দিল্লি টেস্ট
স্পোর্টস ডেস্ক
আহমেদাবাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং ছিল যাচ্ছে তাই বাজে। কিন্তু দিল্লিতে আসতেই ক্যারিবীয়দের ব্যাটিং চিত্রটা পুরোপুরি পাল্টে গেছে। ভারতের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ভালো করার চেষ্টা করেছে তারা। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে উইন্ডিজের ব্যাটিংটা হয়েছে দুর্দান্ত। ওপেনার জন ক্যাম্পবেলের সঙ্গে শাই হোপ হাঁকিয়েছেন সেঞ্চুরি।
দুজনের দুরন্ত ব্যাটিংয়ে সফরকারীরা দ্বিতীয় ইনিংসে গড়ে ৩৯০ রানের পুঁজি। তাতে রোস্টন চেজদের লিড দাঁড়িয়েছিল ১২০ রান। কিন্তু এতে লাভ হচ্ছে না মোটেই। এত কিছুর পরও হারের দ্বারপ্রান্তেই পৌঁছে গেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১২১ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে চতুর্থ দিন শেষে এক উইকেট হারিয়ে ৬৩ রান তুলে ফেলেছে ভারত। জয়ের জন্য স্বাগতিকদের দরকার আর মাত্র ৫৮ রান। ম্যাচ পঞ্চম দিনে নিয়ে যাওয়াতেই এখন সান্ত্বনা খুঁজতে পারে অতিথিরা।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে ক্যাম্পবেল ও হোপ দলকে বিপদ থেকে টেনে তোলার সব ধরনের চেষ্টাই করেছেন। দুজনে মিলে ২৯৫ বলে ১৭৭ রানের দারুণ এক পার্টনারশিপ গড়েন। তাতে ক্যারিবীয়দের ইনিংস হয়েছে বড়। ১৯৯ বলে ১২ বাউন্ডারি ও ৩ ছক্কায় ১১৫ রানের দাপুটে এক ইনিংস খেলেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ক্যাম্পবেল। আর তার পার্টনার থেমেছেন ১০৩ রানের দুরন্ত এক ইনিংস উপহার দিয়ে। ফেরার আগে ২১৪ বলের চমৎকার ইনিংসটি সাজান ১২ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায়। ফিফটি পূর্ণ করে অপরাজিত থেকে যান জাস্টিন গ্রেভস (৫০*)। আর ক্যাপ্টেন রোস্টন চেজ দলীয় স্কোরে যোগ করেন ৪০ রান।
তবে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় ভারত। দলীয় ৯ রানে তাদের ব্যাটিং লাইনআপে আঘাত হানেন জোমেল ওয়ারিক্যান। ফিরে যান ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল (৮)। লোকেশ রাহুল (২৫* ব্যাটিং) ও সাই সুদর্শন (৩০* ব্যাটিং) এখনো টিকে আছেন উইকেটে। দলীয় সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে এক উইকেটে ৬৩।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ২৪৮/১০ ও ৩৯০/১০, ১১৮.৫ ওভার (ক্যাম্পবেল ১১৫, হোপ ১০৩, গ্রেভস ৫০*, চেজ ৪০, সিলস ৩২; বুমরাহ ৩/৪৪, কুলদীপ ৩/১০৪ ও সিরাজ ২/৪৩)।
ভারত : ৫১৮/৫ ডি. ও ৬৩/১ (সুদর্শন ৩০, রাহুল ২৫, জয়সওয়াল ৮; ওয়ারিক্যান ১/১৫)। *চতুর্থ দিন শেষে
আহমেদাবাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং ছিল যাচ্ছে তাই বাজে। কিন্তু দিল্লিতে আসতেই ক্যারিবীয়দের ব্যাটিং চিত্রটা পুরোপুরি পাল্টে গেছে। ভারতের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ভালো করার চেষ্টা করেছে তারা। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে উইন্ডিজের ব্যাটিংটা হয়েছে দুর্দান্ত। ওপেনার জন ক্যাম্পবেলের সঙ্গে শাই হোপ হাঁকিয়েছেন সেঞ্চুরি।
দুজনের দুরন্ত ব্যাটিংয়ে সফরকারীরা দ্বিতীয় ইনিংসে গড়ে ৩৯০ রানের পুঁজি। তাতে রোস্টন চেজদের লিড দাঁড়িয়েছিল ১২০ রান। কিন্তু এতে লাভ হচ্ছে না মোটেই। এত কিছুর পরও হারের দ্বারপ্রান্তেই পৌঁছে গেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১২১ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে চতুর্থ দিন শেষে এক উইকেট হারিয়ে ৬৩ রান তুলে ফেলেছে ভারত। জয়ের জন্য স্বাগতিকদের দরকার আর মাত্র ৫৮ রান। ম্যাচ পঞ্চম দিনে নিয়ে যাওয়াতেই এখন সান্ত্বনা খুঁজতে পারে অতিথিরা।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে ক্যাম্পবেল ও হোপ দলকে বিপদ থেকে টেনে তোলার সব ধরনের চেষ্টাই করেছেন। দুজনে মিলে ২৯৫ বলে ১৭৭ রানের দারুণ এক পার্টনারশিপ গড়েন। তাতে ক্যারিবীয়দের ইনিংস হয়েছে বড়। ১৯৯ বলে ১২ বাউন্ডারি ও ৩ ছক্কায় ১১৫ রানের দাপুটে এক ইনিংস খেলেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ক্যাম্পবেল। আর তার পার্টনার থেমেছেন ১০৩ রানের দুরন্ত এক ইনিংস উপহার দিয়ে। ফেরার আগে ২১৪ বলের চমৎকার ইনিংসটি সাজান ১২ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায়। ফিফটি পূর্ণ করে অপরাজিত থেকে যান জাস্টিন গ্রেভস (৫০*)। আর ক্যাপ্টেন রোস্টন চেজ দলীয় স্কোরে যোগ করেন ৪০ রান।
তবে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় ভারত। দলীয় ৯ রানে তাদের ব্যাটিং লাইনআপে আঘাত হানেন জোমেল ওয়ারিক্যান। ফিরে যান ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল (৮)। লোকেশ রাহুল (২৫* ব্যাটিং) ও সাই সুদর্শন (৩০* ব্যাটিং) এখনো টিকে আছেন উইকেটে। দলীয় সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে এক উইকেটে ৬৩।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ২৪৮/১০ ও ৩৯০/১০, ১১৮.৫ ওভার (ক্যাম্পবেল ১১৫, হোপ ১০৩, গ্রেভস ৫০*, চেজ ৪০, সিলস ৩২; বুমরাহ ৩/৪৪, কুলদীপ ৩/১০৪ ও সিরাজ ২/৪৩)।
ভারত : ৫১৮/৫ ডি. ও ৬৩/১ (সুদর্শন ৩০, রাহুল ২৫, জয়সওয়াল ৮; ওয়ারিক্যান ১/১৫)। *চতুর্থ দিন শেষে
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৮ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৯ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে