প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা অভিমুখে যাওয়ার চেষ্টা করলে চাকরিচ্যূত বিডিআর সদস্যদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। সোমবার দুপুরে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা যমুনা অভিমুখে যাওয়ার চেষ্টা করে।
পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলাকালে কিছু গণমাধ্যম পক্ষপাতদুষ্ট সংবাদ প্রচার করার মাধ্যমে বিদ্রোহ উসকে দিয়েছে এবং একইসাথে পরিকল্পিতভাবে সামরিক অফিসারদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার প্রয়াস চালিয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়েছে। কমিশন মনে করে, সময়মত ব্যবস্থা নিলে এই নৃশংস হত্যাকান্ড ও অন্যান্য অপরাধ প্রতিরোধ করা যেত।
২০০৯ সালের পিলখানা ট্র্যাজেডির পর চাকরিচ্যুত ও ক্ষতিগ্রস্ত সাবেক বিডিআর সদস্যরা চাকরিতে পুনর্বহালসহ তিন দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। রোববার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়।
বিডিআর সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় দ্বিতীয় দফায় আরো ৪০ জওয়ানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। সোমবার ঢাকার ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত গত ৮ মে এ আদেশ দেন।
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) এ এল এম ফজলুর রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার নিজের অ্যাকাউন্টে ভারত প্রসঙ্গে যে মন্তব্য করেছেন, তার সমর্থন করে না বাংলাদেশ সরকার।
২০০৯ সালের বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) বিদ্রোহ নিয়ে ব্যারিস্টার তানিয়া আমিরের বক্তব্য বিভ্রান্তিকর বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহ সম্পর্কে তানিয়া আমিরের বক্তব্য, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত হচ্ছে, তাতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমর্থক হিসেবে...
বিচারক অসুস্থ থাকায় চতুর্থবারের মতো পেছালো পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় জামিন আদেশ ও সাক্ষ্যগ্রহণের শুনানির তারিখ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালতে এ বিষয়ে আদেশ দেওয়ার দিন ধার্য ছিলো। এর আগে ১৭ মার্চ জামিনের আদেশ ও সাক্
পিলখানা বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় কারাগারে আটক ২৩৯ বিডিআর জওয়ানের জামিনের বিষয়ে আজ আদেশ দিবেন আদালত।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডে চাকরিচ্যুত বিডির সদস্যদের ক্ষতিপূরণসহ চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে অবস্থান নিয়েছে চাকরিচ্যুত বিডির সদস্য ও তাদের পরিবার। পিলখানার সামনে জিগাতলা বিজিবি ৪ নম্বর ফটক এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এই আন্দোলন ঘিরে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য
পিলখানা হত্যা মামলায় সাজার মেয়াদ পূর্ণ করা আসামদিরে মধ্যে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ২৩৯ বিডিআর জওয়ানের জামিনের শুনানি শেষ। যাচাই-বাছাই শেষে জামিন বিষয়ে আজ বিকেলে আদেশ দিবেন বলে জানিয়েছেন আদালত।
এক. ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহ ও পিলখানা ট্র্যাজেডির ১৬তম বার্ষিকী। ২০০৯ সালের এই দিন ঢাকার পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের নাটক মঞ্চস্থ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার অতন্ত্র প্রহরী দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে ধ্বংস করে বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার চক্রান্ত শুরু হয়েছিল।
ভারত আওয়ামী লীগ কে ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতা রাখার স্বপ্ন দেখিয়ে আওয়ামী সরকারের মদদে পিলখানা হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। ওই হত্যাকান্ড পরিচালিত করেছে ভারতীয় আজ্ঞাবহ বিডিআর জোয়ানেরা। কিন্তু তাদের কোন বিচার না করে নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের আটক করে বিচারের নামে অবিচার করে দন্ড দিয়েছে, চাকরিচ্যুত করেছে।
শহীদ লে. কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের নামে আমরা ফুলবাড়ী-নাগেশ্বরী সড়কটি ‘শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল সড়ক’ নামকরণের দাবি তুলেছিলাম। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের দাবি পূরণ করেনি। পরিবারের পক্ষ থেকে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ফুলবাড়ী টু নাগেশ্বরী সড়কটি শহীদ লে.কর্নেল আফতাবের
সেনাবাহিনীর অনেক কর্মকর্তার ভূমিকা ছিল রহস্যজনক। এই পরিকল্পনায় যুক্ত ছিল দেশের কিছু বিশ্বাসঘাতক এবং গুজরাটের কশাই মোদি ও ভারত।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। বাংলাদেশ জাতি রাষ্ট্রের ইতিহাসে একটি মর্মান্তিক দিন। একটি রক্তাক্ত অধ্যায় রচিত হয়েছিল এই দিনে। শুধু রক্ত ও অশ্রুর মাঝে সীমিত ছিল না এই দুর্ভাগ্যের সময়টি। সময়ের প্রবাহে ধীরে ধীরে মিথ্যা অপসৃত হয়েছে আর সত্য হয়েছে উদ্ভাসিত।