উপজেলা প্রতিনিধি, পটিয়া (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে অবরোধের কারণে আটকা পড়েছে বিভিন্ন যানবাহন। বুধবার সকাল ৯টা থেকে তাদের অবরোধ শুরু হয়। দুপুর ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এ অবরোধ চলছে।
এরআগে জুলাই দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে পটিয়া শহীদ মিনারে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। ফেরার পথে থানার মোড়ে রাঙামাটি জেলা ছাত্রলীগ নেতা দীপংকর দে’র নেতৃত্বে কয়েকজন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীকে জড়ো হতে দেখেন তারা। বৈষম্যবিরোধী নেতাকর্মীরা এগিয়ে গেলে দিপংকর ছাড়া অন্যরা পালিয়ে যায়। এ সময় স্লোগান দিতে দিতে দিপংকরকে থানায় নিয়ে গেলে তাদের ওপর চড়াও হয়। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে কয়েকজনকে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। এতে আহত হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন নেতাকর্মী।
পুলিশি এ হামলার জেরেই বুধবার সকালে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক অবরোধ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। অবরোধের কারণে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ বা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো সদস্যকে রাস্তায় দেখা যায়নি।
এ দিকে পটিয়া থানার ওসি জায়েদ নূর এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার চট্টগ্রাম (ক্রাইম) প্রত্যাহার ও শাস্তির ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত অবরোধ অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনের নেতা রাফি।
তিনি ঘটনাস্থলে এসে বলেন, দাবি একটাই ওসি আর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক্রাইম গতকাল আমাদের ভাইদের রক্তাক্ত করেছে। তাদেরকে আইনের আওতায় আনা না পর্যন্ত আমরা রাস্তায় থাকবো।
এদিকে চট্টগ্রাম -কক্সবাজার, বান্দরবান সড়ক বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। হানিফ পরিবহনের ড্রাইভার ইদ্রিচ জানিয়েছেন তারা কিছু গাড়ি চন্দনাইশ, বাঁশখাখী, আনোয়ারা দিয়ে চালানোর চেষ্টা করছেন। পটিয়া-চট্টগ্রামের যাত্রীরা পায়ে হেঁটে অবরোধস্থান কাগজীপাড়া অতিক্রম করে সিএনজিতে যাচ্ছেন।
বাস চালক আরিফ জানিয়েছেন, পটিয়া থেকে চট্টগ্রামমুখী বাস বন্ধ রয়েছে।
পটিয়া থানার ওসি জায়েদ নুরের সরকারি মোবাইলে কল করে সাড়া পাওয়া যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানুর রহমান জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক অবরোধকারীদের সাথে কথা বলতে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্যাটকে কিছুক্ষণের মধ্যে পটিয়ায় পাঠাচ্ছেন। ম্যাজিস্ট্যাট আসার পর সেনা ক্যাম্প থেকে আর্মি সদস্যরাও অবরোধকারীদের সাথে কথা বলবেন।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে অবরোধের কারণে আটকা পড়েছে বিভিন্ন যানবাহন। বুধবার সকাল ৯টা থেকে তাদের অবরোধ শুরু হয়। দুপুর ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এ অবরোধ চলছে।
এরআগে জুলাই দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে পটিয়া শহীদ মিনারে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। ফেরার পথে থানার মোড়ে রাঙামাটি জেলা ছাত্রলীগ নেতা দীপংকর দে’র নেতৃত্বে কয়েকজন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীকে জড়ো হতে দেখেন তারা। বৈষম্যবিরোধী নেতাকর্মীরা এগিয়ে গেলে দিপংকর ছাড়া অন্যরা পালিয়ে যায়। এ সময় স্লোগান দিতে দিতে দিপংকরকে থানায় নিয়ে গেলে তাদের ওপর চড়াও হয়। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে কয়েকজনকে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। এতে আহত হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন নেতাকর্মী।
পুলিশি এ হামলার জেরেই বুধবার সকালে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক অবরোধ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। অবরোধের কারণে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ বা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো সদস্যকে রাস্তায় দেখা যায়নি।
এ দিকে পটিয়া থানার ওসি জায়েদ নূর এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার চট্টগ্রাম (ক্রাইম) প্রত্যাহার ও শাস্তির ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত অবরোধ অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনের নেতা রাফি।
তিনি ঘটনাস্থলে এসে বলেন, দাবি একটাই ওসি আর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক্রাইম গতকাল আমাদের ভাইদের রক্তাক্ত করেছে। তাদেরকে আইনের আওতায় আনা না পর্যন্ত আমরা রাস্তায় থাকবো।
এদিকে চট্টগ্রাম -কক্সবাজার, বান্দরবান সড়ক বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। হানিফ পরিবহনের ড্রাইভার ইদ্রিচ জানিয়েছেন তারা কিছু গাড়ি চন্দনাইশ, বাঁশখাখী, আনোয়ারা দিয়ে চালানোর চেষ্টা করছেন। পটিয়া-চট্টগ্রামের যাত্রীরা পায়ে হেঁটে অবরোধস্থান কাগজীপাড়া অতিক্রম করে সিএনজিতে যাচ্ছেন।
বাস চালক আরিফ জানিয়েছেন, পটিয়া থেকে চট্টগ্রামমুখী বাস বন্ধ রয়েছে।
পটিয়া থানার ওসি জায়েদ নুরের সরকারি মোবাইলে কল করে সাড়া পাওয়া যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানুর রহমান জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক অবরোধকারীদের সাথে কথা বলতে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্যাটকে কিছুক্ষণের মধ্যে পটিয়ায় পাঠাচ্ছেন। ম্যাজিস্ট্যাট আসার পর সেনা ক্যাম্প থেকে আর্মি সদস্যরাও অবরোধকারীদের সাথে কথা বলবেন।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৫ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৬ ঘণ্টা আগে