স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মহাপরিচালক এম. আবদুল্লাহ বলেছেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে বিগত সরকারের ১৫ বছরে একচোখা নীতিতে সাংবাদিকদের সহায়তার চেক বিতরণ করা হয়েছে। আমরা দলকানা হইনি। আমি যদি একতরফা ভাবে সহায়তা দিয়ে থাকি, তাহলে আমিও তো তাদের সমান হয়ে যাবো। আমাদের কল্যাণ ট্রাস্টে কোনো দল বিবেচনা করা হয় না। আমরা বিবেচনা করি সাংবাদিক কিনা, যে গ্রাউন্ডে সহায়তার আবেদন করা হয়েছে সেটা সঠিক কিনা।
সোমবার দুপুরে কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ দিন কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি জেলার সাংবাদিকদের চেক বিতরণ করা হয়।
কক্সবাজারের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মো. নিজাম উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আবদুল্লাহ আরও বলেন, বিগত একবছরে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের বাজেট বরাদ্দ ৩৩ শতাংশ বাড়াতে পেরেছি। এটি সাফল্য কিনা জানি না, তবে সাংবাদিকদের জন্য সর্বোচ্চ করার চেষ্টা করছি। এবার পঞ্চম দফায় চেক বিতরণ করা হচ্ছে। চলতি বছর এটা প্রথমবার। প্রতি তিনমাস পরপর সহায়তার চেক বিতরণ করা হয়। চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হবে।
আবদুল্লাহ আরও বলেন, কল্যাণ ট্রাস্টের অনেক কাজ করার সুযোগ আছে। আমরা সাংবাদিকদের মেধাবী সন্তানদের মধ্য থেকে ৩৩০ জনকে বৃত্তি দিয়েছি। ১৫০০ সাংবাদিকের ঘরে ঈদের প্যাকেজ পৌঁছানো হয়েছে। সাংবাদিকদের জন্য ফেলোশিপের ঘোষণা আসছে। ৬৫ বছরের পর অবসরে যাওয়া সাংবাদিকদের জন্য মাসিক ভাতার প্রস্তাবণা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য ঢাকায় ১৫০০ মানুষের জন্য আধুনিক হাসপাতাল করার চেষ্টা চলছে। ঢাকাসহ সারাদেশে যেন সাংবাদিকরা বিনাপয়সায় স্বাস্থ্যগত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে পারেন সেটারও চেষ্টা চলছে।
এই চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, কক্সবাজার জেলা তথ্য কর্মকর্তা আবদুছ সাত্তার, কক্সবাজার প্রেসক্লাব সভাপতি মাহবুবর রহমান ও সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার সভাপতি নুরুল ইসলাম হেলালী। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারী।
এবার ২৪ জন সাংবাদিককে আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ করা হয়। এদের মধ্যে কক্সবাজার জেলার ৯ জন, চট্টগ্রাম জেলার ১১ জন ও রাঙ্গামাটি জেলার ৪ জন রয়েছেন।
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মহাপরিচালক এম. আবদুল্লাহ বলেছেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে বিগত সরকারের ১৫ বছরে একচোখা নীতিতে সাংবাদিকদের সহায়তার চেক বিতরণ করা হয়েছে। আমরা দলকানা হইনি। আমি যদি একতরফা ভাবে সহায়তা দিয়ে থাকি, তাহলে আমিও তো তাদের সমান হয়ে যাবো। আমাদের কল্যাণ ট্রাস্টে কোনো দল বিবেচনা করা হয় না। আমরা বিবেচনা করি সাংবাদিক কিনা, যে গ্রাউন্ডে সহায়তার আবেদন করা হয়েছে সেটা সঠিক কিনা।
সোমবার দুপুরে কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ দিন কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি জেলার সাংবাদিকদের চেক বিতরণ করা হয়।
কক্সবাজারের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মো. নিজাম উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আবদুল্লাহ আরও বলেন, বিগত একবছরে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের বাজেট বরাদ্দ ৩৩ শতাংশ বাড়াতে পেরেছি। এটি সাফল্য কিনা জানি না, তবে সাংবাদিকদের জন্য সর্বোচ্চ করার চেষ্টা করছি। এবার পঞ্চম দফায় চেক বিতরণ করা হচ্ছে। চলতি বছর এটা প্রথমবার। প্রতি তিনমাস পরপর সহায়তার চেক বিতরণ করা হয়। চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হবে।
আবদুল্লাহ আরও বলেন, কল্যাণ ট্রাস্টের অনেক কাজ করার সুযোগ আছে। আমরা সাংবাদিকদের মেধাবী সন্তানদের মধ্য থেকে ৩৩০ জনকে বৃত্তি দিয়েছি। ১৫০০ সাংবাদিকের ঘরে ঈদের প্যাকেজ পৌঁছানো হয়েছে। সাংবাদিকদের জন্য ফেলোশিপের ঘোষণা আসছে। ৬৫ বছরের পর অবসরে যাওয়া সাংবাদিকদের জন্য মাসিক ভাতার প্রস্তাবণা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য ঢাকায় ১৫০০ মানুষের জন্য আধুনিক হাসপাতাল করার চেষ্টা চলছে। ঢাকাসহ সারাদেশে যেন সাংবাদিকরা বিনাপয়সায় স্বাস্থ্যগত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে পারেন সেটারও চেষ্টা চলছে।
এই চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, কক্সবাজার জেলা তথ্য কর্মকর্তা আবদুছ সাত্তার, কক্সবাজার প্রেসক্লাব সভাপতি মাহবুবর রহমান ও সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার সভাপতি নুরুল ইসলাম হেলালী। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারী।
এবার ২৪ জন সাংবাদিককে আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ করা হয়। এদের মধ্যে কক্সবাজার জেলার ৯ জন, চট্টগ্রাম জেলার ১১ জন ও রাঙ্গামাটি জেলার ৪ জন রয়েছেন।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২২ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৮ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৪০ মিনিট আগে