উপজেলা প্রতিনিধি, শিবচর (মাদারীপুর)
ঈদ মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি পবিত্র ও বিশেষ দিন। এই সময় মানুষ সাধারণত অন্য সময়ের তুলনায় বেশি সময় ভ্রমণের জন্য পান। ঈদের ছুটিতে কর্মজীবী মানুষ সুন্দর একটি মনোরম দৃশ্য খুঁজে থাকেন, যেখানে তারা পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সময় কাটাতে পারেন। তাদের ভাবনায় থাকে কীভাবে ছুটির সময়টি সবচেয়ে ভালোভাবে কাটানো যাবে। এ সময় ভ্রমণপিপাসুরা নতুন শহর, জেলা বা উপজেলার নতুন স্থানে ভ্রমণের জন্য নতুন ঠিকানা খুঁজে থাকেন। ঈদের ছুটির দিনগুলোতে তারা বিভিন্ন সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানগুলোতে ঘুরে বেড়ান, কারণ তারা প্রিয়জনদের সঙ্গে সুন্দর পরিবেশে সময় কাটাতে চান।
মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার পদ্মা সেতু থেকে কাওড়াকান্দি ঘাট পর্যন্ত বিস্তৃত নদীর পাড়ের এলাকা একটি দর্শনীয় স্থান। এখানে পদ্মা সেতুর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায় এবং নদীর প্রকৃত দৃশ্যও দেখা যায়। ভ্রমণপিপাসুদের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পদ্মা সেতুর বেড়িবাঁধ এলাকা, যা বিনোদনের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হয়। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এখানে দর্শনার্থীরা আনন্দে ঘুরে বেড়ান। বিশেষ করে বিকেলের সময় পদ্মা নদীর পাড় দর্শনার্থীদের কাছে আদর্শ স্থান হয়ে উঠেছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর রাজধানী ঢাকা থেকে অনেক মানুষ বিকেল ও সন্ধ্যার সময় এখানে আসেন। বিকেল হলেই পদ্মার পাড়ে দর্শনার্থীদের ভিড় জমে যায়। সূর্যাস্তের সময় লালচে পশ্চিমাকাশ এবং নদীর ঢেউয়ের শব্দ মুগ্ধ করে। এ কারণেই পদ্মা নদীর পাড়, অর্থাৎ বেড়িবাঁধ এলাকা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
নদীতে ঘোরাফেরার জন্য ছোট ছোট নৌকা রয়েছে, যা দর্শনার্থীদের জন্য বাড়তি বিনোদন যোগায়। দর্শনার্থীরা নৌকা ভ্রমণের জন্যও পদ্মা নদীর পাড়ে আসেন। ছুটির দিনে, বিশেষ করে ঈদের সময়, দূর-দূরান্ত থেকে অসংখ্য দর্শনার্থীর ভিড়ে মুখর থাকে এই এলাকা। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকা থেকে অনেক লোক এখানে আসেন শুধুমাত্র নিরিবিলি মনোরম দৃশ্য দেখার জন্য। দিন দিন এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠছে।
ভ্রমণপিপাসু ভাঙ্গা থেকে আসা মো. মামুনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘এখানে নদীর ধারে ঘুরতে আসলে প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যাওয়া যায়, মন খুলে নিশ্বাস নেওয়া যায়। নদীর পানিতে ছোট্ট নৌকায় ভেসে বেড়ানোর মজাই আলাদা। জেলের মাছ ধরার দৃশ্য দেখলে মন ভরে যায়।’
ঢাকা থেকে আসলে পদ্মা সেতুর দক্ষিণে, অর্থাৎ জাজিরা টোল প্লাজা থেকে নেমে পদ্মাপাড়ে পৌঁছানো খুব সহজ। কাঠালবাড়ী ফেরিঘাটের সড়ক দিয়ে এগিয়ে গেলেই চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দিত পদ্মা সেতুর বেড়িবাঁধ এলাকা। দক্ষিণাঞ্চল থেকে কেউ এলে কাওড়াকান্দি পুরাতন ঘাট অথবা কাঁঠালবাড়ী ঘাটে এলেই নদী পাড়ের বিস্তৃত এলাকা চোখে পড়ে। এখানে ঘুরতে আসলে সূর্য ডোবার দৃশ্যসহ প্রকৃতি উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে, এবং পদ্মা নদীর তাজা মাছ কেনার সুযোগও আছে। সন্ধ্যার পর ফিরে যাওয়ার সময় পদ্মার ইলিশ মাছ এবং ভুনা খিচুরির আয়োজন চোখে পড়ে। যানজট ও ভিড়কে ফাঁকি দিয়ে ঈদের ছুটি কাটানোর জন্য এই সুন্দর স্থানটি বেছে নিতে পারেন। ঈদের ছুটিতে সুন্দর সময় কাটানোর জন্য শিবচর উপজেলার কাওড়াকান্দি এলাকা থেকে পদ্মা ব্রিজ পর্যন্ত বেড়িবাঁধ এলাকা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ রতন শেখ বলেন, ‘ঈদুল আজহার ছুটিতে এখানে প্রতিদিন প্রচুর লোক দূরদূরান্ত থেকে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে আসে। আমাদের পুলিশের টিম সজাগ দৃষ্টি রেখেছেন যাতে কোনো ধরনের অপ্রতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।’
এমএস
ঈদ মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি পবিত্র ও বিশেষ দিন। এই সময় মানুষ সাধারণত অন্য সময়ের তুলনায় বেশি সময় ভ্রমণের জন্য পান। ঈদের ছুটিতে কর্মজীবী মানুষ সুন্দর একটি মনোরম দৃশ্য খুঁজে থাকেন, যেখানে তারা পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সময় কাটাতে পারেন। তাদের ভাবনায় থাকে কীভাবে ছুটির সময়টি সবচেয়ে ভালোভাবে কাটানো যাবে। এ সময় ভ্রমণপিপাসুরা নতুন শহর, জেলা বা উপজেলার নতুন স্থানে ভ্রমণের জন্য নতুন ঠিকানা খুঁজে থাকেন। ঈদের ছুটির দিনগুলোতে তারা বিভিন্ন সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানগুলোতে ঘুরে বেড়ান, কারণ তারা প্রিয়জনদের সঙ্গে সুন্দর পরিবেশে সময় কাটাতে চান।
মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার পদ্মা সেতু থেকে কাওড়াকান্দি ঘাট পর্যন্ত বিস্তৃত নদীর পাড়ের এলাকা একটি দর্শনীয় স্থান। এখানে পদ্মা সেতুর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায় এবং নদীর প্রকৃত দৃশ্যও দেখা যায়। ভ্রমণপিপাসুদের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পদ্মা সেতুর বেড়িবাঁধ এলাকা, যা বিনোদনের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হয়। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এখানে দর্শনার্থীরা আনন্দে ঘুরে বেড়ান। বিশেষ করে বিকেলের সময় পদ্মা নদীর পাড় দর্শনার্থীদের কাছে আদর্শ স্থান হয়ে উঠেছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর রাজধানী ঢাকা থেকে অনেক মানুষ বিকেল ও সন্ধ্যার সময় এখানে আসেন। বিকেল হলেই পদ্মার পাড়ে দর্শনার্থীদের ভিড় জমে যায়। সূর্যাস্তের সময় লালচে পশ্চিমাকাশ এবং নদীর ঢেউয়ের শব্দ মুগ্ধ করে। এ কারণেই পদ্মা নদীর পাড়, অর্থাৎ বেড়িবাঁধ এলাকা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
নদীতে ঘোরাফেরার জন্য ছোট ছোট নৌকা রয়েছে, যা দর্শনার্থীদের জন্য বাড়তি বিনোদন যোগায়। দর্শনার্থীরা নৌকা ভ্রমণের জন্যও পদ্মা নদীর পাড়ে আসেন। ছুটির দিনে, বিশেষ করে ঈদের সময়, দূর-দূরান্ত থেকে অসংখ্য দর্শনার্থীর ভিড়ে মুখর থাকে এই এলাকা। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকা থেকে অনেক লোক এখানে আসেন শুধুমাত্র নিরিবিলি মনোরম দৃশ্য দেখার জন্য। দিন দিন এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠছে।
ভ্রমণপিপাসু ভাঙ্গা থেকে আসা মো. মামুনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘এখানে নদীর ধারে ঘুরতে আসলে প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যাওয়া যায়, মন খুলে নিশ্বাস নেওয়া যায়। নদীর পানিতে ছোট্ট নৌকায় ভেসে বেড়ানোর মজাই আলাদা। জেলের মাছ ধরার দৃশ্য দেখলে মন ভরে যায়।’
ঢাকা থেকে আসলে পদ্মা সেতুর দক্ষিণে, অর্থাৎ জাজিরা টোল প্লাজা থেকে নেমে পদ্মাপাড়ে পৌঁছানো খুব সহজ। কাঠালবাড়ী ফেরিঘাটের সড়ক দিয়ে এগিয়ে গেলেই চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দিত পদ্মা সেতুর বেড়িবাঁধ এলাকা। দক্ষিণাঞ্চল থেকে কেউ এলে কাওড়াকান্দি পুরাতন ঘাট অথবা কাঁঠালবাড়ী ঘাটে এলেই নদী পাড়ের বিস্তৃত এলাকা চোখে পড়ে। এখানে ঘুরতে আসলে সূর্য ডোবার দৃশ্যসহ প্রকৃতি উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে, এবং পদ্মা নদীর তাজা মাছ কেনার সুযোগও আছে। সন্ধ্যার পর ফিরে যাওয়ার সময় পদ্মার ইলিশ মাছ এবং ভুনা খিচুরির আয়োজন চোখে পড়ে। যানজট ও ভিড়কে ফাঁকি দিয়ে ঈদের ছুটি কাটানোর জন্য এই সুন্দর স্থানটি বেছে নিতে পারেন। ঈদের ছুটিতে সুন্দর সময় কাটানোর জন্য শিবচর উপজেলার কাওড়াকান্দি এলাকা থেকে পদ্মা ব্রিজ পর্যন্ত বেড়িবাঁধ এলাকা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ রতন শেখ বলেন, ‘ঈদুল আজহার ছুটিতে এখানে প্রতিদিন প্রচুর লোক দূরদূরান্ত থেকে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে আসে। আমাদের পুলিশের টিম সজাগ দৃষ্টি রেখেছেন যাতে কোনো ধরনের অপ্রতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।’
এমএস
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে