প্রতিনিধি, ববি
অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও গায়ে হাত তোলার অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে। আজ বিকেলে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে।
পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উপস্থিতিতে নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইলে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন থেকে সরে আসে।
বেলা ৩টার দিকে তিন দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেন ববি শিক্ষার্থীরা। অবরোধের কারণে নৌবাহিনীর তিনটি গাড়ি আটকা পড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গাড়িগুলো ভুল পথে সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে শিক্ষার্থীরা তাদের বাধা দেন।
এসময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও নৌবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে নৌবাহিনীর সদস্যরা শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হন এবং তাদের গায়ে হাত তোলেন। অভিযোগ ওঠে, এক শিক্ষার্থীর বুকে বন্দুক তাক করা হয়েছিল।
এই ঘটনায় শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং কতিপয় শিক্ষার্থী নৌবাহিনীর বাস লক্ষ্য করে জুতা ও ঢিল ছোড়েন। এতে একটি বাসের কাঁচ ভেঙে যায়।
নৌবাহিনীর হামলার পর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাদের তিনটি গাড়ি আটক করে ক্যাম্পাসে নিয়ে আসেন। সড়ক অবরোধ সন্ধ্যা ৫টায় তুলে নেওয়া হলেও, গাড়ি তিনটি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আটকে রাখা হয়।
হামলার শিকার ববি শিক্ষার্থী মোশারফ বলেন, “আমরা জনগণের দুর্ভোগ চাই না। কিন্তু যারা আজ আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে অশান্ত করেছে, তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন থামাবো না।”
ভূত্ত্ব ও খনি বিদ্যা বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী সাকিব মিয়া বলেন, “শান্তিপূর্ণ অবরোধ চলাকালে নৌবাহিনীর গাড়ি উল্টোপথে এসে জরুরি পথও আটকে দেয়। বাধা দিলে তারা আমার গায়ে হাত তোলে এবং আমাকে গলা চেপে ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে অন্য শিক্ষার্থীরা আমাকে বাঁচায়।"
এই ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উপস্থিতিতে উভয় পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় আলোচনা হয়। আলোচনা শেষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে এলএসজিআই বাচ্চু বলেন, “আজ যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমরা সবসময় আপনাদের সাহায্যের জন্য নিয়োজিত।”
পরে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করার শর্তে শিক্ষার্থীরা আটককৃত তিনটি গাড়ি ছেড়ে দেন।
অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও গায়ে হাত তোলার অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে। আজ বিকেলে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে।
পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উপস্থিতিতে নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইলে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন থেকে সরে আসে।
বেলা ৩টার দিকে তিন দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেন ববি শিক্ষার্থীরা। অবরোধের কারণে নৌবাহিনীর তিনটি গাড়ি আটকা পড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গাড়িগুলো ভুল পথে সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে শিক্ষার্থীরা তাদের বাধা দেন।
এসময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও নৌবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে নৌবাহিনীর সদস্যরা শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হন এবং তাদের গায়ে হাত তোলেন। অভিযোগ ওঠে, এক শিক্ষার্থীর বুকে বন্দুক তাক করা হয়েছিল।
এই ঘটনায় শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং কতিপয় শিক্ষার্থী নৌবাহিনীর বাস লক্ষ্য করে জুতা ও ঢিল ছোড়েন। এতে একটি বাসের কাঁচ ভেঙে যায়।
নৌবাহিনীর হামলার পর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাদের তিনটি গাড়ি আটক করে ক্যাম্পাসে নিয়ে আসেন। সড়ক অবরোধ সন্ধ্যা ৫টায় তুলে নেওয়া হলেও, গাড়ি তিনটি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আটকে রাখা হয়।
হামলার শিকার ববি শিক্ষার্থী মোশারফ বলেন, “আমরা জনগণের দুর্ভোগ চাই না। কিন্তু যারা আজ আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে অশান্ত করেছে, তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন থামাবো না।”
ভূত্ত্ব ও খনি বিদ্যা বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী সাকিব মিয়া বলেন, “শান্তিপূর্ণ অবরোধ চলাকালে নৌবাহিনীর গাড়ি উল্টোপথে এসে জরুরি পথও আটকে দেয়। বাধা দিলে তারা আমার গায়ে হাত তোলে এবং আমাকে গলা চেপে ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে অন্য শিক্ষার্থীরা আমাকে বাঁচায়।"
এই ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উপস্থিতিতে উভয় পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় আলোচনা হয়। আলোচনা শেষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে এলএসজিআই বাচ্চু বলেন, “আজ যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমরা সবসময় আপনাদের সাহায্যের জন্য নিয়োজিত।”
পরে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করার শর্তে শিক্ষার্থীরা আটককৃত তিনটি গাড়ি ছেড়ে দেন।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৪১ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে