চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলিতে নিহত শহিদুল ইসলাম শহিদ হত্যা মামলায় আদালতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। গত বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চান্দগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নুরুল হক আদালতের প্রসিকিউশন শাখায় অভিযোগপত্র জমা দিলেও তা প্রকাশ্যে আসে শুক্রবার রাতে।
মামলায় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদসহ ২৩১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এটি চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার প্রথম চার্জশিট।
বিষয়টি শনিবার সকালে নিশ্চিত করেছেন চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব আহমেদ। তিনি জানান, মামলাটি তদন্ত করে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি আইনের ৩০২ ধারায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ৩ আগস্ট সন্ধ্যায় নগরের বহদ্দারহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এ সময় একাধিক পিস্তল, শর্টগানসহ ভারী অস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছিলেন সন্ত্রাসীরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হন অটোরিকশাচালক শহিদ। পরে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
৫ আগস্টের পর শহিদুলের ভাই শফিকুল ইসলাম চান্দগাঁও থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন। এ মামলায় অন্য আসামিরা হলেন, সাবেক চসিক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, নগর আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন, সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, এম এ লতিফ, আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দীন নদভী, মহিউদ্দিন বাচ্চু, আবদুচ ছালাম, দিদারুল আলম দিদার, এস এম আল মামুন ও নোমান আল মাহমুদ, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, চসিকের সাবেক কাউন্সিলর এসরারুল হক, নুর মোস্তফা টিনু, সলিমুল্লাহ বাচ্চু, জিয়াউল হক সুমন ও নুরুল আজিম রনিসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সিএমপির কোর্ট শাখার জিআরও মো. আনিস জানান, প্রসিকিউশন শাখা থেকে চার্জশিটটি চট্টগ্রাম মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতে দাখিল করা হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। এই মামলায় ১২৮ জন সাক্ষী। বাদীকে হাজির হতে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ২৫ আগস্ট বাদীর উপস্থিতিতে অভিযোগপত্রের ওপর শুনানি হবে।
চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলিতে নিহত শহিদুল ইসলাম শহিদ হত্যা মামলায় আদালতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। গত বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চান্দগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নুরুল হক আদালতের প্রসিকিউশন শাখায় অভিযোগপত্র জমা দিলেও তা প্রকাশ্যে আসে শুক্রবার রাতে।
মামলায় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদসহ ২৩১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এটি চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার প্রথম চার্জশিট।
বিষয়টি শনিবার সকালে নিশ্চিত করেছেন চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব আহমেদ। তিনি জানান, মামলাটি তদন্ত করে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি আইনের ৩০২ ধারায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ৩ আগস্ট সন্ধ্যায় নগরের বহদ্দারহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এ সময় একাধিক পিস্তল, শর্টগানসহ ভারী অস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছিলেন সন্ত্রাসীরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হন অটোরিকশাচালক শহিদ। পরে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
৫ আগস্টের পর শহিদুলের ভাই শফিকুল ইসলাম চান্দগাঁও থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন। এ মামলায় অন্য আসামিরা হলেন, সাবেক চসিক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, নগর আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন, সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, এম এ লতিফ, আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দীন নদভী, মহিউদ্দিন বাচ্চু, আবদুচ ছালাম, দিদারুল আলম দিদার, এস এম আল মামুন ও নোমান আল মাহমুদ, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, চসিকের সাবেক কাউন্সিলর এসরারুল হক, নুর মোস্তফা টিনু, সলিমুল্লাহ বাচ্চু, জিয়াউল হক সুমন ও নুরুল আজিম রনিসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সিএমপির কোর্ট শাখার জিআরও মো. আনিস জানান, প্রসিকিউশন শাখা থেকে চার্জশিটটি চট্টগ্রাম মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতে দাখিল করা হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। এই মামলায় ১২৮ জন সাক্ষী। বাদীকে হাজির হতে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ২৫ আগস্ট বাদীর উপস্থিতিতে অভিযোগপত্রের ওপর শুনানি হবে।
কক্সবাজারে গভীর সমুদ্রে পাচারের মুহূর্তে ২৯ জনকে উদ্ধার করেছে বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়ন। এ সময় তিন মানবপাচারকারিকে আটক করা হয়েছে। বুধবার মেরিন ড্রাইভের রাজারছড়া এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। বিজিবির টেকনাফস্থ ২ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১ few সেকেন্ড আগেএ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১০ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২৩ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৯ মিনিট আগে