নিকুঞ্জ বালা পলাশ, বরিশাল
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) সাবেক দুই মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ এবং তার আপন ছোট চাচা আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাতের পছন্দমতো চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত টাউন প্ল্যানারসহ ৪৩ কর্মচারীকে নতুন করে পুনর্বহাল করা হচ্ছে। এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীর মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে। ইতোমধ্যে ছয়জনের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে। দুয়েক মাসের মধ্যে বাকিদের চুক্তির মেয়াদও শেষ হবে।
গত বছরের ৯ অক্টোবর সিটি করপোরেশনের জরুরি বৈঠকে অর্গানোগ্রামের বাইরে নিয়োগপ্রাপ্তদের নিয়োগ বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও রহস্যজনক কারণে তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না। এমনকি পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব মো. মোফাজ্জেল হোসেনের সুপারিশে তার মামাতো ভাই সৈয়দ রফিকুল ইসলামের মেয়ে তাবাসসুম ইসলামকে অর্গানোগ্রামের বাইরে টাউন প্ল্যানার হিসেবে নিয়োগ দেন খোকন সেরনিয়াবাত। তার নিয়োগ পাকাপোক্ত করতে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সিটি করপোরেশন।
বিসিসিতে টাউন প্ল্যানারের কোনো পদ না থাকলেও ইতোমধ্যে পদটি অর্গানোগ্রামে অন্তর্ভুক্ত করতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে করপোরেশনের অভ্যন্তরেই চলছে নানান আলোচনা ও কানাঘুষা।
বিসিসি সূত্র জানায়, সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর সময় দলীয় বিবেচনায় সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা ও কমর্চারী হিসেবে বেশকিছু নিজস্ব লোককে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। সাদিক আবদুল্লাহর চাচা খোকন সেরনিয়াবাত মেয়র নির্বাচিত হয়ে একইভাবে দলীয় বিবেচনায় ও তদবিরে একাধিক ব্যক্তিকে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেন।
এ দুই মেয়রের আমলে সিটি করপোরেশনের অর্গানোগ্রামের বাইরে সব মিলিয়ে ৪৩ জনকে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে সাবেক মেয়র খোকন সেরনিয়াবাত সব নিয়ম-নীতি অগ্রাহ্য করে বিসিসির অর্গানোগ্রামের বাইরে টাউন প্ল্যানার পদ সৃষ্টি করে ২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে ওই পদের বিপরীতে সৈয়দ তাবাসসুম ইসলামকে নিয়োগ দেন।
অভিযোগ রয়েছে, পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন তার মামাতো বোনকে সিটি করপোরেশনের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের সুপারিশ করেছিলেন তৎকালীন মেয়র খোকন সেরনিয়াবাতের কাছে। তাকে খুশি করতে অর্গানোগ্রামে না থাকলেও নতুন পদ সৃষ্টি করে টাউন প্ল্যানার হিসেবে সৈয়দ তাবাসসুম ইসলামকে নিয়োগ দেন মেয়র খোকন । নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় প্রকাশিত হলেও কোনো পরীক্ষা ছাড়াই নিয়োগ দেওয়া হয় তাকে।
এদিকে সাবেক এই দুই মেয়রের আমলে দলীয় বিবেচনায় বিসিসিতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ৪৩ জনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ২০২৪ সালের ৯ অক্টোবর তৎকালীন প্রশাসক মো. শওকত আলীর সভাপতিত্বে বিসিসির সম্মেলনকক্ষে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। তাতে বিগত মেয়ররা নিয়মবহির্ভূতভাবে ৪৩ জনকে নিয়োগ দিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন বিসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা। এদের মধ্যে ১৪ জন সিটি সিকিউরিটি গার্ড এবং ২৯ জন নগর ভবনে বিভিন্ন বিভাগে নানান পদে কর্মরত বলে জানানো হয়।
এ সময় শ্মশান গার্ড, সিকিউরিটি গার্ড, ইপিআর সুপারভাইজার ইত্যাদি পদ ছাড়া অর্গানোগ্রামের বাইরে যারা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান, তাদের চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সে মোতাবেক রেজুলেশন করা হয়। মিটিংয়ের সিদ্ধান্তের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক করপোরেশনের একধিক কর্মচারী জানান, বিগত মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের বিষয়ে এখনো কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না। এমনকি তদবিরে নিয়োগ পাওয়া টাউন প্ল্যানার তাবাসসুম ইসলামসহ অন্যদের নতুন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ার কথা ভাবছে করপোরেশন। বিশেষ করে তাবাসসুম ইসলামকে চাকরিতে বহাল রাখতে ব্যাপক তৎপরতা শুরু করেছে বিসিসি। অর্গানোগ্রামে না থাকলেও পদটি সৃষ্টি করতে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল বারী। শিগগির পদটি অনুমোদন হয়ে আসতে পারে বলে জানায় সূত্রটি।
ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া অর্গানোগ্রামবহির্ভূত এই টাউন প্ল্যানারের মেয়াদ বৃদ্ধিসহ অন্যদের নতুন করে চুক্তির আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান বিসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী।
তিনি আমার দেশকে বলেন, সিটি করপোরেশনে চুক্তিভিত্তিক ও অর্গানোগ্রামবহির্ভূত নিয়োগপ্রাপ্তদের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে কয়েকদিন গ্যাপ দিয়ে প্রায় সবাইকেই নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হবে।
অর্গানোগ্রামের বাইরে টাউন প্ল্যানারের নিয়োগ পাকাপোক্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, পদটি অন্যান্য সিটি করপোরেশনে আছে। সে কারণে পদটি সৃষ্টি করার জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) সাবেক দুই মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ এবং তার আপন ছোট চাচা আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাতের পছন্দমতো চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত টাউন প্ল্যানারসহ ৪৩ কর্মচারীকে নতুন করে পুনর্বহাল করা হচ্ছে। এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীর মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে। ইতোমধ্যে ছয়জনের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে। দুয়েক মাসের মধ্যে বাকিদের চুক্তির মেয়াদও শেষ হবে।
গত বছরের ৯ অক্টোবর সিটি করপোরেশনের জরুরি বৈঠকে অর্গানোগ্রামের বাইরে নিয়োগপ্রাপ্তদের নিয়োগ বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও রহস্যজনক কারণে তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না। এমনকি পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব মো. মোফাজ্জেল হোসেনের সুপারিশে তার মামাতো ভাই সৈয়দ রফিকুল ইসলামের মেয়ে তাবাসসুম ইসলামকে অর্গানোগ্রামের বাইরে টাউন প্ল্যানার হিসেবে নিয়োগ দেন খোকন সেরনিয়াবাত। তার নিয়োগ পাকাপোক্ত করতে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সিটি করপোরেশন।
বিসিসিতে টাউন প্ল্যানারের কোনো পদ না থাকলেও ইতোমধ্যে পদটি অর্গানোগ্রামে অন্তর্ভুক্ত করতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে করপোরেশনের অভ্যন্তরেই চলছে নানান আলোচনা ও কানাঘুষা।
বিসিসি সূত্র জানায়, সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর সময় দলীয় বিবেচনায় সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা ও কমর্চারী হিসেবে বেশকিছু নিজস্ব লোককে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। সাদিক আবদুল্লাহর চাচা খোকন সেরনিয়াবাত মেয়র নির্বাচিত হয়ে একইভাবে দলীয় বিবেচনায় ও তদবিরে একাধিক ব্যক্তিকে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেন।
এ দুই মেয়রের আমলে সিটি করপোরেশনের অর্গানোগ্রামের বাইরে সব মিলিয়ে ৪৩ জনকে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে সাবেক মেয়র খোকন সেরনিয়াবাত সব নিয়ম-নীতি অগ্রাহ্য করে বিসিসির অর্গানোগ্রামের বাইরে টাউন প্ল্যানার পদ সৃষ্টি করে ২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে ওই পদের বিপরীতে সৈয়দ তাবাসসুম ইসলামকে নিয়োগ দেন।
অভিযোগ রয়েছে, পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন তার মামাতো বোনকে সিটি করপোরেশনের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের সুপারিশ করেছিলেন তৎকালীন মেয়র খোকন সেরনিয়াবাতের কাছে। তাকে খুশি করতে অর্গানোগ্রামে না থাকলেও নতুন পদ সৃষ্টি করে টাউন প্ল্যানার হিসেবে সৈয়দ তাবাসসুম ইসলামকে নিয়োগ দেন মেয়র খোকন । নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় প্রকাশিত হলেও কোনো পরীক্ষা ছাড়াই নিয়োগ দেওয়া হয় তাকে।
এদিকে সাবেক এই দুই মেয়রের আমলে দলীয় বিবেচনায় বিসিসিতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ৪৩ জনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ২০২৪ সালের ৯ অক্টোবর তৎকালীন প্রশাসক মো. শওকত আলীর সভাপতিত্বে বিসিসির সম্মেলনকক্ষে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। তাতে বিগত মেয়ররা নিয়মবহির্ভূতভাবে ৪৩ জনকে নিয়োগ দিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন বিসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা। এদের মধ্যে ১৪ জন সিটি সিকিউরিটি গার্ড এবং ২৯ জন নগর ভবনে বিভিন্ন বিভাগে নানান পদে কর্মরত বলে জানানো হয়।
এ সময় শ্মশান গার্ড, সিকিউরিটি গার্ড, ইপিআর সুপারভাইজার ইত্যাদি পদ ছাড়া অর্গানোগ্রামের বাইরে যারা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান, তাদের চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সে মোতাবেক রেজুলেশন করা হয়। মিটিংয়ের সিদ্ধান্তের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক করপোরেশনের একধিক কর্মচারী জানান, বিগত মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের বিষয়ে এখনো কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না। এমনকি তদবিরে নিয়োগ পাওয়া টাউন প্ল্যানার তাবাসসুম ইসলামসহ অন্যদের নতুন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ার কথা ভাবছে করপোরেশন। বিশেষ করে তাবাসসুম ইসলামকে চাকরিতে বহাল রাখতে ব্যাপক তৎপরতা শুরু করেছে বিসিসি। অর্গানোগ্রামে না থাকলেও পদটি সৃষ্টি করতে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল বারী। শিগগির পদটি অনুমোদন হয়ে আসতে পারে বলে জানায় সূত্রটি।
ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া অর্গানোগ্রামবহির্ভূত এই টাউন প্ল্যানারের মেয়াদ বৃদ্ধিসহ অন্যদের নতুন করে চুক্তির আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান বিসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী।
তিনি আমার দেশকে বলেন, সিটি করপোরেশনে চুক্তিভিত্তিক ও অর্গানোগ্রামবহির্ভূত নিয়োগপ্রাপ্তদের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে কয়েকদিন গ্যাপ দিয়ে প্রায় সবাইকেই নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হবে।
অর্গানোগ্রামের বাইরে টাউন প্ল্যানারের নিয়োগ পাকাপোক্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, পদটি অন্যান্য সিটি করপোরেশনে আছে। সে কারণে পদটি সৃষ্টি করার জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবেÑএসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনীলের দেশখ্যাত নীলফামারী দীর্ঘদিন শোষণ করেছিল ইংরেজরা। তাদের স্থানীয় নিপীড়ক নীলকরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন উত্তরের এই জেলার চাষিরা। ২০০ বছর পর সেই নিষ্ঠুর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন আওয়ামী ‘কসাই’খ্যাত আসাদুজ্জামান নূর।
২০ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় জেলা প্রশাসকদেরই (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ হিসেবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার দুজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন ডিসিসহ ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
২ দিন আগেবছরের প্রায় ১০ মাস পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ শুরু হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি; এখনো চলছে পরিবর্তন-পরিমার্জনের কাজ। এছাড়া ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনও মেলেনি এখনো।
২ দিন আগে