উপজেলা প্রতিনিধি, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সচিব) পলাশ চন্দ্র রায়ের মাদক সেবনের ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলা জুড়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
সম্প্রতি মাদক সেবনের কয়েকটি ছবি বিভিন্ন ফেসবুক আইডি, ফেসবুক গ্রুপ ও ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়লে। ছবিগুলো শেয়ার করে তাকে মাদক ব্যবসায়ী বলেও দাবি করছে অনেকেই। ছড়িয়ে পড়া ওই ছবিগুলোর নিচে তার বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন লোকজন। মন্তব্যে অনেকেই তার গ্রেপ্তার, বরখাস্ত ও শাস্তি দাবি জানিয়েছেন। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দৃশ্যমান কোনো আইনি প্রক্রিয়া না নেয়ায় হতাশ হয়েছে উপজেলার অনেকেই।
ইউপি সচিবের এমন ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেশ সমালোচনা চলছে। ইমরান আলী নামে একজন ফেসবুকে লেখেন, এই সচিব অনেক দিন থেকেই ফেনসিডিল সেবন করেন। তার চলাফেরাও সেরকম লোকজনের সঙ্গে। সাব্বির নামে একজন লেখেন, ইউনিয়ন পরিষদে যে কোনো বিষয় নিয়ে তার কাছে গেলে তিনি সব কাজেই টাকা চান। টাকা ছাড়া কোনো কাজ তার কাছে হয় না। এ কারণেই টাকাটা তিনি বেশি নেন।
পলাশ চন্দ্র রায় উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের দ্বায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি পীরগঞ্জ উপজেলার বৃদ্ধিগাঁও রনসিয়া গ্রামে। তিনি ওই এলাকার দগ্ধু চন্দ্র রায় ও ক্ষিরতা রায় দম্পতির ছেলে।
সামাজিক গণমাধ্যমে স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি মাদক সেবনের ছবিগুলো দেখে জানান, মাদক সেবনের স্থানটি ওই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের নিজ কার্যালয়ে এবং তিনি যেখানে ভাড়া বাসায় থাকেন সেখানকার বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন সময় নিরিবিলি জায়গায় ঘনিষ্ঠদের নিয়ে নিয়মিত আড্ডা দেন তিনি। তার নেতৃত্বে ওই ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় মাদকের একটি বড় ঘাঁটি হয়েছে। আরও কয়েকটি স্থানে মাদকের আড্ডা বসে তাঁর নেতৃত্বে।
এ ব্যাপারে ইউপি সচিব পলাশ চন্দ্র রায়ের কাছে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কলটি ফরওয়ার্ড করে রেখেছেন, কোনো সাড়া দেননি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাফিউল মাজলুবিন রহমানকে অফিসে পাওয়া যায়নি, শনিবার দুপুরে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সচিব) পলাশ চন্দ্র রায়ের মাদক সেবনের ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলা জুড়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
সম্প্রতি মাদক সেবনের কয়েকটি ছবি বিভিন্ন ফেসবুক আইডি, ফেসবুক গ্রুপ ও ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়লে। ছবিগুলো শেয়ার করে তাকে মাদক ব্যবসায়ী বলেও দাবি করছে অনেকেই। ছড়িয়ে পড়া ওই ছবিগুলোর নিচে তার বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন লোকজন। মন্তব্যে অনেকেই তার গ্রেপ্তার, বরখাস্ত ও শাস্তি দাবি জানিয়েছেন। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দৃশ্যমান কোনো আইনি প্রক্রিয়া না নেয়ায় হতাশ হয়েছে উপজেলার অনেকেই।
ইউপি সচিবের এমন ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেশ সমালোচনা চলছে। ইমরান আলী নামে একজন ফেসবুকে লেখেন, এই সচিব অনেক দিন থেকেই ফেনসিডিল সেবন করেন। তার চলাফেরাও সেরকম লোকজনের সঙ্গে। সাব্বির নামে একজন লেখেন, ইউনিয়ন পরিষদে যে কোনো বিষয় নিয়ে তার কাছে গেলে তিনি সব কাজেই টাকা চান। টাকা ছাড়া কোনো কাজ তার কাছে হয় না। এ কারণেই টাকাটা তিনি বেশি নেন।
পলাশ চন্দ্র রায় উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের দ্বায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি পীরগঞ্জ উপজেলার বৃদ্ধিগাঁও রনসিয়া গ্রামে। তিনি ওই এলাকার দগ্ধু চন্দ্র রায় ও ক্ষিরতা রায় দম্পতির ছেলে।
সামাজিক গণমাধ্যমে স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি মাদক সেবনের ছবিগুলো দেখে জানান, মাদক সেবনের স্থানটি ওই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের নিজ কার্যালয়ে এবং তিনি যেখানে ভাড়া বাসায় থাকেন সেখানকার বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন সময় নিরিবিলি জায়গায় ঘনিষ্ঠদের নিয়ে নিয়মিত আড্ডা দেন তিনি। তার নেতৃত্বে ওই ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় মাদকের একটি বড় ঘাঁটি হয়েছে। আরও কয়েকটি স্থানে মাদকের আড্ডা বসে তাঁর নেতৃত্বে।
এ ব্যাপারে ইউপি সচিব পলাশ চন্দ্র রায়ের কাছে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কলটি ফরওয়ার্ড করে রেখেছেন, কোনো সাড়া দেননি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাফিউল মাজলুবিন রহমানকে অফিসে পাওয়া যায়নি, শনিবার দুপুরে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২১ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৩৮ মিনিট আগে