
পার্থ রায়

ইংলিশ কিংবদন্তি গ্রাহাম থর্পের বিদায়ী সিরিজ শুরুর আগে বাংলাদেশের হয়ে আলোচনায় ছিলেন মুশফিকুর রহিম! মাত্র ১৬ বছর ২৫৭ দিন বয়সে ক্রিকেট মক্কা লর্ডসে অভিষেক টেস্ট খেলতে নেমেছিলেন, বলেই বোধহয় এত আলোচনা হয়েছিল তাকে ঘিরে। মাত্র ১৭ বছর ছুঁইছুঁই বয়সে টেস্ট খেলতে নামা মুশফিকের বয়স এখন ৩৮ ছাড়িয়েছে। অপেক্ষায় নিজের শততম টেস্ট খেলতে নামার। প্রথম বাংলাদেশি আগামী বুধবার খেলতে নামবেন সেঞ্চুরি টেস্ট। বাংলাদেশের মতো ‘নবীন’ টেস্ট খেলুড়ে দেশের হয়ে এমন কীর্তি গড়তে পারাটা বিশেষ সম্মানের। শুধু বাংলাদেশের মতো দেশ নয়, যেকোনো দেশের ক্রিকেটারদের জন্যই শততম টেস্ট খেলাটা বিশেষ সম্মানের। নানা আয়োজনে বিসিবি হয়তো তাকে সম্মানিত করবে, তবে মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রেকর্ডও যুক্ত হবে তার নামের পাশে।
২০০৫ সালের ২৬ মে বাংলাদেশের ৪১তম ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট অভিষেকের পর খেলেছেন ৯৯ ম্যাচ। এ সময় লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা দেশ-বিদেশ মিলিয়ে খেলেছে ১১৯ টেস্ট। অর্থাৎ অভিষেকের পর থেকে বাংলাদেশের খেলা ৮৩.১৯ শতাংশ ম্যাচের একাদশে ছিলেন। এ সময় তার চেয়ে বেশি ম্যাচ খেলতে পারেনি আর কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার। ফলে স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি টেস্ট জয়ের রেকর্ডও তার দখলে। এই ১১৯ টেস্টের মধ্যে ২৩ ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পেয়েছে। এর মধ্যে ২২ টেস্টই খেলেছেন মুশফিকুর রহিম। গত বছর কিংস্টাউনে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানোর ম্যাচে ইনজুরির কারণে খেলতে পারেননি তিনি। তা না হলে হয়তো তার ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের জয় পাওয়া সবগুলো ম্যাচে খেলার রেকর্ডটা তারই হতো।
একবার সকালে অনুশীলন করতে আসা নিয়ে কথা বলে বেশ সমালোচনার জন্ম দেন মুশফিকুর রহিম। তবে মিরপুরে যখন কোনো ক্রিকেটারের আনাগোনা থাকে না, তখনো ব্যাট-বলের টুংটাং আওয়াজ পাওয়া যায়। তাতেই স্পষ্ট হয়, মুশফিক হয়তো এসেছেন অনুশীলনে। সবচেয়ে বেশি সময় মিরপুরে অনুশীলন করা মুশফিকুর রহিম এই মাঠে খেলেছেন ২৭ টেস্ট। এই মাঠে সাদা পোশাকের ম্যাচই হয়েছে ২৮টি। অর্থাৎ, একটি মাত্র ম্যাচ ছাড়া মিরপুরে হওয়া সবগুলো ম্যাচের একাদশেই ছিল মুশফিকের নাম। মিরপুরে বাংলাদেশ দলের পাওয়া ৮ জয়ের সবগুলোর সাক্ষীও মুশফিক। এখানে ২৭ টেস্টে ৪ সেঞ্চুরি ও ৮ হাফ সেঞ্চুরিতে ১৮৫৫ রান করেছেন তিনি। মিরপুর ছাড়া চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে হাজারের ওপরে রান করেছেন। এই দুই মাঠ ছাড়া আর কোথাও অন্ততপক্ষে ৫০০ রানও করতে পারেননি তিনি। ফলে এটা স্পষ্ট মিরপুর আর চট্টগ্রাম মুশফিকের জন্য রানপ্রসবা মাঠ। ক্যারিয়ারে তার মোট টেস্ট রানের ২৯ শতাংশ এসেছে মিরপুরে আর চট্টগ্রামে এসেছে ২৩ শতাংশ রান। ক্যারিয়ারের সবচেয়ে সেঞ্চুরিও করেছেন এই দুই মাঠে। মিরপুরে ৪ ও চট্টগ্রামের সাগরিকায় তার ব্যাটে এসেছে দুই সেঞ্চুরি।
ঘরের মাঠে এমন দারুণ সব কীর্তি আর রেকর্ড মুশফিককে করেছে অনন্য। তবে এতসব রেকর্ডের ভিড়ে মুশফিকের খানিকটা মন খারাপ হতে পারে তার সমসাময়িক ক্রিকেটারদের পরিসংখ্যান দেখে। ২০০৫ সালে তার অভিষেকের পর টেস্ট আঙিনায় পা রাখা ২২ ক্রিকেটার ১০০ কিংবা তার চেয়ে বেশি সংখ্যক টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। সেখানে মুশফিক এখনো অপেক্ষায় আছেন শততম ম্যাচ খেলার। মুশফিকের অভিষেকের এক বছর সাদা পোশাকে যাত্রা শুরু করা ইংলিশ পেসার জেমস অ্যান্ডারসন তো ক্যারিয়ার শেষ করেছেন ১৭৬ টেস্ট খেলে। এমনকি টিম সাউদি, ডেভিড ওয়ার্নার, ইশান্ত শর্মা, বেন স্টোকস, জনি বেয়ারস্টো, দিমুথ করুনারত্নে ও ক্রেইফ ব্রাথওয়েটের মতো ক্রিকেটাররা খেলে ফেলেছেন ১০০-এর বেশি টেস্ট। ক্যারিয়ারের শততম টেস্ট খেলার দ্বারপ্রান্তে থাকা মুশফিক এ সময় করেছেন ৬৩৫১ রান। এ সময় তার চেয়ে বেশি রান করেছেন ২২ ক্রিকেটার। বাংলাদেশ দলের টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ কম পাওয়া এবং লাল বলের ক্রিকেটের লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের অনভ্যস্ততায় প্রভাবটা পড়েছে মুশফিকের ওপর। নাহলে হয়তো আরো আগেই শততম টেস্টের সঙ্গে হাজার দুয়েক রান করতে পারতেন।
আরেকটি রেকর্ডে অবশ্য মুশফিক বেশ উপরেই রেখেছেন। অভিষেকের পর উইকেটরক্ষক হিসেবে ৫৫ ম্যাচ খেলেছেন মুশফিকুর রহিম। এ সময় উইকেটরক্ষক হিসেবে তার চেয়ে বেশি রান করেছেন শুধু ইংল্যান্ডের ম্যাট প্রিয়র ও ভারতের মহেন্দ্র সিং ধোনি। উইকেটরক্ষক হিসেবে মুশফিকের ব্যাটে এসেছে ৩৫১৫ রান। এছাড়া উইকেটরক্ষক হিসেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৬ সেঞ্চুরি করেছেন তিনি।
মুশফিক ব্যাট-বলে যখন উজ্জ্বল, তখন অধিনায়ক হিসেবে নেতৃত্বগুণেও এগিয়ে আছেন বেশ। বাংলাদেশকে ৩৪ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে জয় এনে দেন ৭ টেস্টে। বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অধিনায়কত্ব করা ও জয়ের রেকর্ডও তার দখলে। ক্যারিয়ারে দারুণ সব রেকর্ডকে সঙ্গী করে মুশফিক অপেক্ষায় শততম টেস্ট খেলতে। মুশফিকের সেঞ্চুরি টেস্ট শুরুর তারিখ ১৯ নভেম্বর।

ইংলিশ কিংবদন্তি গ্রাহাম থর্পের বিদায়ী সিরিজ শুরুর আগে বাংলাদেশের হয়ে আলোচনায় ছিলেন মুশফিকুর রহিম! মাত্র ১৬ বছর ২৫৭ দিন বয়সে ক্রিকেট মক্কা লর্ডসে অভিষেক টেস্ট খেলতে নেমেছিলেন, বলেই বোধহয় এত আলোচনা হয়েছিল তাকে ঘিরে। মাত্র ১৭ বছর ছুঁইছুঁই বয়সে টেস্ট খেলতে নামা মুশফিকের বয়স এখন ৩৮ ছাড়িয়েছে। অপেক্ষায় নিজের শততম টেস্ট খেলতে নামার। প্রথম বাংলাদেশি আগামী বুধবার খেলতে নামবেন সেঞ্চুরি টেস্ট। বাংলাদেশের মতো ‘নবীন’ টেস্ট খেলুড়ে দেশের হয়ে এমন কীর্তি গড়তে পারাটা বিশেষ সম্মানের। শুধু বাংলাদেশের মতো দেশ নয়, যেকোনো দেশের ক্রিকেটারদের জন্যই শততম টেস্ট খেলাটা বিশেষ সম্মানের। নানা আয়োজনে বিসিবি হয়তো তাকে সম্মানিত করবে, তবে মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রেকর্ডও যুক্ত হবে তার নামের পাশে।
২০০৫ সালের ২৬ মে বাংলাদেশের ৪১তম ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট অভিষেকের পর খেলেছেন ৯৯ ম্যাচ। এ সময় লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা দেশ-বিদেশ মিলিয়ে খেলেছে ১১৯ টেস্ট। অর্থাৎ অভিষেকের পর থেকে বাংলাদেশের খেলা ৮৩.১৯ শতাংশ ম্যাচের একাদশে ছিলেন। এ সময় তার চেয়ে বেশি ম্যাচ খেলতে পারেনি আর কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার। ফলে স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি টেস্ট জয়ের রেকর্ডও তার দখলে। এই ১১৯ টেস্টের মধ্যে ২৩ ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পেয়েছে। এর মধ্যে ২২ টেস্টই খেলেছেন মুশফিকুর রহিম। গত বছর কিংস্টাউনে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানোর ম্যাচে ইনজুরির কারণে খেলতে পারেননি তিনি। তা না হলে হয়তো তার ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের জয় পাওয়া সবগুলো ম্যাচে খেলার রেকর্ডটা তারই হতো।
একবার সকালে অনুশীলন করতে আসা নিয়ে কথা বলে বেশ সমালোচনার জন্ম দেন মুশফিকুর রহিম। তবে মিরপুরে যখন কোনো ক্রিকেটারের আনাগোনা থাকে না, তখনো ব্যাট-বলের টুংটাং আওয়াজ পাওয়া যায়। তাতেই স্পষ্ট হয়, মুশফিক হয়তো এসেছেন অনুশীলনে। সবচেয়ে বেশি সময় মিরপুরে অনুশীলন করা মুশফিকুর রহিম এই মাঠে খেলেছেন ২৭ টেস্ট। এই মাঠে সাদা পোশাকের ম্যাচই হয়েছে ২৮টি। অর্থাৎ, একটি মাত্র ম্যাচ ছাড়া মিরপুরে হওয়া সবগুলো ম্যাচের একাদশেই ছিল মুশফিকের নাম। মিরপুরে বাংলাদেশ দলের পাওয়া ৮ জয়ের সবগুলোর সাক্ষীও মুশফিক। এখানে ২৭ টেস্টে ৪ সেঞ্চুরি ও ৮ হাফ সেঞ্চুরিতে ১৮৫৫ রান করেছেন তিনি। মিরপুর ছাড়া চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে হাজারের ওপরে রান করেছেন। এই দুই মাঠ ছাড়া আর কোথাও অন্ততপক্ষে ৫০০ রানও করতে পারেননি তিনি। ফলে এটা স্পষ্ট মিরপুর আর চট্টগ্রাম মুশফিকের জন্য রানপ্রসবা মাঠ। ক্যারিয়ারে তার মোট টেস্ট রানের ২৯ শতাংশ এসেছে মিরপুরে আর চট্টগ্রামে এসেছে ২৩ শতাংশ রান। ক্যারিয়ারের সবচেয়ে সেঞ্চুরিও করেছেন এই দুই মাঠে। মিরপুরে ৪ ও চট্টগ্রামের সাগরিকায় তার ব্যাটে এসেছে দুই সেঞ্চুরি।
ঘরের মাঠে এমন দারুণ সব কীর্তি আর রেকর্ড মুশফিককে করেছে অনন্য। তবে এতসব রেকর্ডের ভিড়ে মুশফিকের খানিকটা মন খারাপ হতে পারে তার সমসাময়িক ক্রিকেটারদের পরিসংখ্যান দেখে। ২০০৫ সালে তার অভিষেকের পর টেস্ট আঙিনায় পা রাখা ২২ ক্রিকেটার ১০০ কিংবা তার চেয়ে বেশি সংখ্যক টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। সেখানে মুশফিক এখনো অপেক্ষায় আছেন শততম ম্যাচ খেলার। মুশফিকের অভিষেকের এক বছর সাদা পোশাকে যাত্রা শুরু করা ইংলিশ পেসার জেমস অ্যান্ডারসন তো ক্যারিয়ার শেষ করেছেন ১৭৬ টেস্ট খেলে। এমনকি টিম সাউদি, ডেভিড ওয়ার্নার, ইশান্ত শর্মা, বেন স্টোকস, জনি বেয়ারস্টো, দিমুথ করুনারত্নে ও ক্রেইফ ব্রাথওয়েটের মতো ক্রিকেটাররা খেলে ফেলেছেন ১০০-এর বেশি টেস্ট। ক্যারিয়ারের শততম টেস্ট খেলার দ্বারপ্রান্তে থাকা মুশফিক এ সময় করেছেন ৬৩৫১ রান। এ সময় তার চেয়ে বেশি রান করেছেন ২২ ক্রিকেটার। বাংলাদেশ দলের টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ কম পাওয়া এবং লাল বলের ক্রিকেটের লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের অনভ্যস্ততায় প্রভাবটা পড়েছে মুশফিকের ওপর। নাহলে হয়তো আরো আগেই শততম টেস্টের সঙ্গে হাজার দুয়েক রান করতে পারতেন।
আরেকটি রেকর্ডে অবশ্য মুশফিক বেশ উপরেই রেখেছেন। অভিষেকের পর উইকেটরক্ষক হিসেবে ৫৫ ম্যাচ খেলেছেন মুশফিকুর রহিম। এ সময় উইকেটরক্ষক হিসেবে তার চেয়ে বেশি রান করেছেন শুধু ইংল্যান্ডের ম্যাট প্রিয়র ও ভারতের মহেন্দ্র সিং ধোনি। উইকেটরক্ষক হিসেবে মুশফিকের ব্যাটে এসেছে ৩৫১৫ রান। এছাড়া উইকেটরক্ষক হিসেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৬ সেঞ্চুরি করেছেন তিনি।
মুশফিক ব্যাট-বলে যখন উজ্জ্বল, তখন অধিনায়ক হিসেবে নেতৃত্বগুণেও এগিয়ে আছেন বেশ। বাংলাদেশকে ৩৪ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে জয় এনে দেন ৭ টেস্টে। বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অধিনায়কত্ব করা ও জয়ের রেকর্ডও তার দখলে। ক্যারিয়ারে দারুণ সব রেকর্ডকে সঙ্গী করে মুশফিক অপেক্ষায় শততম টেস্ট খেলতে। মুশফিকের সেঞ্চুরি টেস্ট শুরুর তারিখ ১৯ নভেম্বর।

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে ইতালির সামনে সমীকরণ ছিল নরওয়েকে বড় ব্যবধানে হারাতে হবে। অথচ মাঠের খেলায় দেখা গেল ঠিক উল্টো। বড় ব্যবধান তো দূরের কথা, ১ গোলের বেশি দিতে পারেনি, হজম করেছে ৪টি।
১৯ মিনিট আগেবিশ্বকাপ বাছাইপর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচেও জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখল ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স। রোববার রাতে হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে আলবেনিয়াকে ২-০ গোলে হারিয়েছে ইংল্যান্ড।
২ ঘণ্টা আগে
বর্তমান সময়ে টেনিসের ফাইনাল মানেই কার্লোস আলকারাজ ও ইয়ানিক সিনার। আরেকবার দেখা গেল সময়ের সেরা দুই তারকার রুদ্ধশ্বাস লড়াই। তাতে শেষে গিয়ে ধরা খেলেন আলকারাজ। সরাসরি সেটে জিতে এটিপি ফাইনালস শিরোপা বাগিয়ে নিলেন সিনার।
২ ঘণ্টা আগে
দ্বিতীয় নারী কাবাডি বিশ্বকাপের পর্দা উঠছে আজ ঢাকায়। খেলা হবে মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে। এ উপলক্ষে গতকাল নারী বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করা হয় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ট্রফি উন্মোচন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে