ফরিদপুরে বিএনপির কমিটি

ইব্রাহিম হোসাইন, ফরিদপুর

ফরিদপুরের ৩টি উপজেলায় ও পৌরসভার সদ্যঘোষিত বিএনপির উপজেলা ও পৌর কমিটিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন আওয়ামী লীগের পদধারী কমপক্ষে ১৫ জন এবং আওয়ামী লীগের অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে- এমন কমপক্ষে ১২ জন স্থান পেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মিয়া আসাদুজ্জামান (আসাদ মাস্টার) ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে আওয়ামী লীগের সক্রিয় পদে থাকলেও বিএনপির নতুন কমিটিতে ১১ নম্বরে সহ-সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে তাকে। তিনি ২০২১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হয়ে টগরবন্দ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হন।
আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল ওহাব পান্নুকে রাখা হয়েছে উপজেলা বিএনপির কমিটিতে ৫ নম্বরে সহ-সভাপতি পদে।
উপজেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (মাসুদ মাস্টার) পেয়েছেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতির পদ। কমিটির তালিকায় ৪ নম্বরে রয়েছে তার নাম।
বিএনপির কমিটিতে ২০ নম্বরে সহ-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নাম রয়েছে মনিরুজ্জামান মনিরের, যিনি গত জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুর রহমানের হয়ে নৌকার পক্ষে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছিলেন।
আলফাডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবলীগের প্রচার সম্পাদক মো. জাকার মেম্বারকেও কমিটিতে সহ-সমবায় বিষয়ক সম্পাদক করা হয়েছে। উপজেলা বিএনপির তালিকায় ৭১ নম্বরে রয়েছে তার নাম।
গোপালপুর ইউনিয়ন কৃষক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. ওহিদ শিকদার মেম্বারকে দেওয়া হয়েছে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ। উপজেলা বিএনপির কমিটির ২৩ নম্বরে রয়েছে তার নাম।
এছাড়া আলফাডাঙ্গা পৌর বিএনপির ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে ফরিদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, আলফাডাঙ্গা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি কামরুজ্জামান কদরকে প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
এছাড়াও আওয়ামী লীগের অবৈধ নির্বাচন এবং ফ্যাসিবাদ বাস্তবায়নকারী সাবেক ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়ার আপন শ্যালক নুরুল ইসলাম লিটনকে উপজেলা বিএনপির ৯৮ নং সদস্য করা হয়েছে।
জেলার বোয়ালমারীর অমিত সাহার (৩৫) সঙ্গে বিগত দিনে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক মন্ত্রী আব্দুর রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল বলে জানা যায়। আওয়ামী লীগের এই নেতার সঙ্গে তার চাচা ভাতিজার সম্পর্ক ছিল বলে ফেসবুকে এবং অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাকে উপজেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ পদের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত করা হয়েছে।

এছাড়াও বোয়ালমারী উপজেলার দাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্তমান কমিটির সভাপতি মওলা বিশ্বাসকে উপজেলা বিএনপির সদস্য (৮১ নং) করা হয়েছে। একই ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম বকুলকেও উপজেলা বিএনপির সদস্য ও মিজানুর রহমান সোনা মিয়া- যিনি একসময় সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদের ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করতেন, তাকেও উপজেলা বিএনপির নির্বাহী সদস্য করা হয়েছে।
উপজেলা শ্রমিক লীগের সহসভাপতি হরেন কুমার কৃষ্ণকে করা হয়েছে পৌর বিএনপির ৭৩ নম্বর সদস্য। গোপাল সাহা, সাতৈর ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক এই সদস্যকে বর্তমানে উপজেলা বিএনপির সহ-কোষাধ্যক্ষের পদ দেওয়া হয়েছে।
মধুখালী উপজেলা বিএনপির কমিটিতে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃকের ঘনিষ্ঠ এবং ফ্যাসিবাদি আমলে মধুখালী পৌরসভা থেকে আওয়ামী লীগ মনোনীত নির্বাচিত মহিলা কাউন্সিলর নাজমা সুলতানাকে বিএনপির উপজেলা কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক করা হয়েছে। এছাড়াও আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে পরিচিত মিলন মোল্লাকে সহ-দপ্তর সম্পাদক পদ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া আওয়ামী লীগের আরেক কর্মী রায়হান মোল্লাকে পৌর বিএনপির কোষাধ্যক্ষ পদ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ কর্মী মো. মিরাজুল ইসলাম মিল্টনকে করা হয়েছে উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতি। আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে পরিচিত আনোয়ার হোসেনকে করা হয়েছে উপজেলা বিএনপির সদস্য।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ফরিদপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ কে কিবরিয়া স্বপন মুঠোফোনে জানান, “কেন্দ্র (সেন্ট্রাল) থেকে আমাদের কাছে ফরওয়ার্ড করে কমিটি জমা দিয়েছে। এজন্য আমরা অতটা যাচাই-বাছাই করার সময় পাইনি। তারপরও যদি এমন কোনো দলিলভিত্তিক (দালিলিক) প্রমাণ থাকে যে, কমিটিতে এমন কেউ স্থান পেয়েছে যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত, আমরা তাৎক্ষণিকভাবে তাকে দল থেকে অব্যাহতি দিয়ে দেব।”
প্রসঙ্গত, কমিটি ঘোষণার পর থেকেই উক্ত এলাকায় বিএনপির নির্যাতিত ও পদবঞ্চিত নেতারা বিক্ষোভ সমাবেশ, মশাল মিছিলসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছেন।
কমিটি অনুমোদনের স্বাক্ষরের স্থানে “নির্দেশিত হয়ে এই কমিটি অনুমোদন করা হইলো” বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ৩টি উপজেলায় ও পৌরসভার সদ্যঘোষিত বিএনপির উপজেলা ও পৌর কমিটিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন আওয়ামী লীগের পদধারী কমপক্ষে ১৫ জন এবং আওয়ামী লীগের অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে- এমন কমপক্ষে ১২ জন স্থান পেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মিয়া আসাদুজ্জামান (আসাদ মাস্টার) ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে আওয়ামী লীগের সক্রিয় পদে থাকলেও বিএনপির নতুন কমিটিতে ১১ নম্বরে সহ-সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে তাকে। তিনি ২০২১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হয়ে টগরবন্দ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হন।
আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল ওহাব পান্নুকে রাখা হয়েছে উপজেলা বিএনপির কমিটিতে ৫ নম্বরে সহ-সভাপতি পদে।
উপজেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (মাসুদ মাস্টার) পেয়েছেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতির পদ। কমিটির তালিকায় ৪ নম্বরে রয়েছে তার নাম।
বিএনপির কমিটিতে ২০ নম্বরে সহ-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নাম রয়েছে মনিরুজ্জামান মনিরের, যিনি গত জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুর রহমানের হয়ে নৌকার পক্ষে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছিলেন।
আলফাডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবলীগের প্রচার সম্পাদক মো. জাকার মেম্বারকেও কমিটিতে সহ-সমবায় বিষয়ক সম্পাদক করা হয়েছে। উপজেলা বিএনপির তালিকায় ৭১ নম্বরে রয়েছে তার নাম।
গোপালপুর ইউনিয়ন কৃষক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. ওহিদ শিকদার মেম্বারকে দেওয়া হয়েছে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ। উপজেলা বিএনপির কমিটির ২৩ নম্বরে রয়েছে তার নাম।
এছাড়া আলফাডাঙ্গা পৌর বিএনপির ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে ফরিদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, আলফাডাঙ্গা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি কামরুজ্জামান কদরকে প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
এছাড়াও আওয়ামী লীগের অবৈধ নির্বাচন এবং ফ্যাসিবাদ বাস্তবায়নকারী সাবেক ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়ার আপন শ্যালক নুরুল ইসলাম লিটনকে উপজেলা বিএনপির ৯৮ নং সদস্য করা হয়েছে।
জেলার বোয়ালমারীর অমিত সাহার (৩৫) সঙ্গে বিগত দিনে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক মন্ত্রী আব্দুর রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল বলে জানা যায়। আওয়ামী লীগের এই নেতার সঙ্গে তার চাচা ভাতিজার সম্পর্ক ছিল বলে ফেসবুকে এবং অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাকে উপজেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ পদের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত করা হয়েছে।

এছাড়াও বোয়ালমারী উপজেলার দাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্তমান কমিটির সভাপতি মওলা বিশ্বাসকে উপজেলা বিএনপির সদস্য (৮১ নং) করা হয়েছে। একই ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম বকুলকেও উপজেলা বিএনপির সদস্য ও মিজানুর রহমান সোনা মিয়া- যিনি একসময় সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদের ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করতেন, তাকেও উপজেলা বিএনপির নির্বাহী সদস্য করা হয়েছে।
উপজেলা শ্রমিক লীগের সহসভাপতি হরেন কুমার কৃষ্ণকে করা হয়েছে পৌর বিএনপির ৭৩ নম্বর সদস্য। গোপাল সাহা, সাতৈর ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক এই সদস্যকে বর্তমানে উপজেলা বিএনপির সহ-কোষাধ্যক্ষের পদ দেওয়া হয়েছে।
মধুখালী উপজেলা বিএনপির কমিটিতে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃকের ঘনিষ্ঠ এবং ফ্যাসিবাদি আমলে মধুখালী পৌরসভা থেকে আওয়ামী লীগ মনোনীত নির্বাচিত মহিলা কাউন্সিলর নাজমা সুলতানাকে বিএনপির উপজেলা কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক করা হয়েছে। এছাড়াও আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে পরিচিত মিলন মোল্লাকে সহ-দপ্তর সম্পাদক পদ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া আওয়ামী লীগের আরেক কর্মী রায়হান মোল্লাকে পৌর বিএনপির কোষাধ্যক্ষ পদ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ কর্মী মো. মিরাজুল ইসলাম মিল্টনকে করা হয়েছে উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতি। আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে পরিচিত আনোয়ার হোসেনকে করা হয়েছে উপজেলা বিএনপির সদস্য।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ফরিদপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ কে কিবরিয়া স্বপন মুঠোফোনে জানান, “কেন্দ্র (সেন্ট্রাল) থেকে আমাদের কাছে ফরওয়ার্ড করে কমিটি জমা দিয়েছে। এজন্য আমরা অতটা যাচাই-বাছাই করার সময় পাইনি। তারপরও যদি এমন কোনো দলিলভিত্তিক (দালিলিক) প্রমাণ থাকে যে, কমিটিতে এমন কেউ স্থান পেয়েছে যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত, আমরা তাৎক্ষণিকভাবে তাকে দল থেকে অব্যাহতি দিয়ে দেব।”
প্রসঙ্গত, কমিটি ঘোষণার পর থেকেই উক্ত এলাকায় বিএনপির নির্যাতিত ও পদবঞ্চিত নেতারা বিক্ষোভ সমাবেশ, মশাল মিছিলসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছেন।
কমিটি অনুমোদনের স্বাক্ষরের স্থানে “নির্দেশিত হয়ে এই কমিটি অনুমোদন করা হইলো” বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

স্ত্রী আইরিন আক্তার ও দুই সন্তানকে নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জের পাঠানটুলিতে ভাড়া থাকতেন আবুল কালাম। পাঁচ বছরের ছেলে আবদুল্লাহ আর তিন বছরের মেয়ে সুরাইয়া এখনো বুঝতে পারছে না তাদের বাবা আর কখনো ফিরবে না। আইরিন বলেন, ‘ওরা শুধু জিজ্ঞেস করে, বাবা কই? বাবা কবে আসবে? আমি কী করে ওদের বলব, তাদের বাবা আর কোনোদিন আসবে না
৪১ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে গৃহবধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে যুবদল নেতা মশিউর রহমান রাঙ্গাসহ (৪৩) তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ধর্ষণের শিকার ওই গৃহবধূ গোবিন্দগঞ্জ থানায় মামলাটি করেন।
১ ঘণ্টা আগে
রাত ১২টার দিকে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির কয়েক শতাধিক শিক্ষার্থী দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সিটি ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে হামলা চালায়। এ সময় সিটি ইউনিভার্সিটির ভিসি অফিস, রেজিস্ট্রার অফিস, প্রো-ভিসি অফিস, কনফারেন্স রুম, কম্পিউটার ল্যাব, অ্যাকাউন্টস অফিসসহ বিভিন্ন স্থাপনায় ভাঙচুর চালানো হয়। এছাড়া ক্যাম্পাসে
৫ ঘণ্টা আগে
নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের অধিবাসী গাজী সালাউদ্দীন। পেশায় শিক্ষক। চব্বিশের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যখন নির্বিচারে ছাত্রদের হত্যা করা হচ্ছিল, তখন তিনি ঘরে বসে থাকতে পারেননি। ছাত্রদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আন্দোলনে যুক্ত হন।
৫ ঘণ্টা আগে