সৈয়দ মিজানুর রহমান, ইস্তাম্বুল থেকে ফিরে
প্রাকৃতিক দুর্যোগে যোগাযোগ ব্যবস্থা ধসে পড়লে শুধু উদ্ধার তৎপরতাই নয়, অনেক সময় ঝরে যায় অমূল্য প্রাণ। তুরস্কের ইলদিজ টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ও ‘এআই অ্যান্ড নেক্সট জেনারেশন ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন ল্যাব’-এর পরিচালক প্রফেসর ড. এ. এফ. এম. শাহেন শাহ এক যুগান্তকারী প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন, যা ড্রোনের মাধ্যমে তৈরি করতে পারে একটি ভ্রাম্যমাণ নেটওয়ার্ক- যেটি দুর্যোগের মধ্যেও মোবাইল ফোনে সংযোগ ফিরিয়ে দিতে সক্ষম। তাঁর সঙ্গে কথা বলে উঠে এসেছে গবেষণার পেছনের গল্প, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, এবং প্রযুক্তির মানবিক দিক।
আমার দেশ: প্রথমেই জানতে চাই, এমন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের পেছনে কী ছিল আপনার প্রেরণা?
ড. শাহেন শাহ: ২০২৩ সালের কাহরামানমারাস ভূমিকম্প ছিল একটি ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। আমি সেসময় তুরস্কেই ছিলাম। প্রায় ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। কিন্তু সেই সংখ্যাটি আরও কম হতে পারত, যদি দ্রুত যোগাযোগ স্থাপন করে উদ্ধার কার্যক্রম চালানো যেতো। একই অভিজ্ঞতা আমি দেখেছি বাংলাদেশে-বন্যায় হাজারো মোবাইল টাওয়ার অচল হয়ে পড়ে, মানুষ হয়ে যায় যোগাযোগবিচ্ছিন্ন। আমি অনুভব করলাম, প্রযুক্তিকে মানবিক প্রয়োজনে কাজে লাগানোর এটাই সময়।
আমার দেশ: আপনি যে প্রযুক্তিটি উদ্ভাবন করেছেন, সেটি কীভাবে কাজ করে?
ড. শাহেন শাহ: আমরা মাল্টি-ড্রোনভিত্তিক একটি সিস্টেম তৈরি করেছি। দুর্যোগকবলিত এলাকায় এই ড্রোনগুলো আকাশে উড়ে মোবাইল বেস স্টেশন হিসেবে কাজ করে। নিচে হাজার হাজার টাওয়ার বিকল হলেও, উপর থেকে এই ভাসমান নেটওয়ার্ক মানুষকে সংযোগ দিতে পারে—তারা জানাতে পারে তাদের অবস্থান, সাহায্যের অনুরোধ পাঠাতে পারে।
আমার দেশ: এই ড্রোন সিস্টেমে নতুনত্ব কোথায়?
ড. শাহেন শাহ: এটি শুধুই ড্রোন নয়, এটি একটি বুদ্ধিমান নেটওয়ার্ক। আমরা এতে ‘ফাইভ-জি’ ও পরবর্তী প্রজন্মের টেলিকম প্রযুক্তি ব্যবহার করেছি, যাতে করে দ্রুত তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব হয় এবং উদ্ধার তৎপরতা আরও গতি পায়। নেটওয়ার্কটি এক জায়গায় স্থির নয়—ড্রোনগুলো নিজে নিজেই স্থান পরিবর্তন করে নেটওয়ার্ক কাভারেজ নিশ্চিত করে।
আমার দেশ: এই উদ্ভাবনের আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া কেমন?
ড. শাহেন শাহ: অত্যন্ত ইতিবাচক। আমাদের গবেষণাপত্রটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ‘ড্রোনস জার্নাল’-এ প্রকাশিত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত সংস্থাগুলো, বিভিন্ন সরকার, এমনকি জাতিসংঘের কিছু সংস্থাও আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এটি এখন শুধু গবেষণার পর্যায়ে নেই—বাস্তবায়নের পথে।
আমার দেশ: আপনি গবেষণার পাশাপাশি শিক্ষাদানও করেন। এ দুটি দায়িত্ব কীভাবে সামলান?
ড. শাহেন শাহ: আমি ইলদিজ টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। পাশাপাশি ‘এআই অ্যান্ড নেক্সট জেনারেশন ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন ল্যাব’-এর পরিচালক হিসেবে ৬টি প্রকল্প তত্ত্বাবধান করছি। আমার সঙ্গে কাজ করছে ১০ জনের একটি টিম—তারা বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের পিএইচডি, মাস্টার্স ও অনার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থী। আমরা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছি, কিন্তু উদ্দেশ্য একটাই—মানবিক সেবা।
আমার দেশ: আপনি ২০২১ সালে আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক পেয়েছেন। আর কী কী অর্জন আপনার ঝুলিতে?
ড. শাহেন শাহ: আইটেক্স-এ স্বর্ণপদক পেয়েছি, যা আমার গবেষণার প্রতি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ছিল। এছাড়া বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় নাম এসেছে—এটি আমার জন্য সম্মানের বিষয়। আমি বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট-এর আজীবন সদস্য এবং আইইইই-এর সিনিয়র সদস্যও।
আমার দেশ: আপনি বাংলাদেশে এই প্রযুক্তি বাস্তবায়নের কথা ভাবছেন?
ড. শাহেন শাহ: অবশ্যই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই প্রযুক্তি অত্যন্ত কার্যকর হবে। এখানে প্রতি বছরই বন্যা, ঘূর্ণিঝড়সহ নানা দুর্যোগ দেখা দেয়। এই প্রযুক্তি বাস্তবায়ন করা গেলে অসংখ্য প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হবে। আমি চাই, সরকার, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এবং প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে আসুক।
আমার দেশ: আপনি কী মনে করেন, প্রযুক্তি মানবতার সেবায় কীভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে?
ড. শাহেন শাহ: প্রযুক্তি শুধু আর্থিক বা সামরিক উন্নয়নের জন্য নয়—মানবিক প্রয়োজনে এটি ব্যবহৃত হলে তার প্রকৃত মূল্যবোধ ফুটে ওঠে। আমি বিশ্বাস করি, এই ড্রোনভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা শুধু একটি উদ্ভাবন নয়, এটি মানবিক দায়িত্ব। প্রতিটি জীবন মূল্যবান, আর যোগাযোগই হতে পারে জীবন ও মৃত্যুর পার্থক্য।
আমার দেশ: আপনি তো এখন তুরস্কে। বাংলাদেশের প্রতি আপনার অনুভব কেমন?
ড. শাহেন শাহ: বাংলাদেশ আমার শিকড়, আমার পরিচয়। আমি সবসময় চেয়েছি আমার গবেষণা বাংলাদেশের মানুষের উপকারে আসুক। প্রযুক্তি দিয়ে আমি একটি সেতুবন্ধন গড়তে চাই, যাতে তুরস্কসহ বিশ্বব্যাপী গবেষণা ও উদ্ভাবন বাংলাদেশের কাজে লাগে।
জীবনের স্বপ্ন, আশ্রয় ও আশ্বাস
দুর্যোগ আর মৃত্যু যেন সমার্থক না হয়—এই লক্ষ্যেই কাজ করছেন ড. শাহেন শাহ। ড্রোনের ডানায় ভর করে তিনি তৈরি করেছেন একটি প্রযুক্তি, যা শুধু উদ্ধার তৎপরতা নয়, ফিরিয়ে দিতে পারে জীবনের স্বপ্ন, আশ্রয় ও আশ্বাস। একদিন হয়ত এই ড্রোন উড়বে বাংলাদেশের আকাশেও—আর তখন আমরা বলব, ‘একজন বাংলাদেশিই দিয়েছে নতুন আলো।’
প্রাকৃতিক দুর্যোগে যোগাযোগ ব্যবস্থা ধসে পড়লে শুধু উদ্ধার তৎপরতাই নয়, অনেক সময় ঝরে যায় অমূল্য প্রাণ। তুরস্কের ইলদিজ টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ও ‘এআই অ্যান্ড নেক্সট জেনারেশন ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন ল্যাব’-এর পরিচালক প্রফেসর ড. এ. এফ. এম. শাহেন শাহ এক যুগান্তকারী প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন, যা ড্রোনের মাধ্যমে তৈরি করতে পারে একটি ভ্রাম্যমাণ নেটওয়ার্ক- যেটি দুর্যোগের মধ্যেও মোবাইল ফোনে সংযোগ ফিরিয়ে দিতে সক্ষম। তাঁর সঙ্গে কথা বলে উঠে এসেছে গবেষণার পেছনের গল্প, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, এবং প্রযুক্তির মানবিক দিক।
আমার দেশ: প্রথমেই জানতে চাই, এমন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের পেছনে কী ছিল আপনার প্রেরণা?
ড. শাহেন শাহ: ২০২৩ সালের কাহরামানমারাস ভূমিকম্প ছিল একটি ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। আমি সেসময় তুরস্কেই ছিলাম। প্রায় ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। কিন্তু সেই সংখ্যাটি আরও কম হতে পারত, যদি দ্রুত যোগাযোগ স্থাপন করে উদ্ধার কার্যক্রম চালানো যেতো। একই অভিজ্ঞতা আমি দেখেছি বাংলাদেশে-বন্যায় হাজারো মোবাইল টাওয়ার অচল হয়ে পড়ে, মানুষ হয়ে যায় যোগাযোগবিচ্ছিন্ন। আমি অনুভব করলাম, প্রযুক্তিকে মানবিক প্রয়োজনে কাজে লাগানোর এটাই সময়।
আমার দেশ: আপনি যে প্রযুক্তিটি উদ্ভাবন করেছেন, সেটি কীভাবে কাজ করে?
ড. শাহেন শাহ: আমরা মাল্টি-ড্রোনভিত্তিক একটি সিস্টেম তৈরি করেছি। দুর্যোগকবলিত এলাকায় এই ড্রোনগুলো আকাশে উড়ে মোবাইল বেস স্টেশন হিসেবে কাজ করে। নিচে হাজার হাজার টাওয়ার বিকল হলেও, উপর থেকে এই ভাসমান নেটওয়ার্ক মানুষকে সংযোগ দিতে পারে—তারা জানাতে পারে তাদের অবস্থান, সাহায্যের অনুরোধ পাঠাতে পারে।
আমার দেশ: এই ড্রোন সিস্টেমে নতুনত্ব কোথায়?
ড. শাহেন শাহ: এটি শুধুই ড্রোন নয়, এটি একটি বুদ্ধিমান নেটওয়ার্ক। আমরা এতে ‘ফাইভ-জি’ ও পরবর্তী প্রজন্মের টেলিকম প্রযুক্তি ব্যবহার করেছি, যাতে করে দ্রুত তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব হয় এবং উদ্ধার তৎপরতা আরও গতি পায়। নেটওয়ার্কটি এক জায়গায় স্থির নয়—ড্রোনগুলো নিজে নিজেই স্থান পরিবর্তন করে নেটওয়ার্ক কাভারেজ নিশ্চিত করে।
আমার দেশ: এই উদ্ভাবনের আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া কেমন?
ড. শাহেন শাহ: অত্যন্ত ইতিবাচক। আমাদের গবেষণাপত্রটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ‘ড্রোনস জার্নাল’-এ প্রকাশিত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত সংস্থাগুলো, বিভিন্ন সরকার, এমনকি জাতিসংঘের কিছু সংস্থাও আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এটি এখন শুধু গবেষণার পর্যায়ে নেই—বাস্তবায়নের পথে।
আমার দেশ: আপনি গবেষণার পাশাপাশি শিক্ষাদানও করেন। এ দুটি দায়িত্ব কীভাবে সামলান?
ড. শাহেন শাহ: আমি ইলদিজ টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। পাশাপাশি ‘এআই অ্যান্ড নেক্সট জেনারেশন ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন ল্যাব’-এর পরিচালক হিসেবে ৬টি প্রকল্প তত্ত্বাবধান করছি। আমার সঙ্গে কাজ করছে ১০ জনের একটি টিম—তারা বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের পিএইচডি, মাস্টার্স ও অনার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থী। আমরা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছি, কিন্তু উদ্দেশ্য একটাই—মানবিক সেবা।
আমার দেশ: আপনি ২০২১ সালে আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক পেয়েছেন। আর কী কী অর্জন আপনার ঝুলিতে?
ড. শাহেন শাহ: আইটেক্স-এ স্বর্ণপদক পেয়েছি, যা আমার গবেষণার প্রতি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ছিল। এছাড়া বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় নাম এসেছে—এটি আমার জন্য সম্মানের বিষয়। আমি বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট-এর আজীবন সদস্য এবং আইইইই-এর সিনিয়র সদস্যও।
আমার দেশ: আপনি বাংলাদেশে এই প্রযুক্তি বাস্তবায়নের কথা ভাবছেন?
ড. শাহেন শাহ: অবশ্যই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই প্রযুক্তি অত্যন্ত কার্যকর হবে। এখানে প্রতি বছরই বন্যা, ঘূর্ণিঝড়সহ নানা দুর্যোগ দেখা দেয়। এই প্রযুক্তি বাস্তবায়ন করা গেলে অসংখ্য প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হবে। আমি চাই, সরকার, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এবং প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে আসুক।
আমার দেশ: আপনি কী মনে করেন, প্রযুক্তি মানবতার সেবায় কীভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে?
ড. শাহেন শাহ: প্রযুক্তি শুধু আর্থিক বা সামরিক উন্নয়নের জন্য নয়—মানবিক প্রয়োজনে এটি ব্যবহৃত হলে তার প্রকৃত মূল্যবোধ ফুটে ওঠে। আমি বিশ্বাস করি, এই ড্রোনভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা শুধু একটি উদ্ভাবন নয়, এটি মানবিক দায়িত্ব। প্রতিটি জীবন মূল্যবান, আর যোগাযোগই হতে পারে জীবন ও মৃত্যুর পার্থক্য।
আমার দেশ: আপনি তো এখন তুরস্কে। বাংলাদেশের প্রতি আপনার অনুভব কেমন?
ড. শাহেন শাহ: বাংলাদেশ আমার শিকড়, আমার পরিচয়। আমি সবসময় চেয়েছি আমার গবেষণা বাংলাদেশের মানুষের উপকারে আসুক। প্রযুক্তি দিয়ে আমি একটি সেতুবন্ধন গড়তে চাই, যাতে তুরস্কসহ বিশ্বব্যাপী গবেষণা ও উদ্ভাবন বাংলাদেশের কাজে লাগে।
জীবনের স্বপ্ন, আশ্রয় ও আশ্বাস
দুর্যোগ আর মৃত্যু যেন সমার্থক না হয়—এই লক্ষ্যেই কাজ করছেন ড. শাহেন শাহ। ড্রোনের ডানায় ভর করে তিনি তৈরি করেছেন একটি প্রযুক্তি, যা শুধু উদ্ধার তৎপরতা নয়, ফিরিয়ে দিতে পারে জীবনের স্বপ্ন, আশ্রয় ও আশ্বাস। একদিন হয়ত এই ড্রোন উড়বে বাংলাদেশের আকাশেও—আর তখন আমরা বলব, ‘একজন বাংলাদেশিই দিয়েছে নতুন আলো।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবেÑএসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেনীলের দেশখ্যাত নীলফামারী দীর্ঘদিন শোষণ করেছিল ইংরেজরা। তাদের স্থানীয় নিপীড়ক নীলকরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন উত্তরের এই জেলার চাষিরা। ২০০ বছর পর সেই নিষ্ঠুর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন আওয়ামী ‘কসাই’খ্যাত আসাদুজ্জামান নূর।
১৬ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় জেলা প্রশাসকদেরই (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ হিসেবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার দুজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন ডিসিসহ ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
২ দিন আগেবছরের প্রায় ১০ মাস পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ শুরু হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি; এখনো চলছে পরিবর্তন-পরিমার্জনের কাজ। এছাড়া ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনও মেলেনি এখনো।
২ দিন আগে