
জেলা প্রতিনিধি, লক্ষ্মীপুর

লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতা আবুল কালাম জহিরকে (৫০) কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় ছোট কাউছার ওরফে পিচ্চি কাউছারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে পরিবার।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম লতিফপুর গ্রামে হত্যার ঘটনা ঘটলেও রোববার (১৬ নভেম্বর) বিকাল ৫টা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। লাশ দাফন শেষে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তার সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে বলে পুলিশও মনে করছে। কাউছার স্থানীয় ছাত্রদল কর্মী বলে জানা যায়। হত্যাকান্ডের পর রাত ৯টার দিকে অভিযুক্ত ওই ছাত্রদল কর্মী ক্রিকেট খেলার একটি ভিডিও পোস্ট করেন তার ফেসবুক আইডিতে। ভিডিওটি পোস্ট দিয়ে ফেসবুকে তিনি লেখেন ‘আউট’। ফেসবুকে তার দেয়া এই পোস্ট হত্যাকাণ্ডকে ইঙ্গিত করে দেয়া বলে অভিযোগ তুলেছে নিহত কালামের পরিবার।
ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ও লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনের ধানের শীষের প্রার্থী শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ সময় তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, কোনো হত্যাকাণ্ডই কোনো্ সমাধান না। এই চন্দ্রগঞ্জে প্রচুর রক্ত রাস্তাঘাটে বিভিন্ন জায়গায় পড়ে আছে। এমন কোনো ওয়ার্ড নেই যেখানে গত ১৭ বছর গুম খুন না হয়েছে, হত্যাকাণ্ড না হয়েছে। আওয়ামী লীগ নাই, আওয়ামী লীগ পালিয়েছে। তাদের ষড়যন্ত্র আছে। মাদকসহ যারা বিভিন্ন ধরণের অপকর্মের সঙ্গে জড়িত। কে বা কারা এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে প্রকৃত জিনিস এই মুহুর্তে বলা মুশকিল। যেই হোক রাজনীতি করুক বা না করুক। এদের কোন পরিচয় নেই, এদের পরিচয় এরা সন্ত্রাসী। ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাই, সঠিক বিচার দাবি করি। নিহত জহির চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পশ্চিম লতিফপুর গ্রামের মোস্তফার দোকান এলাকায় সড়কের ওপর জহিরকে কুপিয়ে ও গুলি করে ফেলে রেখে যায় দূর্বৃত্তরা। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। একসময় জহির মাদক ও মাটির ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল। সেখান থেকে তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে তার প্রতিপক্ষের সাথে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে। নিহত জহিরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদকের সাতটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে চেষ্টা করেও ছোট কাউছারের বক্তব্য নেয়ার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়জুল আজীম বলেন, হত্যার ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। লাশ দাপন শেষে নিহতের পরিবার মামলা করবেন। জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার অভিযান চলছে। মাদক ব্যবসা ও অন্তঃকোন্দলের কারণে এ হত্যাকান্ড ঘটেছে ধারনা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় সন্ত্রাসী পিচ্চি কাউসার জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। কাউছারের বিরুদ্ধেও হত্যা-অস্ত্র আইনে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে।

লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতা আবুল কালাম জহিরকে (৫০) কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় ছোট কাউছার ওরফে পিচ্চি কাউছারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে পরিবার।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম লতিফপুর গ্রামে হত্যার ঘটনা ঘটলেও রোববার (১৬ নভেম্বর) বিকাল ৫টা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। লাশ দাফন শেষে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তার সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে বলে পুলিশও মনে করছে। কাউছার স্থানীয় ছাত্রদল কর্মী বলে জানা যায়। হত্যাকান্ডের পর রাত ৯টার দিকে অভিযুক্ত ওই ছাত্রদল কর্মী ক্রিকেট খেলার একটি ভিডিও পোস্ট করেন তার ফেসবুক আইডিতে। ভিডিওটি পোস্ট দিয়ে ফেসবুকে তিনি লেখেন ‘আউট’। ফেসবুকে তার দেয়া এই পোস্ট হত্যাকাণ্ডকে ইঙ্গিত করে দেয়া বলে অভিযোগ তুলেছে নিহত কালামের পরিবার।
ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ও লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনের ধানের শীষের প্রার্থী শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ সময় তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, কোনো হত্যাকাণ্ডই কোনো্ সমাধান না। এই চন্দ্রগঞ্জে প্রচুর রক্ত রাস্তাঘাটে বিভিন্ন জায়গায় পড়ে আছে। এমন কোনো ওয়ার্ড নেই যেখানে গত ১৭ বছর গুম খুন না হয়েছে, হত্যাকাণ্ড না হয়েছে। আওয়ামী লীগ নাই, আওয়ামী লীগ পালিয়েছে। তাদের ষড়যন্ত্র আছে। মাদকসহ যারা বিভিন্ন ধরণের অপকর্মের সঙ্গে জড়িত। কে বা কারা এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে প্রকৃত জিনিস এই মুহুর্তে বলা মুশকিল। যেই হোক রাজনীতি করুক বা না করুক। এদের কোন পরিচয় নেই, এদের পরিচয় এরা সন্ত্রাসী। ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাই, সঠিক বিচার দাবি করি। নিহত জহির চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পশ্চিম লতিফপুর গ্রামের মোস্তফার দোকান এলাকায় সড়কের ওপর জহিরকে কুপিয়ে ও গুলি করে ফেলে রেখে যায় দূর্বৃত্তরা। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। একসময় জহির মাদক ও মাটির ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল। সেখান থেকে তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে তার প্রতিপক্ষের সাথে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে। নিহত জহিরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদকের সাতটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে চেষ্টা করেও ছোট কাউছারের বক্তব্য নেয়ার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়জুল আজীম বলেন, হত্যার ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। লাশ দাপন শেষে নিহতের পরিবার মামলা করবেন। জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার অভিযান চলছে। মাদক ব্যবসা ও অন্তঃকোন্দলের কারণে এ হত্যাকান্ড ঘটেছে ধারনা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় সন্ত্রাসী পিচ্চি কাউসার জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। কাউছারের বিরুদ্ধেও হত্যা-অস্ত্র আইনে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে।

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে বালুবাহী ট্রলারে চাঁদা তুলতে গিয়ে আরেক ট্রলারের ধাক্কায় পানিতে পড়ে নিখোঁজ হয়েছেন জেলা শ্রমিক দলের যুগ্ম-সম্পাদক আবেদুর রহমান আন্নু (৫৬)।
৮ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় পুলিশের উপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় দুই যুব মহিলালীগ নেত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার ও শনিবার রাতে উপজেলার পাঁচকাহনিয়া গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৯ মিনিট আগে
মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন (এমইউজে) খুলনার দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি পদে দৈনিক মানবজমিনের খুলনা ব্যুরো প্রধান মো. রাশিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক পদে দৈনিক সংগ্রামের খুলনা বিভাগীয় প্রধান আব্দুর রাজ্জাক রানা ও কোষাধ্যক্ষ পদে এস এ টিভির খুলনা প্রতিনিধি মো. রকিবুল ইসলাম মতি বিনাপ্রতিন্দ্বন্দ্বিতায় ন
২০ মিনিট আগে
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শতবর্ষ উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ফুলছড়ি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ এস এম আসাদুল ইসলাম(মঞ্জুর)। একই সঙ্গে তিনি রকেট বিলার আইডি ও গুগল লিংক শুভ উদ্বোধন করেন।
২৯ মিনিট আগে