গাজায় আগ্রাসন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে মার্চ মাসের মাঝামাঝি থেকে আবারও পুরো উদ্যমে গাজায় হামলা শুরু করে ইসরাইল। ১৮ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিলের মধ্যে চালানো এ হামলায় নিহত হয়েছে শুধুমাত্র ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু। এমন তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, ইসরাইলের চলমান সামরিক আক্রমণ ফিলিস্তিনিদের ‘একটি গোষ্ঠী হিসেবে টিকে থাকার’ ক্ষেত্রে চরম হুমকিস্বরূপ।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি শুক্রবার বলেছেন, ১৮ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিলের মধ্যে গাজা ভূখণ্ডে বাস্তুচ্যুত মানুষের আবাসিক ভবন এবং তাঁবুতে ইসরাইলের ২২৪টি হামলার তথ্য নথিভুক্ত করা হয়েছে।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, মার্চ মাসে ইসরাইলি সেনাবাহিনী যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করার পর থেকে গাজায় ইসরাইলের হামলায় এক হাজার ৫০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়।
ইসরাইল শুধু হামলা চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, গাজায় সব ধরনের ত্রাণ সরবরাহও বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে সেখানকার খাদ্য, পানীয় এবং ওষুধসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ এবং অধিকার সংগঠনগুলো।
শুক্রবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে ইসরাইলের হামলায় ১৫ জন নিহত হয়, যাদের মধ্যে সাত শিশুসহ ১০ জনই একই পরিবারের।
শামদাসানি আলজাজিরাকে বলেন, গাজার পরিস্থিতি আগের যেকোনো সময়ের চেয়েও ভয়াবহ।
মঙ্গলবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের কাছে সংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে গাজায় এক ফোঁটাও সাহায্য আসেনি। খাবার, জ্বালানি, ওষুধ এবং বাণিজ্যিক সরবরাহ নেই। সাহায্য শেষ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ‘নির্মমতার’ দরজা আবারও খুলে গেছে। গাজা এক মৃত্যুপুরী এবং সেখানকার বেসামরিক নাগরিকরা অন্তহীন মৃত্যুর চক্রে অবস্থান করছেন। এদিকে, অব্যাহত এই হামলায় ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে অনেকেই। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাসেমর অভাবে ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধার কার্যক্রম।
জাতিসংঘ বলছে, ইসরাইলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এ ছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে মার্চ মাসের মাঝামাঝি থেকে আবারও পুরো উদ্যমে গাজায় হামলা শুরু করে ইসরাইল। ১৮ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিলের মধ্যে চালানো এ হামলায় নিহত হয়েছে শুধুমাত্র ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু। এমন তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, ইসরাইলের চলমান সামরিক আক্রমণ ফিলিস্তিনিদের ‘একটি গোষ্ঠী হিসেবে টিকে থাকার’ ক্ষেত্রে চরম হুমকিস্বরূপ।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি শুক্রবার বলেছেন, ১৮ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিলের মধ্যে গাজা ভূখণ্ডে বাস্তুচ্যুত মানুষের আবাসিক ভবন এবং তাঁবুতে ইসরাইলের ২২৪টি হামলার তথ্য নথিভুক্ত করা হয়েছে।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, মার্চ মাসে ইসরাইলি সেনাবাহিনী যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করার পর থেকে গাজায় ইসরাইলের হামলায় এক হাজার ৫০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়।
ইসরাইল শুধু হামলা চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, গাজায় সব ধরনের ত্রাণ সরবরাহও বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে সেখানকার খাদ্য, পানীয় এবং ওষুধসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ এবং অধিকার সংগঠনগুলো।
শুক্রবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে ইসরাইলের হামলায় ১৫ জন নিহত হয়, যাদের মধ্যে সাত শিশুসহ ১০ জনই একই পরিবারের।
শামদাসানি আলজাজিরাকে বলেন, গাজার পরিস্থিতি আগের যেকোনো সময়ের চেয়েও ভয়াবহ।
মঙ্গলবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের কাছে সংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে গাজায় এক ফোঁটাও সাহায্য আসেনি। খাবার, জ্বালানি, ওষুধ এবং বাণিজ্যিক সরবরাহ নেই। সাহায্য শেষ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ‘নির্মমতার’ দরজা আবারও খুলে গেছে। গাজা এক মৃত্যুপুরী এবং সেখানকার বেসামরিক নাগরিকরা অন্তহীন মৃত্যুর চক্রে অবস্থান করছেন। এদিকে, অব্যাহত এই হামলায় ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে অনেকেই। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাসেমর অভাবে ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধার কার্যক্রম।
জাতিসংঘ বলছে, ইসরাইলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এ ছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) বলেছে, দখলদার শক্তি হিসেবে গাজায় ত্রাণ সহায়তা প্রবেশে সুযোগ করে দিতে বাধ্য ইসরাইল। বুধবার আইসিজে গাজায় ত্রাণ সরবরাহের বিষয়ে জারি করা আদেশে এ মন্তব্য করে।
৪ ঘণ্টা আগেআরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেখামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
৯ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
৯ ঘণ্টা আগে