রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, গুলির খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। নিহতের ব্যবহৃত গাড়িটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, কাছে থেকে তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। কারা জড়িত এবং কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তা তদন্তের পর বলা যাবে।
মেহেদী হাসান অভিযোগ করে বলেন, ‘দুপুরে হঠাৎ করেই খন্দকার সোহেল স্পীডবোটে করে তার লোকজন নিয়ে এসে নির্বিচারে গুলি চালায়। এতে স্থানীয় নিজামের বুক ও সজিবের চোখে গুলি লাগে। এছাড়া সোহেল আমার একটি স্পীডবোট ও নগদ প্রায় ৫০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।’
ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ বিএনপি নেতাকর্মীরা কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের লিংক রোড অংশে সড়ক অবরোধ করেন। এতে সড়কের দু’পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় এবং গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার কে কেন্দ্র করে। মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের মুন্সিকান্দি এলাকায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে আনন্দপুর এলাকায় এ সংঘর্ষে অন্তত ৮ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।