পাবনার বেশিরভাগ ফার্মেসিতে দেদারসে বিক্রি হচ্ছে অনুমোদনহীন, মেয়াদোত্তীর্ণ ভারতীয় ওষুধ, প্রসাধনী ও শিশুখাদ্য। আইন অমান্য করে দীর্ঘদিন ধরে এসব পণ্য বিক্রি করছে অসাধু ওষুধের দোকানদাররা। এসব ওষুধ সেবন ও প্রসাধন ব্যবহার করে সাধারণ রোগী, বিশেষ করে শিশুদের পড়তে হচ্ছে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকিতে।
আদালত সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন, এখন থেকে সব চিকিৎসককে বড় হাতের অক্ষরে (ক্যাপিটাল লেটার) স্পষ্টভাবে ব্যবস্থাপত্র লিখতে হবে। একই সঙ্গে, দুই বছরের মধ্যে ডিজিটাল ব্যবস্থাপত্র ব্যবস্থা চালু করার সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
মানুষের বা পশুর শরীরে বিভিন্ন রকমের জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। এর ফলে মানুষ বা পশু বিভিন্ন রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। এই সমস্ত জীবাণুকে ধ্বংস বা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যে ওষুধ ব্যবহার করা হয়, তা হলো অ্যান্টিবায়োটিক।