চট্টগ্রাম ব্যুরো
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের কর্মী মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে দলটি।
বুধবার দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসমাজের ব্যানারে নগরের দুই নম্বর এলাকায় এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় সমাবেশ শেষ করে বাসা ফেরার পর গাজীপুরে মসজিদের ইমাম মাওলানা রইস উদ্দিনকে তার রুম থেকে ডেকে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলে প্রহার করে হত্যা করা হয়। তাকে আহত করার পরও পুলিশের পক্ষ থেকে যথাসময়ে চিকিৎসা নিশ্চিত করা গেলে হয়তো আজ এ ঘটনা ঘটতো না। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এই হত্যাকান্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচারের শাস্তির দাবি জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে সুন্নিদের সমাবেশে যোগ দেন দলটির কর্মী মাওলানা রইস উদ্দিন (৩৫)। পরদিন ২৭ এপ্রিল সকালে গাজীপুরে ‘বলাৎকারের’ অভিযোগে রইস উদ্দিনকে প্রকাশ্যে ব্যাপক করা হয়। ঘটনার পর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। ওইদিন রাত ৩টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের বাড়ি কুমিল্লার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে।
চন্দনাইশ ও বাঁশখালীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বাঁশখালীতেও মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ বাঁশখালী আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আতের নেতা মাওলানা নেছার উদ্দিন মুনীরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভ মিছিলটি জলদী মিয়ার বাজার থেকে শুরু হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে থানা গেইট থেকে উপজেলা পরিষদের সামনে এসে পথসভা অনুষ্ঠিত হয় অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, বাঁশখালী উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আতের মুখপাত্র সৈয়দ মনিরুল ইসলাম আশরাফী, বাঁশখালী উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আত নেতা মাওলানা বশির আহমদ, এম রহিম সিরাজী, আব্দুল মালেক আশরাফি, মঈনুল ইসলাম ফরহাদ, মাওলানা আবু জাফর আশরাফী, মাওলানা নুরুল ইসলাম, মাওলানা ইব্রাহিম কাদেরি, মাওলানা আবু তাহের তৈয়বি, কাজী সুলতান আহমদ, মুকসুদ চিসতি, ফখরুদ্দিন, আলী মনতুর্জা, শামসুল আরফিন খালেদ, ইয়াশিন আরফাত শাকিল, খোরশেদ হাশেমী, তারেক আজিজ আলামী, আজিম বিন মালেক, নাঈম উদ্দিন, শাহেদ প্রমুখ।
চন্দনাইশ
চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী পৌরসভায় মাওলানা রইস উদ্দিনের নির্মম হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার দাবিতে এক প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দোহাজারী হাজারী শপিং সেন্টারের সামনে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত, ইসলামিক ফ্রন্ট এবং ছাত্রসেনার যৌথ উদ্যোগে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন মাওলানা খোরশেদ আলম রিজভী এবং সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন ইমন এনাম ও নূর হোসেন।
সমাবেশে বক্তারা রইস উদ্দিনকে ‘মব ভায়োলেন্স’ এর মাধ্যমে থানায় নিয়ে গিয়ে চিকিৎসাবিহীন অবস্থায় হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
বক্তব্য রাখেন মোক্তার হোসেন শিবলী, কলিমুদ্দিন, হারুনুর রশিদ হুসাইনি, মহিম বাদশা, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ও জিকু প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়, যা পৌরসভার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় হাজারী শপিং সেন্টারের সামনে গিয়ে শেষ হয়। কর্মসূচিতে দলীয় নেতাকর্মীসহ সাধারণ জনসাধারণের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়।
বক্তারা আরও জানান, এ হত্যাকাণ্ড শুধু একজন রাজনীতিকের মৃত্যু নয়, এটি ন্যায়বিচারের ওপর নগ্ন আঘাত। অচিরেই বিচার না হলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা দেন তারা।
এমএস
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের কর্মী মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে দলটি।
বুধবার দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসমাজের ব্যানারে নগরের দুই নম্বর এলাকায় এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় সমাবেশ শেষ করে বাসা ফেরার পর গাজীপুরে মসজিদের ইমাম মাওলানা রইস উদ্দিনকে তার রুম থেকে ডেকে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলে প্রহার করে হত্যা করা হয়। তাকে আহত করার পরও পুলিশের পক্ষ থেকে যথাসময়ে চিকিৎসা নিশ্চিত করা গেলে হয়তো আজ এ ঘটনা ঘটতো না। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এই হত্যাকান্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচারের শাস্তির দাবি জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে সুন্নিদের সমাবেশে যোগ দেন দলটির কর্মী মাওলানা রইস উদ্দিন (৩৫)। পরদিন ২৭ এপ্রিল সকালে গাজীপুরে ‘বলাৎকারের’ অভিযোগে রইস উদ্দিনকে প্রকাশ্যে ব্যাপক করা হয়। ঘটনার পর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। ওইদিন রাত ৩টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের বাড়ি কুমিল্লার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে।
চন্দনাইশ ও বাঁশখালীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বাঁশখালীতেও মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ বাঁশখালী আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আতের নেতা মাওলানা নেছার উদ্দিন মুনীরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভ মিছিলটি জলদী মিয়ার বাজার থেকে শুরু হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে থানা গেইট থেকে উপজেলা পরিষদের সামনে এসে পথসভা অনুষ্ঠিত হয় অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, বাঁশখালী উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আতের মুখপাত্র সৈয়দ মনিরুল ইসলাম আশরাফী, বাঁশখালী উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আত নেতা মাওলানা বশির আহমদ, এম রহিম সিরাজী, আব্দুল মালেক আশরাফি, মঈনুল ইসলাম ফরহাদ, মাওলানা আবু জাফর আশরাফী, মাওলানা নুরুল ইসলাম, মাওলানা ইব্রাহিম কাদেরি, মাওলানা আবু তাহের তৈয়বি, কাজী সুলতান আহমদ, মুকসুদ চিসতি, ফখরুদ্দিন, আলী মনতুর্জা, শামসুল আরফিন খালেদ, ইয়াশিন আরফাত শাকিল, খোরশেদ হাশেমী, তারেক আজিজ আলামী, আজিম বিন মালেক, নাঈম উদ্দিন, শাহেদ প্রমুখ।
চন্দনাইশ
চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী পৌরসভায় মাওলানা রইস উদ্দিনের নির্মম হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার দাবিতে এক প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দোহাজারী হাজারী শপিং সেন্টারের সামনে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত, ইসলামিক ফ্রন্ট এবং ছাত্রসেনার যৌথ উদ্যোগে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন মাওলানা খোরশেদ আলম রিজভী এবং সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন ইমন এনাম ও নূর হোসেন।
সমাবেশে বক্তারা রইস উদ্দিনকে ‘মব ভায়োলেন্স’ এর মাধ্যমে থানায় নিয়ে গিয়ে চিকিৎসাবিহীন অবস্থায় হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
বক্তব্য রাখেন মোক্তার হোসেন শিবলী, কলিমুদ্দিন, হারুনুর রশিদ হুসাইনি, মহিম বাদশা, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ও জিকু প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়, যা পৌরসভার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় হাজারী শপিং সেন্টারের সামনে গিয়ে শেষ হয়। কর্মসূচিতে দলীয় নেতাকর্মীসহ সাধারণ জনসাধারণের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়।
বক্তারা আরও জানান, এ হত্যাকাণ্ড শুধু একজন রাজনীতিকের মৃত্যু নয়, এটি ন্যায়বিচারের ওপর নগ্ন আঘাত। অচিরেই বিচার না হলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা দেন তারা।
এমএস
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২৯ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৩৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
৪৩ মিনিট আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে