
আমার দেশ অনলাইন

মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি বলেছেন, মুসলিম বিশ্বের প্রতি পাকিস্তানের অবদান ইতিবাচক ও সক্রিয়। শনিবার কায়রোর ইতিহাদিয়া রাষ্ট্রপতি প্রাসাদে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল সৈয়দ আসিম মুনিরের সঙ্গে সাক্ষাতে তিনি এই প্রশংসা করেন।
শনিবার পাকিস্তানি গণমাধ্যম জিও নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, বৈঠকে দুই নেতা পাকিস্তান ও মিশরের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্ব পুনর্ব্যক্ত করেন এবং অর্থনীতি, প্রযুক্তি, নিরাপত্তা ও সমাজ-সংস্কৃতি সহ বিভিন্ন খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদারের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির মিশরের নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে মিশর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অপরদিকে প্রেসিডেন্ট সিসি বলেন, দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সমন্বয় ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও গভীর করা প্রয়োজন।
আইএসপিআর আরো জানায়, বৈঠকে নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং প্রতিরক্ষা খাতে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি দেন দুই নেতা। ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির বর্তমানে মিশরে সরকারি সফরে রয়েছেন, যার লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে সামরিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বাড়ানো।
এর আগেআসিম মুনির মিশরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল আব্দুল মাগেদ সাকার এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ খলিফা ফাতেহির সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব বৈঠকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা, পারস্পরিক স্বার্থ এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়।
পরে ফিল্ড মার্শাল মুনির আল-আজহার মসজিদে গ্র্যান্ড ইমাম শেখ আহমেদ এল তাইয়েবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় মুসলিম উম্মাহর বর্তমান চ্যালেঞ্জ নিয়ে মতবিনিময় হয়। সেনাপ্রধান ইসলামের বিকৃত ব্যাখ্যা ও চরমপন্থী মতাদর্শ নির্মূলের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
সার্বিকভাবে সফরটি পাকিস্তান ও মিশরের কৌশলগত সম্পর্ক আরও গভীর করার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি বলেছেন, মুসলিম বিশ্বের প্রতি পাকিস্তানের অবদান ইতিবাচক ও সক্রিয়। শনিবার কায়রোর ইতিহাদিয়া রাষ্ট্রপতি প্রাসাদে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল সৈয়দ আসিম মুনিরের সঙ্গে সাক্ষাতে তিনি এই প্রশংসা করেন।
শনিবার পাকিস্তানি গণমাধ্যম জিও নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, বৈঠকে দুই নেতা পাকিস্তান ও মিশরের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্ব পুনর্ব্যক্ত করেন এবং অর্থনীতি, প্রযুক্তি, নিরাপত্তা ও সমাজ-সংস্কৃতি সহ বিভিন্ন খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদারের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির মিশরের নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে মিশর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অপরদিকে প্রেসিডেন্ট সিসি বলেন, দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সমন্বয় ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও গভীর করা প্রয়োজন।
আইএসপিআর আরো জানায়, বৈঠকে নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং প্রতিরক্ষা খাতে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি দেন দুই নেতা। ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির বর্তমানে মিশরে সরকারি সফরে রয়েছেন, যার লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে সামরিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বাড়ানো।
এর আগেআসিম মুনির মিশরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল আব্দুল মাগেদ সাকার এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ খলিফা ফাতেহির সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব বৈঠকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা, পারস্পরিক স্বার্থ এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়।
পরে ফিল্ড মার্শাল মুনির আল-আজহার মসজিদে গ্র্যান্ড ইমাম শেখ আহমেদ এল তাইয়েবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় মুসলিম উম্মাহর বর্তমান চ্যালেঞ্জ নিয়ে মতবিনিময় হয়। সেনাপ্রধান ইসলামের বিকৃত ব্যাখ্যা ও চরমপন্থী মতাদর্শ নির্মূলের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
সার্বিকভাবে সফরটি পাকিস্তান ও মিশরের কৌশলগত সম্পর্ক আরও গভীর করার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

পাকিস্তান ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত রোববার (১৯ অক্টোবর) দোহায় অনুষ্ঠিত প্রথম দফা আলোচনার ধারাবাহিকতায় ইস্তাম্বুলে আজকের এই সংলাপে বসেছে পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান। দোহারের আলোচনা কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে উভয় দেশ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়
৬ মিনিট আগে
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইউরোপের বিভিন্ন শহরে মিশরীয় দূতাবাসে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা কায়রো সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে যে তারা গাজা উপত্যকার অবরোধে ইসরাইলকে সহযোগিতা করছে। অন্যদিকে মিশর সরকার এই ঘটনাগুলিকে “গাজায় ইসরাইলি অপরাধ থেকে মনোযোগ সরানোর উদ্দেশ্যে পরিচালিত দূষিত কর্মকাণ্ড
১৭ মিনিট আগে
সংস্থার বিস্ফোরক অস্ত্র নিষ্কাশন বিশেষজ্ঞ নিক অর রয়টার্সকে জানান, দুই বছরের ইসরাইল-হামাস যুদ্ধের ফলে গাজার ভূমি ও ধ্বংসস্তূপের নিচে অগণিত অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে আছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্যও গুরুতর হুমকি হয়ে থাকবে। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ শহরগুলোর মতোই গাজাতেও আগামী কয়েক দশক
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়ে রাফাহ ও খান ইউনিসের মধ্যবর্তী দক্ষিণাঞ্চলে প্রায় ৮০ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপ তৈরি হয়। এসব ধ্বংসস্তূপের মধ্যে প্রায় ২.৯ মিলিয়ন টন বিপজ্জনক বর্জ্যে দূষিত হতে পারে, যা মূলত শিল্প কারখানা ও অবকাঠামো ধ্বংসের ফলে সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে