
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক ও অভিবাসন-নীতি ব্যবসা-বাণিজ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি করলেও, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর জন্য দেশটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) শিল্পের কাছে ঋণী। আল জাজিরা
ডয়চে ব্যাংকের জর্জ সারাভেলোস তার ক্লায়েন্টদের উদ্দেশে লেখেন, ‘এআই মেশিনগুলো আক্ষরিক অর্থেই এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রাখছে বলে মনে হচ্ছে। প্রযুক্তি খাতে ব্যয় না থাকলে, যুক্তরাষ্ট্র এ বছর মন্দার দ্বারপ্রান্তে থাকত, কিংবা ইতিমধ্যেই মন্দায় পড়ে যেত।’
অর্থনীতিবিদ ও নোবেল বিজয়ী পল ক্রুগম্যান তার সাবস্ট্যাক নিউজলেটারে একই ধরনের পর্যবেক্ষণ প্রকাশ করেছেন। এআই কোম্পানিগুলো শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে অবকাঠামো ও উন্নয়নে এবং অন্যান্য মার্কিন কোম্পানিও বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে এআই পণ্য ক্রয়ে।
গত মাসেই টেক্সাসের অ্যাবিলিনে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের ‘স্টারগেট’ কর্মসূচির প্রধান ডেটা সেন্টার চালু হয়েছে। এটি ওরাকল, ওপেনএআই ও জাপানের সফটব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে গঠিত একটি প্রকল্প, যার লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রে এআই অবকাঠামো উন্নয়ন।
একই সময়ে, চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া ঘোষণা করেছে যে তারা ওপেনএআই-এ সর্বোচ্চ ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে এবং ডেটা সেন্টারের জন্য চিপ সরবরাহ করবে। এনভিডিয়া একই সঙ্গে প্রথম মার্কিন কোম্পানি হিসেবে ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য ছুঁয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যেই মাইক্রোসফটও সেই মাইলফলক স্পর্শ করে, যার শেয়ারমূল্য এআইচালিত ব্যবসায়িক চাহিদার কারণে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।
এনভিডিয়া ও মাইক্রোসফট একা নয়। গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট এবং মেটা প্ল্যাটফর্মস যার মালিকানায় রয়েছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ তাদের এআই প্রকল্পে বিনিয়োগ বাড়িয়ে চলেছে।
এআই নিয়ে এই বিপুল উৎসাহ আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখছে বলে মনে হচ্ছে, তবে কোনো কোনো বিশ্লেষকের মতে এআই নিয়ে অতিরিক্ত উৎসাহ ভবিষ্যতে মার্কিন অর্থনীতির জন্য আশঙ্কার কারণ হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক ও অভিবাসন-নীতি ব্যবসা-বাণিজ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি করলেও, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর জন্য দেশটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) শিল্পের কাছে ঋণী। আল জাজিরা
ডয়চে ব্যাংকের জর্জ সারাভেলোস তার ক্লায়েন্টদের উদ্দেশে লেখেন, ‘এআই মেশিনগুলো আক্ষরিক অর্থেই এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রাখছে বলে মনে হচ্ছে। প্রযুক্তি খাতে ব্যয় না থাকলে, যুক্তরাষ্ট্র এ বছর মন্দার দ্বারপ্রান্তে থাকত, কিংবা ইতিমধ্যেই মন্দায় পড়ে যেত।’
অর্থনীতিবিদ ও নোবেল বিজয়ী পল ক্রুগম্যান তার সাবস্ট্যাক নিউজলেটারে একই ধরনের পর্যবেক্ষণ প্রকাশ করেছেন। এআই কোম্পানিগুলো শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে অবকাঠামো ও উন্নয়নে এবং অন্যান্য মার্কিন কোম্পানিও বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে এআই পণ্য ক্রয়ে।
গত মাসেই টেক্সাসের অ্যাবিলিনে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের ‘স্টারগেট’ কর্মসূচির প্রধান ডেটা সেন্টার চালু হয়েছে। এটি ওরাকল, ওপেনএআই ও জাপানের সফটব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে গঠিত একটি প্রকল্প, যার লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রে এআই অবকাঠামো উন্নয়ন।
একই সময়ে, চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া ঘোষণা করেছে যে তারা ওপেনএআই-এ সর্বোচ্চ ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে এবং ডেটা সেন্টারের জন্য চিপ সরবরাহ করবে। এনভিডিয়া একই সঙ্গে প্রথম মার্কিন কোম্পানি হিসেবে ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য ছুঁয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যেই মাইক্রোসফটও সেই মাইলফলক স্পর্শ করে, যার শেয়ারমূল্য এআইচালিত ব্যবসায়িক চাহিদার কারণে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।
এনভিডিয়া ও মাইক্রোসফট একা নয়। গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট এবং মেটা প্ল্যাটফর্মস যার মালিকানায় রয়েছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ তাদের এআই প্রকল্পে বিনিয়োগ বাড়িয়ে চলেছে।
এআই নিয়ে এই বিপুল উৎসাহ আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখছে বলে মনে হচ্ছে, তবে কোনো কোনো বিশ্লেষকের মতে এআই নিয়ে অতিরিক্ত উৎসাহ ভবিষ্যতে মার্কিন অর্থনীতির জন্য আশঙ্কার কারণ হতে পারে।

ইরানের রাজধানী তেহরানে খাবার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ইরানি প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান সতর্ক করে বলেছেন, শিগগিরই বৃষ্টি না হলে তেহরানের বাসিন্দাদের সরিয়ে নেয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
৩২ মিনিট আগে
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে আবারো গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন অন্তত পাঁচজন। আন্তঃসীমান্ত সংঘর্ষের জন্য একে-অপরকে দায়ী করছে দুই দেশ। গত মাসে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে উভয় দেশের প্রতিনিধিদল তুরস্কে আলোচনায় বসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার অনুরোধ করেছে ইরান। এ বিষয়ে ইরানের সঙ্গে আলোচনা করতে প্রস্তুত ট্রাম্প। তবে নিউইয়র্কে জাতিসংঘে ইরানের মিশন তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে
শুল্ক নিয়ে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে চলছে টানাপড়েন। সম্ভব হয়নি দু’পক্ষের কোনো বাণিজ্যচুক্তি। চলমান পরিস্থিতিতে কোয়াডের বৈঠক এড়িয়ে যেতে পারেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাই শিগগিরই ‘কোয়াডের অপমৃত্যু’ ঘটতে যাচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। স্বাভাবিক ভাবেই উদ্বেগে রয়েছে ভারত।
২ ঘণ্টা আগে