
উপজেলা প্রতিনিধি, উখিয়া (কক্সবাজার)

কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌথ অভিযান চালিয়ে বিদেশি অস্ত্র ও নগদ ১৪ লাখ টাকা উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। অভিযানকালে কুখ্যাত সন্ত্রাসী নবী হোসেনের চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রোববার (১৩ জুলাই) রাতে ক্যাম্প-১১ নম্বরের সি ব্লকে মাঝি এনায়েতের (৪৫) ঘরে অস্ত্র কেনাবেচার সময় এপিবিএন ও সেনাবাহিনীর যৌথ দল এই অভিযান চালায়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— ক্যাম্প-৯-এর নাজিম উদ্দিনের ছেলে মো. ইয়াসির আরাফাত (২৭), নুর বশরের ছেলে মো. মনসুর আহমদ (২৫), ক্যাম্প-১১-এর ইউসুফের ছেলে মো. আনাস (১৮) এবং ক্যাম্প-১২-এর হাসিমুল্লাহর ছেলে মামুন রফিক (৫১)। অভিযানের আগেই মূল অস্ত্র ব্যবসায়ী ইলিয়াস পালিয়ে যায়।
আটককৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা নবী হোসেনের নেতৃত্বাধীন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য। নবী হোসেন বর্তমানে মিয়ানমারভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন 'আরাকান রোহিঙ্গা আর্মির (ARA) একজন কমান্ডার এবং 'রোহিঙ্গা কমিউনিটি ফর পিস অ্যান্ড রিপ্যাট্রিয়েশন (RCPR)'-এর প্রধান নেতা দিল মোহাম্মদের অধীনে কাজ করছেন।
অভিযানে উদ্ধার হওয়া অস্ত্রটি মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত একটি UZI সাব-মেশিনগান, যা নবী হোসেনের নিয়ন্ত্রণাধীন ক্যাম্প-৮ (ইস্ট) এলাকায় নেয়ার পরিকল্পনা ছিল।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, নবী হোসেন ক্যাম্প-৮ (ইস্ট)-এর ভেতরে ৬০ ফুট দীর্ঘ ও ২০ ফুট প্রস্থের একটি পাকা স্থাপনা নির্মাণ করেছেন, যা ক্যাম্পে স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণের সরকারি নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের সুস্পষ্ট উদাহরণ।
এছাড়াও, তিনি নিয়মিত অস্ত্রের মহড়া, মাদক চোরাচালানসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত। স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় তিনি দীর্ঘদিন এসব অপরাধ করে রেহাই পেয়ে আসছেন।
উখিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোসেইন জানান, “যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তারকৃত চারজনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের কক্সবাজার আদালতে পাঠানো হবে।”

কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌথ অভিযান চালিয়ে বিদেশি অস্ত্র ও নগদ ১৪ লাখ টাকা উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। অভিযানকালে কুখ্যাত সন্ত্রাসী নবী হোসেনের চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রোববার (১৩ জুলাই) রাতে ক্যাম্প-১১ নম্বরের সি ব্লকে মাঝি এনায়েতের (৪৫) ঘরে অস্ত্র কেনাবেচার সময় এপিবিএন ও সেনাবাহিনীর যৌথ দল এই অভিযান চালায়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— ক্যাম্প-৯-এর নাজিম উদ্দিনের ছেলে মো. ইয়াসির আরাফাত (২৭), নুর বশরের ছেলে মো. মনসুর আহমদ (২৫), ক্যাম্প-১১-এর ইউসুফের ছেলে মো. আনাস (১৮) এবং ক্যাম্প-১২-এর হাসিমুল্লাহর ছেলে মামুন রফিক (৫১)। অভিযানের আগেই মূল অস্ত্র ব্যবসায়ী ইলিয়াস পালিয়ে যায়।
আটককৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা নবী হোসেনের নেতৃত্বাধীন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য। নবী হোসেন বর্তমানে মিয়ানমারভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন 'আরাকান রোহিঙ্গা আর্মির (ARA) একজন কমান্ডার এবং 'রোহিঙ্গা কমিউনিটি ফর পিস অ্যান্ড রিপ্যাট্রিয়েশন (RCPR)'-এর প্রধান নেতা দিল মোহাম্মদের অধীনে কাজ করছেন।
অভিযানে উদ্ধার হওয়া অস্ত্রটি মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত একটি UZI সাব-মেশিনগান, যা নবী হোসেনের নিয়ন্ত্রণাধীন ক্যাম্প-৮ (ইস্ট) এলাকায় নেয়ার পরিকল্পনা ছিল।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, নবী হোসেন ক্যাম্প-৮ (ইস্ট)-এর ভেতরে ৬০ ফুট দীর্ঘ ও ২০ ফুট প্রস্থের একটি পাকা স্থাপনা নির্মাণ করেছেন, যা ক্যাম্পে স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণের সরকারি নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের সুস্পষ্ট উদাহরণ।
এছাড়াও, তিনি নিয়মিত অস্ত্রের মহড়া, মাদক চোরাচালানসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত। স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় তিনি দীর্ঘদিন এসব অপরাধ করে রেহাই পেয়ে আসছেন।
উখিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোসেইন জানান, “যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তারকৃত চারজনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের কক্সবাজার আদালতে পাঠানো হবে।”

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র দশ কিলোমিটার দূরে বায়েজিদ থানার আতুরার দীপু। সেখান থেকে আরও কয়েক কিলোমিটার ভেতরে চালিতাতলীর খন্দকারপাড়া।
২ ঘণ্টা আগে
বাঁশখালীতে বিএনপির ঘোষিত মনোনয়ন প্রত্যাখান করে কারানির্যাতিত নেতা ও মনোনয়নবঞ্চিত লিয়াকত আলীর পক্ষে মশাল মিছিল করেছেন তার সমর্থকরা।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আবদুল্লাহ বলেছেন, সাংবাদিকদের দলীয় দাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। নিজের দলের আদর্শের অনুসারী সরকার থাকলেও চোখে চোখ রেখে অধিকারের প্রশ্নে কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দীর্ঘদিনের ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক মাদক কারবারি স্বপন মিয়া (৩৪) অবশেষে পুলিশের অভিনব কৌশলের ফাঁদে ধরা পড়েছেন।শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের কুঞ্জবন এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, স্বপন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে
৫ ঘণ্টা আগে