মাউশিতে দুদক
রাজশাহী ব্যুরো
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক (ডিডি) আলমগীর কবির এমপিও’র ৯১টি ফাইল আটকে রাখার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অভিযানে সত্যতা পায়।
বুধবার দুপুরে দুদকের একটি দল এই অভিযান চালায়। কর্মকর্তারা জানান, ডিডি আলমগীর কবির ঘুষ ছাড়া ফাইল অনুমোদন করেন না—এমন অভিযোগের ভিত্তিতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
এর আগেও গত ১১ মার্চ একই অফিসে অভিযান চালিয়ে ডিডি আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধে ১৫১টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পেয়েছিল দুদক। এবার তার বিরুদ্ধে আরও ৯১টি ফাইল আটকে রাখার অভিযোগের সত্যতা মিলল।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, নতুন করে এমপিওভুক্তির জন্য সম্প্রতি ১৫২টি আবেদন জমা পড়ে। এগুলো প্রথমে পরিচালক মোহা. আছাদুজ্জামানের দপ্তরে জমা হয়। ত্রুটিপূর্ণ ৪৭টি আবেদন বাতিল করে তিনি বাকি ১০৫টি ফাইল সহকারী পরিচালক আলমাস উদ্দিনের কাছে পাঠান। পরবর্তীতে আলমাস উদ্দিন ফাইলগুলো ডিডি আলমগীর কবিরের কাছে পাঠান। কিন্তু তিনি ৯২টি ফাইল আর পরিচালকের কাছে পাঠাননি। এসব ফাইল ঢাকায় পাঠানোর জন্য এখন আর মাত্র দু’দিন সময় রয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, ফাইল আটকে রেখে ঘুষ আদায় করেন ডিডি আলমগীর কবির। অভিযান চালানোর সময় তিনি কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন না। দুদকের কর্মকর্তারা পরিচালকের কাছ থেকেই প্রাসঙ্গিক তথ্য সংগ্রহ করেন। তার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
মাউশির রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মোহা. আছাদুজ্জামান বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ফাইল পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ডিডি আলমগীর কবির নানা অজুহাতে তা করেননি। এর আগেও যখন তিনি ১৫১টি ফাইল আটকে রেখেছিলেন, তখন বহুবার অনুরোধ করেও কোনো লাভ হয়নি। তার বিষয়ে অনেক কথাই কানে আসে।’
দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন বলেন, ‘ঘুষের জন্য ফাইল আটকে রাখার অভিযোগের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এবার ৯১টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শিগগিরই ঢাকায় প্রতিবেদন পাঠানো হবে।’
এমএস
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক (ডিডি) আলমগীর কবির এমপিও’র ৯১টি ফাইল আটকে রাখার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অভিযানে সত্যতা পায়।
বুধবার দুপুরে দুদকের একটি দল এই অভিযান চালায়। কর্মকর্তারা জানান, ডিডি আলমগীর কবির ঘুষ ছাড়া ফাইল অনুমোদন করেন না—এমন অভিযোগের ভিত্তিতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
এর আগেও গত ১১ মার্চ একই অফিসে অভিযান চালিয়ে ডিডি আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধে ১৫১টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পেয়েছিল দুদক। এবার তার বিরুদ্ধে আরও ৯১টি ফাইল আটকে রাখার অভিযোগের সত্যতা মিলল।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, নতুন করে এমপিওভুক্তির জন্য সম্প্রতি ১৫২টি আবেদন জমা পড়ে। এগুলো প্রথমে পরিচালক মোহা. আছাদুজ্জামানের দপ্তরে জমা হয়। ত্রুটিপূর্ণ ৪৭টি আবেদন বাতিল করে তিনি বাকি ১০৫টি ফাইল সহকারী পরিচালক আলমাস উদ্দিনের কাছে পাঠান। পরবর্তীতে আলমাস উদ্দিন ফাইলগুলো ডিডি আলমগীর কবিরের কাছে পাঠান। কিন্তু তিনি ৯২টি ফাইল আর পরিচালকের কাছে পাঠাননি। এসব ফাইল ঢাকায় পাঠানোর জন্য এখন আর মাত্র দু’দিন সময় রয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, ফাইল আটকে রেখে ঘুষ আদায় করেন ডিডি আলমগীর কবির। অভিযান চালানোর সময় তিনি কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন না। দুদকের কর্মকর্তারা পরিচালকের কাছ থেকেই প্রাসঙ্গিক তথ্য সংগ্রহ করেন। তার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
মাউশির রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মোহা. আছাদুজ্জামান বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ফাইল পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ডিডি আলমগীর কবির নানা অজুহাতে তা করেননি। এর আগেও যখন তিনি ১৫১টি ফাইল আটকে রেখেছিলেন, তখন বহুবার অনুরোধ করেও কোনো লাভ হয়নি। তার বিষয়ে অনেক কথাই কানে আসে।’
দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন বলেন, ‘ঘুষের জন্য ফাইল আটকে রাখার অভিযোগের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এবার ৯১টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শিগগিরই ঢাকায় প্রতিবেদন পাঠানো হবে।’
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩১ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে