
নাহিদুল ইসলাম, নোবিপ্রবি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ছাত্রলীগের শাখা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগের প্রায় এক বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেলেও তার কোনো দৃশ্যমান বিচার হয়নি। অভিযোগ রয়েছে, প্রশাসনের উদাসীনতা ও তদন্তে গড়িমসির কারণে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত বছর গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদধারী নেতা ও কর্মীর বিরুদ্ধে অন্তত ৩২টি লিখিত অভিযোগ জমা পড়ে। এর মধ্যে মারধর, হুমকি, জোরপূর্বক অবস্থান দখল ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে বাধা দেয়ার মতো অভিযোগও রয়েছে। এতসব অভিযোগ জমা পড়লেও মাত্র দুটি অভিযোগের তদন্ত করে রিপোর্ট প্রদান করা হয়েছে। বাকি ৩০টি অভিযোগে নেয়া হয়নি দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ।
গত বছরের ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচার সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের জুলুম নির্যাতন থেকে মুক্তি পায় শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে আওয়ামী আমলের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পদত্যাগ করলে নিয়োগ দেয়া হয় নতুন উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ।
এরই মধ্য দিয়ে বিচার পাবার আশায় শিক্ষার্থীরা নিজেদের সাথে হওয়া অন্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিতে শুরু করেন। শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে গঠন করা হয় ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি। এতসব উদ্যোগের পরও দীর্ঘ সময় কোনো দৃশ্যমান বিচার না করতে পারায় ক্ষুব্ধ ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।
এদিকে ৩২টি অভিযোগের মধ্য থেকে মাত্র দু’টি অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করেছে ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি। ছাত্রলীগ কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম এবং ১৩তম ব্যাচের পাঁচজন শিক্ষার্থীকে আব্দুস সালাম হলের ১২২ নাম্বার রুমে অমানবিক নির্যাতনের ঘটনায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের শাখা সেক্রেটারি জাহিদ হাসান শুভসহ মোট ২২ জনের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে কমিটি। আরেকটি ঘটনায় আইন বিভাগের প্রথম ব্যাচের আশরাফুল ইসলামের করা অভিযোগের ভিত্তিতে আইন অনুষদের ছাত্রলীগের সভাপতি, সহ-সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এই দু’টি অভিযোগ ব্যতিত বাকি ৩০টি অভিযোগের বিষয়ে এখনো দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে। এদিকে দু’টি অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট তিনমাস আগে জমা হলেও এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি প্রশাসন।
গত এক বছরেও দৃশ্যমান বিচার না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগের হাতে অমানবিক নির্যাতনের শিকার এমআইএস বিভাগের শিক্ষার্থী তাহমিদুর রহমান ফাহিম বলেন, এক বছরের বেশি সময় হয়ে গেছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। এর মাঝে আমাদেরকে চারবার ডাকালেও যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদেরকে একবারও ডাকাতে পারেনি ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি। বারবার নতুন নতুন কমিটি গঠন করে উল্টো আমাদেরকেই হ্যারাসমেন্টের শিকার হতে হয়েছে। আমরা মনে করি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যে একটি বিপ্লবের ফসল এখনো তারা তা বিশ্বাস করতে পারছে না। যখন ২০২৪ এ আমরা প্রথম অভিযোগ দিয়েছি তখন ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার সু্যোগ ছিল কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সেই জায়গায় নিজেদের সাহসের পরিচয় দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
আরেক ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আশরাফুল ইসলাম বলেন, ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি থেকে হুটহাট ফোন দিয়ে বলেন, ‘আশরাফুল আপনি কোথায় আছেন? আপনার একটা অভিযোগ ছিলো। আপনি এখন আসতে পারবেন? আপনার থেকে সরাসরি ঘটনা জানতে চাই।’
আমি বলতাম, স্যার আমি ঢাকায় শিফট করে ফেলছি। ভার্চুয়ালি কিছু করা যায় কি-না দেখেন। ওনারা বলে, আচ্ছা দেখতেছি। এই হচ্ছে, বিচারের নমুনা।’
এ বিষয়ে ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির আহ্বায়ক মো. সাইফুল আলম বলেন, আমাকে দায়িত্ব দেয়ার পরপরই দু’টি অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছি। এর আগে এই কমিটির দায়িত্বে অন্য শিক্ষকবৃন্দ ছিলেন। তবে এক্ষেত্রে যারা অভিযোগ করেছে তাদের অসহযোগিতা এবং সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণের অভাবে কিংবা সাক্ষীদের সাক্ষ্য প্রদানে অনীহার কারণে অনেক অভিযোগের তদন্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।
এটি একটি প্রশাসনিক দুর্বলতা স্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয় শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ এফ এম আরিফুর রহমান বলেন, ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করার পর থেকেই কয়েক ধাপে বিজ্ঞপ্তি দিয়েও কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে বিভিন্নসময়ে প্রক্টর অফিসে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে করা ৩২টি অভিযোগের তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটিকে। যা ২৯ এপ্রিল ২০২৫ সালে কমিটির নিকট পাঠানো হয়। যেখানে দু’টি অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয়া হয়েছে। দেখা যাচ্ছে যারা অভিযোগ করেন তারা পরবর্তীতে নিজেদের মধ্যে সমাধান করে ফেলে। যার কারণে সকল অভিযোগের বিষয়ে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হয় না।
এ বিষয়ে নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল বলেন, ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে করা অভিযোগের বিষয়ে দু’টি রিপোর্ট আমরা পেয়েছি। ‘রিজেন্ট বোর্ডের পরামর্শক্রমে’ আইনি মতামতের জন্য রিপোর্টগুলো পাঠানো হয়েছে। অধিকাংশ অভিযোগের বিচার না হওয়ার বিষয়ে উপাচার্য বলেন, বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে যারা অভিযোগ করেছেন তারা আর রেসপন্স করে না। কিংবা সাক্ষী যারা তারাও সাক্ষ্য দিতে আসে না। এতে করে সবগুলো অভিযোগের তদন্ত সম্পন্ন করা আর সম্ভব হয় না।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ছাত্রলীগের শাখা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগের প্রায় এক বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেলেও তার কোনো দৃশ্যমান বিচার হয়নি। অভিযোগ রয়েছে, প্রশাসনের উদাসীনতা ও তদন্তে গড়িমসির কারণে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত বছর গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদধারী নেতা ও কর্মীর বিরুদ্ধে অন্তত ৩২টি লিখিত অভিযোগ জমা পড়ে। এর মধ্যে মারধর, হুমকি, জোরপূর্বক অবস্থান দখল ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে বাধা দেয়ার মতো অভিযোগও রয়েছে। এতসব অভিযোগ জমা পড়লেও মাত্র দুটি অভিযোগের তদন্ত করে রিপোর্ট প্রদান করা হয়েছে। বাকি ৩০টি অভিযোগে নেয়া হয়নি দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ।
গত বছরের ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচার সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের জুলুম নির্যাতন থেকে মুক্তি পায় শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে আওয়ামী আমলের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পদত্যাগ করলে নিয়োগ দেয়া হয় নতুন উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ।
এরই মধ্য দিয়ে বিচার পাবার আশায় শিক্ষার্থীরা নিজেদের সাথে হওয়া অন্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিতে শুরু করেন। শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে গঠন করা হয় ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি। এতসব উদ্যোগের পরও দীর্ঘ সময় কোনো দৃশ্যমান বিচার না করতে পারায় ক্ষুব্ধ ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।
এদিকে ৩২টি অভিযোগের মধ্য থেকে মাত্র দু’টি অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করেছে ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি। ছাত্রলীগ কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম এবং ১৩তম ব্যাচের পাঁচজন শিক্ষার্থীকে আব্দুস সালাম হলের ১২২ নাম্বার রুমে অমানবিক নির্যাতনের ঘটনায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের শাখা সেক্রেটারি জাহিদ হাসান শুভসহ মোট ২২ জনের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে কমিটি। আরেকটি ঘটনায় আইন বিভাগের প্রথম ব্যাচের আশরাফুল ইসলামের করা অভিযোগের ভিত্তিতে আইন অনুষদের ছাত্রলীগের সভাপতি, সহ-সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এই দু’টি অভিযোগ ব্যতিত বাকি ৩০টি অভিযোগের বিষয়ে এখনো দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে। এদিকে দু’টি অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট তিনমাস আগে জমা হলেও এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি প্রশাসন।
গত এক বছরেও দৃশ্যমান বিচার না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগের হাতে অমানবিক নির্যাতনের শিকার এমআইএস বিভাগের শিক্ষার্থী তাহমিদুর রহমান ফাহিম বলেন, এক বছরের বেশি সময় হয়ে গেছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। এর মাঝে আমাদেরকে চারবার ডাকালেও যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদেরকে একবারও ডাকাতে পারেনি ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি। বারবার নতুন নতুন কমিটি গঠন করে উল্টো আমাদেরকেই হ্যারাসমেন্টের শিকার হতে হয়েছে। আমরা মনে করি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যে একটি বিপ্লবের ফসল এখনো তারা তা বিশ্বাস করতে পারছে না। যখন ২০২৪ এ আমরা প্রথম অভিযোগ দিয়েছি তখন ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার সু্যোগ ছিল কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সেই জায়গায় নিজেদের সাহসের পরিচয় দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
আরেক ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আশরাফুল ইসলাম বলেন, ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি থেকে হুটহাট ফোন দিয়ে বলেন, ‘আশরাফুল আপনি কোথায় আছেন? আপনার একটা অভিযোগ ছিলো। আপনি এখন আসতে পারবেন? আপনার থেকে সরাসরি ঘটনা জানতে চাই।’
আমি বলতাম, স্যার আমি ঢাকায় শিফট করে ফেলছি। ভার্চুয়ালি কিছু করা যায় কি-না দেখেন। ওনারা বলে, আচ্ছা দেখতেছি। এই হচ্ছে, বিচারের নমুনা।’
এ বিষয়ে ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির আহ্বায়ক মো. সাইফুল আলম বলেন, আমাকে দায়িত্ব দেয়ার পরপরই দু’টি অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছি। এর আগে এই কমিটির দায়িত্বে অন্য শিক্ষকবৃন্দ ছিলেন। তবে এক্ষেত্রে যারা অভিযোগ করেছে তাদের অসহযোগিতা এবং সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণের অভাবে কিংবা সাক্ষীদের সাক্ষ্য প্রদানে অনীহার কারণে অনেক অভিযোগের তদন্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।
এটি একটি প্রশাসনিক দুর্বলতা স্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয় শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ এফ এম আরিফুর রহমান বলেন, ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করার পর থেকেই কয়েক ধাপে বিজ্ঞপ্তি দিয়েও কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে বিভিন্নসময়ে প্রক্টর অফিসে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে করা ৩২টি অভিযোগের তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটিকে। যা ২৯ এপ্রিল ২০২৫ সালে কমিটির নিকট পাঠানো হয়। যেখানে দু’টি অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয়া হয়েছে। দেখা যাচ্ছে যারা অভিযোগ করেন তারা পরবর্তীতে নিজেদের মধ্যে সমাধান করে ফেলে। যার কারণে সকল অভিযোগের বিষয়ে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হয় না।
এ বিষয়ে নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল বলেন, ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে করা অভিযোগের বিষয়ে দু’টি রিপোর্ট আমরা পেয়েছি। ‘রিজেন্ট বোর্ডের পরামর্শক্রমে’ আইনি মতামতের জন্য রিপোর্টগুলো পাঠানো হয়েছে। অধিকাংশ অভিযোগের বিচার না হওয়ার বিষয়ে উপাচার্য বলেন, বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে যারা অভিযোগ করেছেন তারা আর রেসপন্স করে না। কিংবা সাক্ষী যারা তারাও সাক্ষ্য দিতে আসে না। এতে করে সবগুলো অভিযোগের তদন্ত সম্পন্ন করা আর সম্ভব হয় না।

মুফতি মুহিব্বুল্লাহর বড় ছেলে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, জাহাঙ্গীর আলম মেয়র থাকাকালে ইমাম পরিষদের অনুদানের বিষয়ে তার কাছে যাওয়া-আসা করতেন তার বাবা। সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের কাছেও যেতেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
যৌথবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে গোয়েন্দা নজরদারির ভিত্তিতে বুধবার রাতে করপাটি গ্রামে অভিযান চালিয়ে মাদক সহ আবদুর রহিমকে আটক করা হয়। এ সময় তার হেফাজত থেকে ২ হাজার ৬৬৪ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট, নগদ ২ লাখ ২১ হাজার ৬২০ টাকা ও ২টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় চুরির অপবাদ দিয়ে এক কিশোরকে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলা ময়নামতি ইউনিয়নের বিন্দিয়ারচর গ্রামে।
৬ ঘণ্টা আগে
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার ৪নং হারিয়ারকুঠি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কুমারেশ রায়ের বিরুদ্ধে পরিষদের নিয়মিত সভা না করা, স্বজনপ্রীতি ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই ইউনিয়নের সাতজন ইউপি সদস্য।
৭ ঘণ্টা আগে