১-এ এগিয়ে ছিল তারা। কিন্তু এগিয়ে গিয়ে ম্যাচের চিত্রনাট্য পাল্টে ফেলে ডর্টমুন্ড। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে বার্সার রক্ষণভাগে রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টি করে ডর্টমুন্ড। প্রথমার্ধে স্বাগতিকরা আর গোল না পেলেও বার্সা শিবিরে ঠিকই ভীতি সঞ্চার করেছিল তারা। চলতি মৌসুমে বার্সা এতটা বাজে খেলেনি কোনো ম্যাচেই।
দ্বিতীয়ার্ধে বার্সা আরো মুশকিলে পড়ে যায়। তাদের একরকম কোণঠাসা করে ফেলে ডর্টমুন্ড। লড়াইয়ের ৪৯ মিনিটে উড়ে আসা বলে মাথা ছোঁয়ান রামি বেনসেবাইনি। তার কাছ থেকে উড়ন্ত বল পেয়ে হেডে বার্সার জাল কাঁপিয়ে দেন গিরাসি। দুই লেগ মিলিয়ে তখন স্কোরশিটে গোল ব্যবধান কমে গিয়ে দাঁড়ায় ৪-২-এ। তবে সৌভাগ্যবশত ৫৩ মিনিটে একটি গোল শোধ করে বার্সেলোনা। ফারমিন লোপেজের গোলপ্রচেষ্টা বিপদমুক্ত করতে গিয়ে আত্মঘাতী হয়ে পড়েন রামি। অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলে নিজেদের জালে বল জড়িয়ে দেন প্রথমার্ধে বার্সাকে ভীতসন্ত্রস্ত রাখা ডর্টমুন্ডের রক্ষণভাগের এ ফুটবলার।
ম্যাচের ৭৬ মিনিটে ডর্টমুন্ডের জার্সি গায়ে স্কোরশিটে আরেকটি গোল যোগ করে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করে ফেলেন গিরাসি। রোনালদো আরাউহো পাস দেন গিরাসির কাছে। বল পেয়ে তাতে আলতো টোকাতে সহজেই জালে পাঠিয়ে দেন গিনির এই ফরোয়ার্ড। এ নিয়ে এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে ১৩টি গোলের সন্ধান পেলেন গিরাসি।
২০১৯ সালের পর এই প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে নাম লিখল বার্সা। ফাইনালে ওঠার ম্যাচে জার্মান জায়ান্ট বায়ার্ন মিউনিখ কিংবা ইতালিয়ান চ্যাম্পিয়ন জায়ান্ট ইন্টার মিলানকে মোকাবিলা করবে তারা।
নিজেদের মাঠে বার্সেলোনা ছিল দাপুটে। এস্তাদিও অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে তাদের পারফরম্যান্সও ছিল দেখার মতো। রবার্ট লেভানডোভস্কির জোড়া গোলের সঙ্গে ঝলক দেখিয়েছিলেন রাফিনহা ও লামিনে ইয়ামাল। এই ত্রয়ীর ফুটবল ম্যাজিকে কাতালানরা উপহার পেয়েছিল উড়ন্ত এক জয়। এ তো গেল চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগের গল্প! কিন্তু ফিরতি লেগে বদলে যায় ভেন্যু। সঙ্গে পাল্টে যায় বার্সার রূপটাও। সিগনাল ইদুনা পার্কে চেনা স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাবটিও যেন নিষ্ক্রিয় হয়ে ছিল পুরো ম্যাচজুড়ে। দ্যুতি ছড়াতে পারেননি কাতালানদের কেউ।
অনুজ্জ্বল বার্সাকে পেয়ে নিজেদের মাঠে ঘোষণা দিয়েই প্রতাপ দেখিয়েছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। সেরহু গিরাসির দুরন্ত হ্যাটট্রিকে ৩-১ গোলে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে জার্মান ক্লাবটি। কিন্তু অবিশ্বাস্য কিছু করে দেখাতে পারল না তারা। শেষ হাসি হাসলো বার্সাই। দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৩ গোলে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের টিকিট কাটল কোচ হান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা। এক দশক আগে ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের স্বাদ পাওয়া বার্সেলোনা চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিতে নাম লিখল গুনে গুনে ঠিক ছয় বছর বিরতি দিয়ে।
ডর্টমুন্ড কোচ নিকো কোভাচ প্রত্যয়ী ছিলেন অলৌকিক কিছু করে দেখাতে, ‘আমরা পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত। প্রথম লেগের চেয়ে পুরো ভিন্ন রূপ দেখাতে চাই। জিততে চাই আমরা। সবসময়ই অলৌকিক ঘটনা ঘটে।’
মাঠের বাইরে কথার লড়াইয়ে মিরাকল ঘটাতে চেয়ে শুধু হুঙ্কারই ছোঁড়েননি কোভাচ। মাঠের লড়াইয়ে করেও দেখিয়েছেন দুর্দান্ত কিছু। বার্সার মতো দলকে নিয়ে যেভাবে ছেলেখেলা করল ডর্টমুন্ড, সেটা মিরাকলের চেয়ে কম কীসে! টানা ২৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার পর এই প্রথম হার মানল দারুণ ফর্মে থাকা বার্সা। আর ২০২৫ সালে বার্সা হজম করল প্রথম হারের তেতো স্বাদ।
ডর্টমুন্ড ঠিক কতটা দুরন্ত ছিল মাঠের পারফরম্যান্সে, সেটা পরিষ্কার হয়ে যায় শট নেওয়ার পরিসংখ্যানেই। পুরো ম্যাচে জার্মান ক্লাবটি শট নিয়েছিল ১৮টি, যার মধ্যে ১১টি তারা লক্ষ্যে রাখতে পেরেছিল। বিপরীতে বার্সা ঠিক কতটা বিবর্ণ ছিল? জানলে অবাক হবেন যে কেউ। ক্লাবটি শটই নিতে পেরেছিল মাত্র ৭টি, যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল মাত্র দুটি। দুদলের মধ্যে ব্যবধানটা স্পষ্ট হয়ে যায় গোলসংখ্যায়। বার্সার জালে ডর্টমুন্ড তিন গোল দিলেও, সফরকারীরা পেয়েছে মাত্র একটি গোল। কিন্তু সেও এসেছে আবার ডর্টমুন্ডের ভুলে। তার মানে- গোলটি ছিল আত্মঘাতী। চোখ ধাঁধানো পারফরম্যান্সে ফুটবল অনুরাগীদের মুগ্ধ করেও রাজ্যের হতাশায় ডুবেছে স্বাগতিক ডর্টমুন্ড। আর হেরেও শেষ হাসি হেসেছে কাতালানরাই। কারণটা স্বাভাবিক- ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাকর এ টুর্নামেন্টের শেষ আটের প্রথম লেগে ৪-০ গোলে জিতে যে আগেই শেষ চারে এক পা দিয়ে রেখেছিল বার্সা।
প্রথম লেগে বার্সার মাঠে নাস্তানাবুদ হয়ে ফিরেছিল ডর্টমুন্ড।
এবার সিগনাল এদুনা পার্কে উল্টো নাজেহাল হয়েছে হান্সি ফ্লিকের ক্লাব। বড়সড় হারিকেনই যেন বয়ে গেছে কাতালানদের ওপর দিয়ে। আগ্রাসী ফুটবলের ঝড় সামলে উঠতে গিয়ে ম্যাচের ১১ মিনিটেই পিছিয়ে পড়ে বার্সা। গোলরক্ষক ভয়েচেক সেজনি ফাউল করলে রেফারি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন অতিথিদের বিরুদ্ধে। পেনাল্টির সুযোগটা কাজে লাগিয়ে নির্ভুল নিশানায় ডর্টমুন্ডকে লিড এনে দেন সেরহু গিরাসি।
ম্যাচের শুরুতে পিছিয়ে পড়লেও দুশ্চিন্তার কোনো কারণ ছিল না বার্সার জন্য। কারণ দুই লেগ মিলিয়ে তখনো ৪-১-এ এগিয়ে ছিল তারা। কিন্তু এগিয়ে গিয়ে ম্যাচের চিত্রনাট্য পাল্টে ফেলে ডর্টমুন্ড। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে বার্সার রক্ষণভাগে রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টি করে ডর্টমুন্ড। প্রথমার্ধে স্বাগতিকরা আর গোল না পেলেও বার্সা শিবিরে ঠিকই ভীতি সঞ্চার করেছিল তারা। চলতি মৌসুমে বার্সা এতটা বাজে খেলেনি কোনো ম্যাচেই।
দ্বিতীয়ার্ধে বার্সা আরো মুশকিলে পড়ে যায়। তাদের একরকম কোণঠাসা করে ফেলে ডর্টমুন্ড। লড়াইয়ের ৪৯ মিনিটে উড়ে আসা বলে মাথা ছোঁয়ান রামি বেনসেবাইনি। তার কাছ থেকে উড়ন্ত বল পেয়ে হেডে বার্সার জাল কাঁপিয়ে দেন গিরাসি। দুই লেগ মিলিয়ে তখন স্কোরশিটে গোল ব্যবধান কমে গিয়ে দাঁড়ায় ৪-২-এ। তবে সৌভাগ্যবশত ৫৩ মিনিটে একটি গোল শোধ করে বার্সেলোনা। ফারমিন লোপেজের গোলপ্রচেষ্টা বিপদমুক্ত করতে গিয়ে আত্মঘাতী হয়ে পড়েন রামি। অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলে নিজেদের জালে বল জড়িয়ে দেন প্রথমার্ধে বার্সাকে ভীতসন্ত্রস্ত রাখা ডর্টমুন্ডের রক্ষণভাগের এ ফুটবলার।
ম্যাচের ৭৬ মিনিটে ডর্টমুন্ডের জার্সি গায়ে স্কোরশিটে আরেকটি গোল যোগ করে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করে ফেলেন গিরাসি। রোনালদো আরাউহো পাস দেন গিরাসির কাছে। বল পেয়ে তাতে আলতো টোকাতে সহজেই জালে পাঠিয়ে দেন গিনির এই ফরোয়ার্ড। এ নিয়ে এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে ১৩টি গোলের সন্ধান পেলেন গিরাসি।
২০১৯ সালের পর এই প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে নাম লিখল বার্সা। ফাইনালে ওঠার ম্যাচে জার্মান জায়ান্ট বায়ার্ন মিউনিখ কিংবা ইতালিয়ান চ্যাম্পিয়ন জায়ান্ট ইন্টার মিলানকে মোকাবিলা করবে তারা।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে