উপজেলা প্রতিনিধি, (গোয়ালন্দ) রাজবাড়ী
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পদ্মা নদীতে ধরা পড়া তিন কেজি ১০০ গ্রামের দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সকালে দুটি ইলিশ আনু খাঁর আড়তে আনা হলে মোট ওজন ৩ কেজি ১০০ গ্রাম।
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখ ইলিশ দুটি প্রতি কেজি ৪ হাজার ৫০০ টাকা দরে মোট ১৩ হাজার ৯৫০ টাকায় কিনে নেন। পরে দুপুর ১২টার দিকে তিনি পাবনার রূপপুর এলাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে প্রতি কেজি ৪ হাজার ৬৫০ টাকা দরে মোট ১৪ হাজার ৪১৫ টাকায় বিক্রি করেন।
মাছ ব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখ বলেন, এই মৌসুমে পদ্মায় বড় ইলিশ পাওয়া এখন স্বপ্নের মতো। এবার পদ্মায় ইলিশের দেখা খুবই কম মিলছে। তাই বড় ইলিশের খবর শুনে লাভের আশায় কিনে নেই। ওজন ও গড়ন ভাল থাকায় বিক্রির সময় দাম কিছুটা বেশি পেয়েছি। আগ্রহী একজন ব্যবসায়ী ফোন করে চাহিদা জানানোয় তার কাছেই ইলিশ দুটি বিক্রি করেছি।
এদিকে ভরা মৌসুমেও পদ্মায় ইলিশের এমন সংকটে গোয়ালন্দ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম পাইলট জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীতে ইলিশের প্রজনন ও উৎপাদন আশঙ্কাজনক হারে কমে যাচ্ছে। এর পেছনে কয়েকটি বড় কারণ রয়েছে। অপরিকল্পিত ও অধিক হারে মাছ ধরা, বিশেষ করে জাটকা নিধন ও কারেন্ট জালে ইলিশের স্বাভাবিক বংশবৃদ্ধিতে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘নদীর নাব্যতা হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি দূষণের কারণেও ইলিশের বিচরণ ও প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। পদ্মা ও মেঘনার বিভিন্ন পয়েন্টে চর পড়ে যাওয়ায় ইলিশ মাছের চলাচল সীমিত হয়ে পড়েছে। তাই ইলিশের প্রজনন মৌসুমে সব জেলেকে মাছ ধরা থেকে বিরত থাকতে হবে। জাটকা রক্ষা করতে হবে। সেইসাথে নদীর পরিবেশ রক্ষায়ও সবাইকে সচেতন হতে হবে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পদ্মা নদীতে ধরা পড়া তিন কেজি ১০০ গ্রামের দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সকালে দুটি ইলিশ আনু খাঁর আড়তে আনা হলে মোট ওজন ৩ কেজি ১০০ গ্রাম।
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখ ইলিশ দুটি প্রতি কেজি ৪ হাজার ৫০০ টাকা দরে মোট ১৩ হাজার ৯৫০ টাকায় কিনে নেন। পরে দুপুর ১২টার দিকে তিনি পাবনার রূপপুর এলাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে প্রতি কেজি ৪ হাজার ৬৫০ টাকা দরে মোট ১৪ হাজার ৪১৫ টাকায় বিক্রি করেন।
মাছ ব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখ বলেন, এই মৌসুমে পদ্মায় বড় ইলিশ পাওয়া এখন স্বপ্নের মতো। এবার পদ্মায় ইলিশের দেখা খুবই কম মিলছে। তাই বড় ইলিশের খবর শুনে লাভের আশায় কিনে নেই। ওজন ও গড়ন ভাল থাকায় বিক্রির সময় দাম কিছুটা বেশি পেয়েছি। আগ্রহী একজন ব্যবসায়ী ফোন করে চাহিদা জানানোয় তার কাছেই ইলিশ দুটি বিক্রি করেছি।
এদিকে ভরা মৌসুমেও পদ্মায় ইলিশের এমন সংকটে গোয়ালন্দ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম পাইলট জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীতে ইলিশের প্রজনন ও উৎপাদন আশঙ্কাজনক হারে কমে যাচ্ছে। এর পেছনে কয়েকটি বড় কারণ রয়েছে। অপরিকল্পিত ও অধিক হারে মাছ ধরা, বিশেষ করে জাটকা নিধন ও কারেন্ট জালে ইলিশের স্বাভাবিক বংশবৃদ্ধিতে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘নদীর নাব্যতা হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি দূষণের কারণেও ইলিশের বিচরণ ও প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। পদ্মা ও মেঘনার বিভিন্ন পয়েন্টে চর পড়ে যাওয়ায় ইলিশ মাছের চলাচল সীমিত হয়ে পড়েছে। তাই ইলিশের প্রজনন মৌসুমে সব জেলেকে মাছ ধরা থেকে বিরত থাকতে হবে। জাটকা রক্ষা করতে হবে। সেইসাথে নদীর পরিবেশ রক্ষায়ও সবাইকে সচেতন হতে হবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে