
চট্টগ্রাম ব্যুরো

সাংবিধানিক আদেশ জারি করে চলতি বছরের নভেম্বরেই গণভোট দিকে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরের ভারপ্রাপ্ত আমীর নজরুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, যারা জাতীয় নির্বাচনের সাথে গণভোট চায় এটা তাদের রাজনৈতিক ব্ল্যাকমেইলিং করার একটি অপচেষ্টা। এজন্য নভেম্বরেই গণভোট আয়োজন করতে হবে।
শনিবার বিকালে পাঁচ দফা দাবিতে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াত আয়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের তিনটি গণভোটের দুটিই বিএনপির আমলে হয়েছে এবং আলাদাভাবেই হয়েছে। জুলাই সনদের খসড়ায় পঁচিশটি দল স্বাক্ষর করে একটি জাতীয় সমঝোতা হয়েছে। অবিলম্বে নভেম্বরেই গণভোট দিতে হবে এবং জুলাই সনদের আইনি মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তার ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন করতে হবে।
মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, নমিনেশন বাণিজ্য, পেশিশক্তি, কালোটাকার ব্যবহার বন্ধ করা এবং পুনঃফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার পথ রুদ্ধ করতে পিআর পদ্বতির কোন কোন বিকল্প নেই। ইতোমধ্যে সংখ্যানুপাতিক বা পিআর পদ্ধতি গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন জরিপেও বিষয়টি ওঠে এসেছে। তিনি আরও বলেন, রিপেট্রিয়েশন চুক্তি বলে যেভাবে অনুপ চেটিয়াকে ফেরত দেওয়া হয়েছিল সেভাবেই শেখ হাসিনাকে ফেরত এনে আইনে সোপর্দ করতে হবে। গুম-খুন-লুটেরা সহযোগীসহ ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচারকে দৃশ্যমান করতে হবে। স্বৈরাচারের দোসর জাপা ও ১৪ দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ এবং প্রশাসনকে এমনভাবে ঢেলে সাজাতে হবে যাতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়।
সমাবেশে চট্টগ্রাম মহানগরীর সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন মহানগরীর এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক, অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, নগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনর সভাপতি এস এম লুৎফুর রহমান। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল বহদ্দারহাট মোড় থেকে শুরু হয়ে মুরাদপুর মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।

সাংবিধানিক আদেশ জারি করে চলতি বছরের নভেম্বরেই গণভোট দিকে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরের ভারপ্রাপ্ত আমীর নজরুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, যারা জাতীয় নির্বাচনের সাথে গণভোট চায় এটা তাদের রাজনৈতিক ব্ল্যাকমেইলিং করার একটি অপচেষ্টা। এজন্য নভেম্বরেই গণভোট আয়োজন করতে হবে।
শনিবার বিকালে পাঁচ দফা দাবিতে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াত আয়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের তিনটি গণভোটের দুটিই বিএনপির আমলে হয়েছে এবং আলাদাভাবেই হয়েছে। জুলাই সনদের খসড়ায় পঁচিশটি দল স্বাক্ষর করে একটি জাতীয় সমঝোতা হয়েছে। অবিলম্বে নভেম্বরেই গণভোট দিতে হবে এবং জুলাই সনদের আইনি মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তার ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন করতে হবে।
মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, নমিনেশন বাণিজ্য, পেশিশক্তি, কালোটাকার ব্যবহার বন্ধ করা এবং পুনঃফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার পথ রুদ্ধ করতে পিআর পদ্বতির কোন কোন বিকল্প নেই। ইতোমধ্যে সংখ্যানুপাতিক বা পিআর পদ্ধতি গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন জরিপেও বিষয়টি ওঠে এসেছে। তিনি আরও বলেন, রিপেট্রিয়েশন চুক্তি বলে যেভাবে অনুপ চেটিয়াকে ফেরত দেওয়া হয়েছিল সেভাবেই শেখ হাসিনাকে ফেরত এনে আইনে সোপর্দ করতে হবে। গুম-খুন-লুটেরা সহযোগীসহ ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচারকে দৃশ্যমান করতে হবে। স্বৈরাচারের দোসর জাপা ও ১৪ দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ এবং প্রশাসনকে এমনভাবে ঢেলে সাজাতে হবে যাতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়।
সমাবেশে চট্টগ্রাম মহানগরীর সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন মহানগরীর এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক, অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, নগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনর সভাপতি এস এম লুৎফুর রহমান। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল বহদ্দারহাট মোড় থেকে শুরু হয়ে মুরাদপুর মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।

নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে একটি গোডাউনে ১৩ টন এমপি কার্টিজ (গুলির খোসা) পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তবে আইন মেনে কারখানাতে ব্যবহার করার জন্য গুলির খোসাগুলো আনা হয়েছে বলে
৪ ঘণ্টা আগে
জিজ্ঞাসাবাদে কৃষ্ণকান্ত রায় পরীক্ষায় জালিয়াতির কথা স্বীকার করেন। প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে যুক্ত ঢাকার একটি চক্রের মাধ্যমে দুটি ডিভাইসসহ পরীক্ষায় বসেছিলেন। যোগাযোগ ডিভাইসের অন্য প্রান্ত থেকে তাকে বলা হয়েছিল, প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে যেন কাশি দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে শনিবার ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাজমুল হাসান এবং ভারতের গেদে-৩২ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের কমান্ডার নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
মামলার এজাহার ও ভিকটিম পরিবার সূত্রে জানা যায়, মুসলিহুল উম্মাহ মাদানী মাদ্রাসার শিক্ষক মো. ওয়াসিম মাঝ মাঝেই শিশু শিক্ষার্থীকে তার শয়ন কক্ষে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করত। অক্টোবর মাসের ১৫ তারিখে প্রথম শ্রেণির এক শিশু মাদ্রাসায় যেতে চায়নি। এ বিষয়ে তার মা বার বার জানতে চায়। পরে শিশুটি কান্না করে ওই শি
৫ ঘণ্টা আগে