চাঁদা-অস্ত্রের অডিওটি স্বীকার করেছেন গিয়াস কাদের চৌধুরী
জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের স্থানীয় আঞ্চলিক ভাষায় প্রায় এক মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই অডিওতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস কাদের বলেছেন,‘হ বাবু, আই তোয়ার বেশি বেইগ্গিন দেইক্কি, খুব খুশি হই। বাস্তবে খুব খুশি হই। ফায়দা তুলবাদে আর তুন্নি, চাঁদা তুলিবাদে আঁর মানুষ দিইনি...., বন্দুক তন্দুক লইয়ানে। আর তোয়ার লাইন থাইবাদে আকবইজ্জার পোয়াদে্দ। বেইগ্গিন আই জানি। অতীতের এগিন বেয়ক ওয়াকিফাল থাকিও নো, দুই লাখ টেয়া তোয়ারে ব্যবস্থা করে দি ই।’
অর্থাৎ তোমার সঙ্গে গোলাম আকবরের ছবি দেখে খুব খুশি হয়েছি। বাস্তবে খুশি হয়েছি। ফায়দা নিবা যে আমার থেকে। চাঁদা তুলবা আমার মানুষ দিয়ে, বন্দুক-টন্দুক নিয়ে। আর তোমার সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে আকবরের (উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ব গোলাম আকবর খন্দকার ) সঙ্গে। সবকিছু আমি জানি। অতীত জেনেও, তোমাকে দুই লাখ টাকা দিছি। এই অডিও প্রকাশের পর চট্টগ্রামের বিএনপি নেতাদের মধ্যে চরম অস্বস্তি ও বিভাজন তৈরি হয়েছে। অনেকে বলছেন, দলের ভেতরের কোন্দল ও অর্থনৈতিক স্বার্থ এখন খোলামেলাভাবে সামনে চলে এসেছে।
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সঙ্গে এক ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতার কথোপকথনের একটি অডিও ক্লিপ সম্প্রতি ফাঁস হয়েছে। সেখানে তাকে চাঁদাবাজি ও অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেয়ার ইঙ্গিত দিতে শোনা গেছে। অডিওটি ইতিমধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে।
গিয়াস কাদের চৌধুরী যাকে উদ্দেশে করে বলেন তিনি হলেন জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সদস্য পিয়ার মো. বাবু।
অডিওয়ের বিষয়টি স্বীকার করে গিয়াস কাদের চৌধুরী আমার দেশকে বলেন, বাবু আমাদের ছেলেদের ব্যবহার করে চাঁদাবাজি করতো। তারপর সে আকবরের কাছে চলে গেছে। দু’লাখ টাকার বিষয়ে গিয়াস কাদের বলেন, এই টাকা আমি তাকে চিকিৎসা করতে দিয়েছি।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করলে বিএনপির চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার বলেন, ‘আমি বিষয়টি শুনেছি। গিয়াস কাদের এসবই করেন। বাবু আমার অনুসারী নয়, সে ওনার (গিয়াস কাদেরের) অনুসারী। এমনকি বাবু আমার কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে। দলের ভেতরে যারা বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায়, তারা এগুলোই করবেন।
স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই অডিও ক্লিপ বিএনপির চলমান অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে আরো জটিল করে তুলবে। বিশেষ করে চট্টগ্রামের রাউজান, ফটিকছড়ি ও হাটহাজারী এলাকায় গিয়াস কাদের চৌধুরী ও গোলাম আকবর খন্দকারের অনুসারীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে।
চট্টগ্রামে বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে একাধিক সহিংস ঘটনা ঘটেছে। শুধু গত ১১ মাসে উত্তর জেলার অন্তত চার উপজেলায় অন্তত ১৮টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, যার সঙ্গে দলের কোন্দলের সম্পর্ক রয়েছে বলে স্থানীয় সাংবাদিক ও থানা পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
চট্টগ্রামের স্থানীয় আঞ্চলিক ভাষায় প্রায় এক মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই অডিওতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস কাদের বলেছেন,‘হ বাবু, আই তোয়ার বেশি বেইগ্গিন দেইক্কি, খুব খুশি হই। বাস্তবে খুব খুশি হই। ফায়দা তুলবাদে আর তুন্নি, চাঁদা তুলিবাদে আঁর মানুষ দিইনি...., বন্দুক তন্দুক লইয়ানে। আর তোয়ার লাইন থাইবাদে আকবইজ্জার পোয়াদে্দ। বেইগ্গিন আই জানি। অতীতের এগিন বেয়ক ওয়াকিফাল থাকিও নো, দুই লাখ টেয়া তোয়ারে ব্যবস্থা করে দি ই।’
অর্থাৎ তোমার সঙ্গে গোলাম আকবরের ছবি দেখে খুব খুশি হয়েছি। বাস্তবে খুশি হয়েছি। ফায়দা নিবা যে আমার থেকে। চাঁদা তুলবা আমার মানুষ দিয়ে, বন্দুক-টন্দুক নিয়ে। আর তোমার সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে আকবরের (উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ব গোলাম আকবর খন্দকার ) সঙ্গে। সবকিছু আমি জানি। অতীত জেনেও, তোমাকে দুই লাখ টাকা দিছি। এই অডিও প্রকাশের পর চট্টগ্রামের বিএনপি নেতাদের মধ্যে চরম অস্বস্তি ও বিভাজন তৈরি হয়েছে। অনেকে বলছেন, দলের ভেতরের কোন্দল ও অর্থনৈতিক স্বার্থ এখন খোলামেলাভাবে সামনে চলে এসেছে।
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সঙ্গে এক ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতার কথোপকথনের একটি অডিও ক্লিপ সম্প্রতি ফাঁস হয়েছে। সেখানে তাকে চাঁদাবাজি ও অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেয়ার ইঙ্গিত দিতে শোনা গেছে। অডিওটি ইতিমধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে।
গিয়াস কাদের চৌধুরী যাকে উদ্দেশে করে বলেন তিনি হলেন জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সদস্য পিয়ার মো. বাবু।
অডিওয়ের বিষয়টি স্বীকার করে গিয়াস কাদের চৌধুরী আমার দেশকে বলেন, বাবু আমাদের ছেলেদের ব্যবহার করে চাঁদাবাজি করতো। তারপর সে আকবরের কাছে চলে গেছে। দু’লাখ টাকার বিষয়ে গিয়াস কাদের বলেন, এই টাকা আমি তাকে চিকিৎসা করতে দিয়েছি।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করলে বিএনপির চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার বলেন, ‘আমি বিষয়টি শুনেছি। গিয়াস কাদের এসবই করেন। বাবু আমার অনুসারী নয়, সে ওনার (গিয়াস কাদেরের) অনুসারী। এমনকি বাবু আমার কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে। দলের ভেতরে যারা বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায়, তারা এগুলোই করবেন।
স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই অডিও ক্লিপ বিএনপির চলমান অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে আরো জটিল করে তুলবে। বিশেষ করে চট্টগ্রামের রাউজান, ফটিকছড়ি ও হাটহাজারী এলাকায় গিয়াস কাদের চৌধুরী ও গোলাম আকবর খন্দকারের অনুসারীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে।
চট্টগ্রামে বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে একাধিক সহিংস ঘটনা ঘটেছে। শুধু গত ১১ মাসে উত্তর জেলার অন্তত চার উপজেলায় অন্তত ১৮টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, যার সঙ্গে দলের কোন্দলের সম্পর্ক রয়েছে বলে স্থানীয় সাংবাদিক ও থানা পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে