আন্তর্জাতিক ডেস্ক
কাশ্মীরের পেহেলগামে ‘সন্ত্রাসী হামলার জবাবে’ পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশ ও নিয়ন্ত্রিত আজাদ কাশ্মীরে হামলা করেছে ভারত। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এ হামলার মাধ্যমে পরমাণু শক্তিধর দুই প্রতিবেশীর মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে লড়াই শুরু হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম তথ্যক্ষেত্রে লড়াই।
ভারতের হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দুই দেশের কর্তৃপক্ষ যুদ্ধক্ষেত্রে নিজেদের নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে বিবিধ দাবি ও পাল্টা দাবি করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ বিষয়গুলোতে আরো রং মিশিয়ে চটকদার করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানের দাবি, বুধবার বিকাল পর্যন্ত তারা ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেছে। পাকিস্তানের এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভারতীয় কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে তিনটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। তবে এ যুদ্ধবিমানগুলো ভারতের না পাকিস্তানের তা নিশ্চিত করা হয়নি।
ভারতীয় সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, গত এপ্রিলে ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পেহেলগামে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনার জবাবে এ অভিযান চালিয়েছে তারা। ভারতীয় বিমান বাহিনী পাকিস্তানে ৯টি ‘সন্ত্রাসী আস্তানায়’ হামলা চালিয়েছে।
অন্যদিকে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশটির পাঞ্জাব প্রদেশ ও নিয়ন্ত্রণাধীন আজাদ কাশ্মীরের ছয়টি শহরে হামলা করেছে ভারতীয় বিমান বাহিনী। হামলায় তিন শিশুসহ অন্তত ৩১ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন।
এর বিপরীতে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, তার দেশের বাহিনী বেসামরিক নাগরিকদের কোনো ক্ষতি করেনি। এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতীয় বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার ভুমিকা সিং জানান, এ হামলার মধ্যে কোনো প্রকার ‘বেসামরিক ক্ষয়ক্ষতি’ হয়নি এবং ‘সূক্ষ্ম হিসাবনিকাশ’ করেই তা পরিচালনা করা হয়েছে।
পাকিস্তান সরকারের আনুষ্ঠানিক এক্স একাউন্টে এক পোস্টে দাবি করা হয়েছে, কাশ্মীরে দুই দেশের মধ্যবর্তী নিয়ন্ত্রণ রেখায় এক সামরিক চেকপোস্টে ভারতীয় সেনারা আত্মসমর্পণের চিহ্নস্বরূপ সাদা পতাকা উড়িয়েছে।
পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারারের এক্স পোস্টেও একই ধরনের দাবির প্রতিধ্বনি পাওয়া যায়। ওই পোস্টে তিনি বলেন, ‘তারা প্রথমে তদন্ত থেকে পালিয়েছে, এখন তারা যুদ্ধক্ষেত্র থেকেও পালাল।’
ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এখনো এ দাবির বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে পাকিস্তান ও ভারত এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো যুদ্ধের মধ্যে নেই। তাই ভারতীয় সেনারা কী কারণে আত্মসমর্পণ করতে যাবে, তা স্পষ্ট নয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে এ তথ্যের লড়াই বহু আগে থেকেই চলে আসছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতীয় সামরিক বাহিনী দাবি করেছিল, তারা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়ার বালাকোটে বিমান হামলা চালিয়ে ‘সন্ত্রাসী জইশে মুহাম্মদের’ বিপুলসংখ্যক সদস্যকে হত্যা করেছে। এর আগে এক আত্মঘাতী হামলায় ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পুলাওয়ামায় নিরাপত্তা বাহিনীর ৪০ সদস্যকে হত্যা করা হয়।
ভারতের এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভারতীয় বাহিনী এক জনমানবশূন্য বনভূমিতে হামলা করেছে। এতে বনভূমি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে ‘সন্ত্রাসী হামলার জবাবে’ পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশ ও নিয়ন্ত্রিত আজাদ কাশ্মীরে হামলা করেছে ভারত। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এ হামলার মাধ্যমে পরমাণু শক্তিধর দুই প্রতিবেশীর মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে লড়াই শুরু হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম তথ্যক্ষেত্রে লড়াই।
ভারতের হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দুই দেশের কর্তৃপক্ষ যুদ্ধক্ষেত্রে নিজেদের নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে বিবিধ দাবি ও পাল্টা দাবি করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ বিষয়গুলোতে আরো রং মিশিয়ে চটকদার করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানের দাবি, বুধবার বিকাল পর্যন্ত তারা ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেছে। পাকিস্তানের এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভারতীয় কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে তিনটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। তবে এ যুদ্ধবিমানগুলো ভারতের না পাকিস্তানের তা নিশ্চিত করা হয়নি।
ভারতীয় সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, গত এপ্রিলে ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পেহেলগামে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনার জবাবে এ অভিযান চালিয়েছে তারা। ভারতীয় বিমান বাহিনী পাকিস্তানে ৯টি ‘সন্ত্রাসী আস্তানায়’ হামলা চালিয়েছে।
অন্যদিকে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশটির পাঞ্জাব প্রদেশ ও নিয়ন্ত্রণাধীন আজাদ কাশ্মীরের ছয়টি শহরে হামলা করেছে ভারতীয় বিমান বাহিনী। হামলায় তিন শিশুসহ অন্তত ৩১ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন।
এর বিপরীতে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, তার দেশের বাহিনী বেসামরিক নাগরিকদের কোনো ক্ষতি করেনি। এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতীয় বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার ভুমিকা সিং জানান, এ হামলার মধ্যে কোনো প্রকার ‘বেসামরিক ক্ষয়ক্ষতি’ হয়নি এবং ‘সূক্ষ্ম হিসাবনিকাশ’ করেই তা পরিচালনা করা হয়েছে।
পাকিস্তান সরকারের আনুষ্ঠানিক এক্স একাউন্টে এক পোস্টে দাবি করা হয়েছে, কাশ্মীরে দুই দেশের মধ্যবর্তী নিয়ন্ত্রণ রেখায় এক সামরিক চেকপোস্টে ভারতীয় সেনারা আত্মসমর্পণের চিহ্নস্বরূপ সাদা পতাকা উড়িয়েছে।
পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারারের এক্স পোস্টেও একই ধরনের দাবির প্রতিধ্বনি পাওয়া যায়। ওই পোস্টে তিনি বলেন, ‘তারা প্রথমে তদন্ত থেকে পালিয়েছে, এখন তারা যুদ্ধক্ষেত্র থেকেও পালাল।’
ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এখনো এ দাবির বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে পাকিস্তান ও ভারত এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো যুদ্ধের মধ্যে নেই। তাই ভারতীয় সেনারা কী কারণে আত্মসমর্পণ করতে যাবে, তা স্পষ্ট নয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে এ তথ্যের লড়াই বহু আগে থেকেই চলে আসছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতীয় সামরিক বাহিনী দাবি করেছিল, তারা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়ার বালাকোটে বিমান হামলা চালিয়ে ‘সন্ত্রাসী জইশে মুহাম্মদের’ বিপুলসংখ্যক সদস্যকে হত্যা করেছে। এর আগে এক আত্মঘাতী হামলায় ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পুলাওয়ামায় নিরাপত্তা বাহিনীর ৪০ সদস্যকে হত্যা করা হয়।
ভারতের এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভারতীয় বাহিনী এক জনমানবশূন্য বনভূমিতে হামলা করেছে। এতে বনভূমি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ভারতে অবৈধভাবে বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অবৈধ বসবাসকারীদের মধ্যে বাংলাদেশি ২ হাজার ৩৬৯ জন। বাংলাদেশে এদের ফেরত পাঠাতে চায় দেশটি। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সরকারকে জাতীয়তা বাছাই করতে বলেছে ভারত।
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, বিএলএ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের কথা সবাই জানে। এর আগে আমাদের প্রতি ভারতের তোলা অভিযোগের কোনো সত্যতা ছিল না, কিন্তু বিএলএ ভারতের পক্ষ হয়ে সংঘাতে জড়িয়ে আছে।
৭ ঘণ্টা আগেবলা হয়েছিল, ২০২৭ সালে তাদের এই বিমান দেওয়া হবে। তবে তার আগেই পঞ্চম জেনারেশনের এই যুদ্ধাস্ত্র হাতে পাচ্ছে পাকিস্তান।
৭ ঘণ্টা আগেএমিরেটস অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটি এমনটাই জানিয়েছে। সেই হিসাবে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ৬ জুন কোরবানির ঈদ উদযাপিত হবে।
৮ ঘণ্টা আগে