জেলা প্রতিনিধি, বান্দরবান
মিয়ানমারে পণ্য পাচারের পর গরু আনতে গিয়ে পৃথক মাইন বিস্ফোরণে তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন। এর মধ্যে আলী হোসেনের (৪০) বাঁ-পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। শুক্রবার সকাল ৬টায় মিয়ানমার সংলগ্ন বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আশারতলী সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ড এলাকায় সেখানকার বিদ্রোহীদের পুঁতে রাখা মাইনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহত আলী হোসেন আশারতলী গ্রামের মৃত মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে।
এদিকে সকাল সাড়ে ১০টায় সীমান্তের আরেক পয়েন্ট জামছড়ি এলাকায় মাইন বিস্ফোরণে স্থানীয় আরিফ উল্লাহ (৩০) গুরুতর আহত হন। তিনি সদর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের জাফর আলমের ছেলে। তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
এছাড়া উপজেলার দোছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. রাসেল আহত হয়েছে। তার পিতার নাম মুজিবুর রহমান।
স্থানীয়রা জানান, আলী হোসেনসহ কয়েকজন চোরাকারবারি সীমান্তের ৪৭নং সীমান্ত পিলারের কাছে ২-এস পয়েন্টে গেলে বিকট শব্দে মাইন
বিস্ফোরিত হয়। পরে সঙ্গে থাকা লোকজন আহত আলী হোসেনকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যান।
এই বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম জানান, মাইন বিস্ফোরণে দুইজন আহত হওয়ার খবর শুনেছি। সীমান্ত এলাকা হওয়ায় বিষয়টি বিজিবি দেখছেন।
জানা গেছে, বেশ কিছু দিন ধরে বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের জন্য জ্বালানিসহ বিভিন্ন পণ্যের পাচার বেড়েছে। নাইক্ষ্যংছড়ি ও গর্জনিয়া বাজার থেকে এসব মালামাল পাচারের পাশাপাশি ওপার থেকে আসছে ইয়াবাসহ অবৈধ
গরু।
প্রতিদিন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আশারতলী, ফুলতলী, জামছড়ি, চাকঢালা, লেমুছড়ি, ঘুমধুম ও তুমব্রু এলাকা দিয়ে লাখ লাখ টাকার মালামাল পাচার হয়। এর সঙ্গে স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক নেতাকর্মীর সম্পৃক্ততা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বিজিবির এক কর্মকর্তা জানান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতারা এসব কাজে জড়িত। চোরাকারবারিরা প্রতিটি এলাকায় সিন্ডিকেট মজবুত করেছে।
মিয়ানমারে পণ্য পাচারের পর গরু আনতে গিয়ে পৃথক মাইন বিস্ফোরণে তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন। এর মধ্যে আলী হোসেনের (৪০) বাঁ-পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। শুক্রবার সকাল ৬টায় মিয়ানমার সংলগ্ন বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আশারতলী সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ড এলাকায় সেখানকার বিদ্রোহীদের পুঁতে রাখা মাইনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহত আলী হোসেন আশারতলী গ্রামের মৃত মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে।
এদিকে সকাল সাড়ে ১০টায় সীমান্তের আরেক পয়েন্ট জামছড়ি এলাকায় মাইন বিস্ফোরণে স্থানীয় আরিফ উল্লাহ (৩০) গুরুতর আহত হন। তিনি সদর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের জাফর আলমের ছেলে। তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
এছাড়া উপজেলার দোছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. রাসেল আহত হয়েছে। তার পিতার নাম মুজিবুর রহমান।
স্থানীয়রা জানান, আলী হোসেনসহ কয়েকজন চোরাকারবারি সীমান্তের ৪৭নং সীমান্ত পিলারের কাছে ২-এস পয়েন্টে গেলে বিকট শব্দে মাইন
বিস্ফোরিত হয়। পরে সঙ্গে থাকা লোকজন আহত আলী হোসেনকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যান।
এই বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম জানান, মাইন বিস্ফোরণে দুইজন আহত হওয়ার খবর শুনেছি। সীমান্ত এলাকা হওয়ায় বিষয়টি বিজিবি দেখছেন।
জানা গেছে, বেশ কিছু দিন ধরে বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের জন্য জ্বালানিসহ বিভিন্ন পণ্যের পাচার বেড়েছে। নাইক্ষ্যংছড়ি ও গর্জনিয়া বাজার থেকে এসব মালামাল পাচারের পাশাপাশি ওপার থেকে আসছে ইয়াবাসহ অবৈধ
গরু।
প্রতিদিন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আশারতলী, ফুলতলী, জামছড়ি, চাকঢালা, লেমুছড়ি, ঘুমধুম ও তুমব্রু এলাকা দিয়ে লাখ লাখ টাকার মালামাল পাচার হয়। এর সঙ্গে স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক নেতাকর্মীর সম্পৃক্ততা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বিজিবির এক কর্মকর্তা জানান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতারা এসব কাজে জড়িত। চোরাকারবারিরা প্রতিটি এলাকায় সিন্ডিকেট মজবুত করেছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে