উপজেলা প্রতিনিধি, উজিরপুর (বরিশাল)
উজিরপুর উপজেলার হারতা ইউনিয়নের হারতা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের জমি এখনো আ.লীগের সভাপতি, সম্পাদকসহ সদ্যবহিষ্কৃত ইউনিয়ন চেয়ারম্যানসহ একাধিক চেয়ারম্যানের অবৈধ দখলে । দখল করা সরকারি কয়েক কোটি টাকার জমিতে আওয়ামী লীগের এসব নেতারা ভবন নির্মাণ করে বসবাস করছেন।
অনেক নেতাকর্মী দখলকৃত জমিতে ভবন নির্মাণ করে ভাড়া দিয়ে রেখেছেন বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছে। স্থানীয়রা আক্ষেপ করে বলেন, ভূমি অফিসের জমি দখল করে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কলোনি তৈরি করে রেখেছে।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উচ্ছেদের জন্য জেলা প্রশাসক তিনবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করলেও ফ্যাসিষ্ট আমলে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী সংসদ সদস্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই বরিশাল ১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল হাসমত আব্দুল্লাহ, উজিরপুর-বানারীপাড়া বরিশাল ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস ও সংসদ মনিরুল ইসলাম মনির হস্তক্ষেপে উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিল তৎকালীন জেলা ও উপজেলা প্রশাসন।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আ.লীগ পতন হওয়ার পরেও বহাল তবিয়তে দখল করে রয়েছেন হারতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সুনীল বিশ্বাস সাধারণ সম্পাদক ও সদ্য বহিষ্কৃত ইউপি চেয়ারম্যান আমল মল্লিক ইউপি সদস্য বিজয় ডাকুয়াসহ সাবেক কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যানসহ ২৬ জন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক একাধিক আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান।
হারতা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম তালুকদার জানান, ভূমি অফিসের ৫১ শতাংশ সম্পত্তির মাত্র আট শতাংশ জমি ভূমি অফিসের দখলে রয়েছে, বাকি সম্পত্তি নিষিদ্ধ ঘোষিত হারতা আ.লীগের কমিটি দখল করে আওয়ামী কলোনি করেছে। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান সুনীল বিশ্বাসের জমাতা পুলিশের উপ পরিদর্শক সজল সাহা শ্বশুরের পক্ষ নিয়ে জানান, সম্পত্তিটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কি না মেপে দেখতে হবে এবং নোটিস নিয়ে আসেন ভেঙে দেওয়া হবে। অবৈধ দখলদার আওয়ামী লীগ সভাপতি সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যানরা পলাতক থাকায় ও তাদের মোবাইল ফোনগুলো বন্ধ থাকায় তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম তালুকদার বলেন, অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে একটা অত্যাধুনিক ভূমি অফিস নির্মাণ করা হোক।
এ বিষয়ে হারতা ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তহশিলদার রিয়াজ মোরশেদ জানান, ১৩ নম্বর হারতা জে এলের হারতা মৌজার এক নম্বর খতিয়ানের ১৫১৫ নম্বর দাগের একান্ন শতাংশ জমির ২৭ শতাংশ জমি আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতিসহ ২৬ নেতাকর্মী অবৈধভাবে গায়ের জোরে দখল করে রাখেন।
এ বিষয়ে বিগত আওয়ামী লীগ আমলে তিনবার উচ্ছেদের চেষ্টা করলেও তৎকালীন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপে উচ্ছেদ সম্ভব হয়নি। স্থানীয় ও ভূমিসেবা প্রার্থীরা অনতিবিলম্বে হারতা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সম্পত্তি অবৈধ দখলমুক্ত করে প্রাচীন নির্মাণ করে অত্যাধুনিক ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণের দাবি জানান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলী সুজা জানান, আমারদেশকে বলেন ,অতি দ্রুত ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সম্পত্তি অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে উচ্ছেদ করা হবে।
উজিরপুর উপজেলার হারতা ইউনিয়নের হারতা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের জমি এখনো আ.লীগের সভাপতি, সম্পাদকসহ সদ্যবহিষ্কৃত ইউনিয়ন চেয়ারম্যানসহ একাধিক চেয়ারম্যানের অবৈধ দখলে । দখল করা সরকারি কয়েক কোটি টাকার জমিতে আওয়ামী লীগের এসব নেতারা ভবন নির্মাণ করে বসবাস করছেন।
অনেক নেতাকর্মী দখলকৃত জমিতে ভবন নির্মাণ করে ভাড়া দিয়ে রেখেছেন বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছে। স্থানীয়রা আক্ষেপ করে বলেন, ভূমি অফিসের জমি দখল করে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কলোনি তৈরি করে রেখেছে।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উচ্ছেদের জন্য জেলা প্রশাসক তিনবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করলেও ফ্যাসিষ্ট আমলে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী সংসদ সদস্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই বরিশাল ১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল হাসমত আব্দুল্লাহ, উজিরপুর-বানারীপাড়া বরিশাল ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস ও সংসদ মনিরুল ইসলাম মনির হস্তক্ষেপে উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিল তৎকালীন জেলা ও উপজেলা প্রশাসন।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আ.লীগ পতন হওয়ার পরেও বহাল তবিয়তে দখল করে রয়েছেন হারতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সুনীল বিশ্বাস সাধারণ সম্পাদক ও সদ্য বহিষ্কৃত ইউপি চেয়ারম্যান আমল মল্লিক ইউপি সদস্য বিজয় ডাকুয়াসহ সাবেক কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যানসহ ২৬ জন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক একাধিক আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান।
হারতা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম তালুকদার জানান, ভূমি অফিসের ৫১ শতাংশ সম্পত্তির মাত্র আট শতাংশ জমি ভূমি অফিসের দখলে রয়েছে, বাকি সম্পত্তি নিষিদ্ধ ঘোষিত হারতা আ.লীগের কমিটি দখল করে আওয়ামী কলোনি করেছে। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান সুনীল বিশ্বাসের জমাতা পুলিশের উপ পরিদর্শক সজল সাহা শ্বশুরের পক্ষ নিয়ে জানান, সম্পত্তিটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কি না মেপে দেখতে হবে এবং নোটিস নিয়ে আসেন ভেঙে দেওয়া হবে। অবৈধ দখলদার আওয়ামী লীগ সভাপতি সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যানরা পলাতক থাকায় ও তাদের মোবাইল ফোনগুলো বন্ধ থাকায় তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম তালুকদার বলেন, অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে একটা অত্যাধুনিক ভূমি অফিস নির্মাণ করা হোক।
এ বিষয়ে হারতা ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তহশিলদার রিয়াজ মোরশেদ জানান, ১৩ নম্বর হারতা জে এলের হারতা মৌজার এক নম্বর খতিয়ানের ১৫১৫ নম্বর দাগের একান্ন শতাংশ জমির ২৭ শতাংশ জমি আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতিসহ ২৬ নেতাকর্মী অবৈধভাবে গায়ের জোরে দখল করে রাখেন।
এ বিষয়ে বিগত আওয়ামী লীগ আমলে তিনবার উচ্ছেদের চেষ্টা করলেও তৎকালীন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপে উচ্ছেদ সম্ভব হয়নি। স্থানীয় ও ভূমিসেবা প্রার্থীরা অনতিবিলম্বে হারতা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সম্পত্তি অবৈধ দখলমুক্ত করে প্রাচীন নির্মাণ করে অত্যাধুনিক ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণের দাবি জানান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলী সুজা জানান, আমারদেশকে বলেন ,অতি দ্রুত ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সম্পত্তি অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে উচ্ছেদ করা হবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৯ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে