স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে হৃদয় তরুয়া (২১) নিহতের ঘটনায় ২০৬ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলার আবেদন করা হয়। ওই আবেদনে ৪৫ নম্বর আসামি ছিলেন কোতোয়ালী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নেজাম উদ্দিন। কিন্তু বাদিকে না জানিয়ে সেই আবেদন থেকে ওসি নেজামের নাম বাদ দিয়ে মামলা রেকর্ড করেছে পুলিশ।
বিষয়টি জানাজানি হয় সোমবার নগরের পাঁচলাইশ থানা এলাকায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা নেজাম উদ্দিনকে ধরার পর। ওইদিন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা পাঁচলাইশ থানায় নেজাম উদ্দিনকে সোপর্দ করেন। কিন্তু পাঁচলাইশ থানা দেখায় তার নামে কোনো হত্যা মামলা নেই। পরে ওসি নেজামকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। বর্তমানে তিনি তার কর্মস্থল কুমিল্লায় সিআইডিতে ফেরতে গেছেন।
গত ২০ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ আজিজুল হক নামে একজন চাঁন্দগাও থানায় ২০৬ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলার আবেদন করেন। ওই আবেদন ৪৫ নম্বর আসামি ছিলেন নেজাম। কিন্তু বর্তমানে থানায় যে মামলার রেকর্ড আছে, তাতে ওসি নেজামের নাম নেই।
বাদি মোহাম্মদ আজিজুল হক আমার দেশকে বলেন, ‘হৃদয় তরুয়া আমার বন্ধু ও সহযোদ্ধা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জুলাই গুলিবিদ্ধ হন তিনি। ২৩ জুলাই মারা যান তিনি। ওই ঘটনায় সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসানসহ মোট ২০৬ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়েরের আবেদন করি। সেখানে ৪৫ নম্বর আসামি ছিলেন ওসি নেজাম।’
তিনি বলেন, কিন্তু গতকাল নেজামকে ধরার পর পাঁচলাইশ থানায় সোপর্দ করলে সেখান থেকে তাকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। অথচ তার বিরুদ্ধে আমি হত্যা মামলা দায়ের করেছি। হত্যা মামলার আসামিকে কীভাবে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
বাদি আজিজুল হকের মামলার আবেদন ও বর্তমানে চাঁন্দগাও থানায় রেকর্ডভুক্ত মামলা সংগ্রহ করেছে আমার দেশ। সেখানে দেখা যায়, আজিজুল হকের আবেদনে ওসি নেজামের নাম থাকলেও রেকর্ডভুক্ত মামলায় তার নাম নেই।
এই বিষয়ে পাঁচলাইশ থানা ও চান্দগাঁও থানা পুলিশ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে, চট্টগ্রাম পুলিশের উত্তরের ডিসি মুহাম্মদ ফয়সাল আহম্মেদ আমার দেশকে বলেন, ওইদিন বাদি যেটি মামলার জন্য আবেদন করেছে, সেটিই পুলিশ রেকর্ড করেছে। নাম না থাকার বিষয়টি বাদি-ই ভালো জানবেন। নেজামের নাম না থাকায়, তাকে পাঁচলাইশ থানা পুলিশ ছেড়ে দিয়েছে।
পরিদর্শক নেজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি, সদরঘাট, বাকলিয়া ও সর্বশেষ তিনি ২০২৩ সালে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন চলাকালীন ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া থানার ওসির দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি চট্টগ্রামে পিবিআই ও নগর গোয়েন্দা পুলিশেও কর্মরত ছিলেন তিনি। বর্তমানে কুমিল্লার সিআইডিতে কর্মরত আছেন।
এমএস
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে হৃদয় তরুয়া (২১) নিহতের ঘটনায় ২০৬ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলার আবেদন করা হয়। ওই আবেদনে ৪৫ নম্বর আসামি ছিলেন কোতোয়ালী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নেজাম উদ্দিন। কিন্তু বাদিকে না জানিয়ে সেই আবেদন থেকে ওসি নেজামের নাম বাদ দিয়ে মামলা রেকর্ড করেছে পুলিশ।
বিষয়টি জানাজানি হয় সোমবার নগরের পাঁচলাইশ থানা এলাকায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা নেজাম উদ্দিনকে ধরার পর। ওইদিন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা পাঁচলাইশ থানায় নেজাম উদ্দিনকে সোপর্দ করেন। কিন্তু পাঁচলাইশ থানা দেখায় তার নামে কোনো হত্যা মামলা নেই। পরে ওসি নেজামকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। বর্তমানে তিনি তার কর্মস্থল কুমিল্লায় সিআইডিতে ফেরতে গেছেন।
গত ২০ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ আজিজুল হক নামে একজন চাঁন্দগাও থানায় ২০৬ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলার আবেদন করেন। ওই আবেদন ৪৫ নম্বর আসামি ছিলেন নেজাম। কিন্তু বর্তমানে থানায় যে মামলার রেকর্ড আছে, তাতে ওসি নেজামের নাম নেই।
বাদি মোহাম্মদ আজিজুল হক আমার দেশকে বলেন, ‘হৃদয় তরুয়া আমার বন্ধু ও সহযোদ্ধা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জুলাই গুলিবিদ্ধ হন তিনি। ২৩ জুলাই মারা যান তিনি। ওই ঘটনায় সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসানসহ মোট ২০৬ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়েরের আবেদন করি। সেখানে ৪৫ নম্বর আসামি ছিলেন ওসি নেজাম।’
তিনি বলেন, কিন্তু গতকাল নেজামকে ধরার পর পাঁচলাইশ থানায় সোপর্দ করলে সেখান থেকে তাকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। অথচ তার বিরুদ্ধে আমি হত্যা মামলা দায়ের করেছি। হত্যা মামলার আসামিকে কীভাবে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
বাদি আজিজুল হকের মামলার আবেদন ও বর্তমানে চাঁন্দগাও থানায় রেকর্ডভুক্ত মামলা সংগ্রহ করেছে আমার দেশ। সেখানে দেখা যায়, আজিজুল হকের আবেদনে ওসি নেজামের নাম থাকলেও রেকর্ডভুক্ত মামলায় তার নাম নেই।
এই বিষয়ে পাঁচলাইশ থানা ও চান্দগাঁও থানা পুলিশ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে, চট্টগ্রাম পুলিশের উত্তরের ডিসি মুহাম্মদ ফয়সাল আহম্মেদ আমার দেশকে বলেন, ওইদিন বাদি যেটি মামলার জন্য আবেদন করেছে, সেটিই পুলিশ রেকর্ড করেছে। নাম না থাকার বিষয়টি বাদি-ই ভালো জানবেন। নেজামের নাম না থাকায়, তাকে পাঁচলাইশ থানা পুলিশ ছেড়ে দিয়েছে।
পরিদর্শক নেজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি, সদরঘাট, বাকলিয়া ও সর্বশেষ তিনি ২০২৩ সালে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন চলাকালীন ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া থানার ওসির দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি চট্টগ্রামে পিবিআই ও নগর গোয়েন্দা পুলিশেও কর্মরত ছিলেন তিনি। বর্তমানে কুমিল্লার সিআইডিতে কর্মরত আছেন।
এমএস
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৩৫ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে