বাদশাহ ওসমানী, রংপুর
রংপুরের বিনোদন রয়েছে কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। পা ফেলানোর জায়গা নেই। কারো মনে কোন হিংসা বিদ্বেষ নেই। মনের আনন্দে পছন্দের জায়গাগুলোতে ইচ্ছেমতো ঘুরছেন শিশু-কিশোরসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ।
বিকেলে রংপুর নগরীর কালেক্টরেট সুরভী উদ্যান, জেলা পুলিশ শিশু পার্ক, শিখলি ওয়াটার পার্ক, চিড়িয়াখানা, সেনাপ্রয়াস, তাজহাট জমিদার বাড়ি ও শহরের পার্শ্ববর্তী তিস্তা মহিপুর সেতুসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো ঘুরে দেখা যায়, মনের আনন্দে নানা পোষাকে সেজে শিশু-কিশোরসহ বিভিন্ন বয়সী মানুষ এসেছেন ঘুরতে। কেউ এসেছেন অটো রিকশায়, কেউ এসেছেন মোটরসাইকেলে, কেউ এসেছেন প্রাইভেটকার ও বাস ও মাইক্রোবাসে। সবার মুখে ঈদের আনন্দ। তারা নিজেরা ইচ্ছেমতো তাদের পছন্দের বিনোদনগুলোতে গাড়ি রিজার্ভ করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
বিনোদন কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, কেউ তিস্তা নদীর স্বল্প পানিতে নৌকার রিজার্ভ করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বিভিন্নভাবে তারা ঈদের এই খুশিকে ভাগাভাগি করে নিয়ে মনের মত করে ঈদ উপভোগ করছেন। অনেকে শহরের বন্দীশালার বিনোদন পার্কের চেয়ে খোলামেলা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে গড়ে ওঠা পার্ক গুলোই বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু রংপুর অঞ্চলে প্রাকৃতিক কোন পাক বা বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় তিস্তা নদীর তীরকে বেছে নিয়েছেন অনেকে।
নগরীর মুন্সিপাড়া থেকে ছোট শিশুদের নিয়ে ঘুরতে আসা মোকরেমা বেগম ও মতিনুর রহমান এবং ইঞ্জিনিয়ার পাড়ার রাজিয়া ও সাবেদ আলী জানান, একমাস সিয়াম সাধনার পর মহান রাব্বুল আলামিনের রহমতে আজকে পবিত্র ঈদুল ফিতর পেয়েছি। ঈদকে সুন্দরভাবে পালন করতে শিশুদের মুক্ত বাতাসে বিভিন্ন পার্কে এবং বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে আনন্দ উপভোগ করতে আনা হয়েছে। কারণ ঈদ বা বিশেষ দিন ছাড়া বাহিরে ঘোরাফেরা আমাদেরও সম্ভব হয় না।
তারা আরো জানান, বিশেষ করে যারা সরকারি চাকরি করেন তাদের ক্ষেত্রে ছোট বাচ্চাদের নিয়ে ঘোরাফেরা করা একেবারেই সম্ভব হয় না। তাই ঈদের ছুটিগুলোতে বাচ্চাদের নিয়ে যথেষ্ট সময় নিয়ে বেড়ানো সম্ভব হয়। এ কারণেই পবিত্র ঈদ বা বিশেষ দিনগুলোতে ঘোরাঘুরি করেন তারা। তবে রংপুর নগরীতে ঘোরাফেরা করার মতো তেমন কোনো বিনোদন কেন্দ্র নেই বলে তারা আক্ষেপ প্রকাশ করেন।
মাইশা নামের সপ্তম শ্রেণীর এক শিশু জানান, আমি আমার বাবা-মায়ের সঙ্গে চিড়িয়াখানায় বাঘ, হরিণ, বানর ও ভালুক দেখতে এসেছি। সবার সাথে ঘুরতে আসলে আমার ভালো লাগে।
মোশারফ নামে এক অভিভাবক জানান, রংপুর চিড়িয়াখানায় নতুন কোন প্রাণী বা আকর্ষণীয় কোন কিছু নেই। পুরানো যেসব পশু পাখি ও বন্যপ্রাণী রয়েছে তাদেরকেই ঘুরে ফিরে দেখতে হচ্ছে। চিড়িয়াখানায় অনেক খাঁচা এখনো প্রাণী শূন্য হয়ে পড়ে আছে বলে তিনি জানান।
মহিপুর এলাকার মোন্নাফ, শাহীন ও মজিবর রহমান জানান, রংপুরে ভালো মানের কোন বিনোদন কেন্দ্র নেই। সরকারিভাবে রংপুর চিড়িয়াখানা ও জমিদার বাড়ি ছাড়া তেমন কোনো ঘোরাফেরা করার স্থান নেই। এ কারণে মানুষ রংপুরের গংগাছড়া উপজেলার তিস্তা নদীর মহিপুর ব্রিজসহ ব্যক্তি মালিকানায় নির্মিত ছোট ছোট বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ভিড় করছেন।
রংপুর জেলা পুলিশ সুপার আবু সাইম জানান,জেলার সরকারী-বেসরকারী সকল বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা রয়েছে।
রংপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল আমার দেশকে বলেন, ঈদে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিতে রেজুলেশন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ঘুরতে আসা জেলা এবং বাহিরের কেউ নিরাপত্তার অভাব ফিল না করে। সে জন্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে প্রশাসন।
এ বিষয়ে মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মজিদ আলী আমার দেশকে জানান, রংপুর নগরীর প্রতিটি বিনোদন কেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিটি বিনোদনকেন্দ্রে পুরুষ পুলিশের পাশাপাশি মহিলা পুলিশ সদস্যদের রাখা হয়েছে।
রংপুরের বিনোদন রয়েছে কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। পা ফেলানোর জায়গা নেই। কারো মনে কোন হিংসা বিদ্বেষ নেই। মনের আনন্দে পছন্দের জায়গাগুলোতে ইচ্ছেমতো ঘুরছেন শিশু-কিশোরসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ।
বিকেলে রংপুর নগরীর কালেক্টরেট সুরভী উদ্যান, জেলা পুলিশ শিশু পার্ক, শিখলি ওয়াটার পার্ক, চিড়িয়াখানা, সেনাপ্রয়াস, তাজহাট জমিদার বাড়ি ও শহরের পার্শ্ববর্তী তিস্তা মহিপুর সেতুসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো ঘুরে দেখা যায়, মনের আনন্দে নানা পোষাকে সেজে শিশু-কিশোরসহ বিভিন্ন বয়সী মানুষ এসেছেন ঘুরতে। কেউ এসেছেন অটো রিকশায়, কেউ এসেছেন মোটরসাইকেলে, কেউ এসেছেন প্রাইভেটকার ও বাস ও মাইক্রোবাসে। সবার মুখে ঈদের আনন্দ। তারা নিজেরা ইচ্ছেমতো তাদের পছন্দের বিনোদনগুলোতে গাড়ি রিজার্ভ করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
বিনোদন কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, কেউ তিস্তা নদীর স্বল্প পানিতে নৌকার রিজার্ভ করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বিভিন্নভাবে তারা ঈদের এই খুশিকে ভাগাভাগি করে নিয়ে মনের মত করে ঈদ উপভোগ করছেন। অনেকে শহরের বন্দীশালার বিনোদন পার্কের চেয়ে খোলামেলা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে গড়ে ওঠা পার্ক গুলোই বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু রংপুর অঞ্চলে প্রাকৃতিক কোন পাক বা বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় তিস্তা নদীর তীরকে বেছে নিয়েছেন অনেকে।
নগরীর মুন্সিপাড়া থেকে ছোট শিশুদের নিয়ে ঘুরতে আসা মোকরেমা বেগম ও মতিনুর রহমান এবং ইঞ্জিনিয়ার পাড়ার রাজিয়া ও সাবেদ আলী জানান, একমাস সিয়াম সাধনার পর মহান রাব্বুল আলামিনের রহমতে আজকে পবিত্র ঈদুল ফিতর পেয়েছি। ঈদকে সুন্দরভাবে পালন করতে শিশুদের মুক্ত বাতাসে বিভিন্ন পার্কে এবং বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে আনন্দ উপভোগ করতে আনা হয়েছে। কারণ ঈদ বা বিশেষ দিন ছাড়া বাহিরে ঘোরাফেরা আমাদেরও সম্ভব হয় না।
তারা আরো জানান, বিশেষ করে যারা সরকারি চাকরি করেন তাদের ক্ষেত্রে ছোট বাচ্চাদের নিয়ে ঘোরাফেরা করা একেবারেই সম্ভব হয় না। তাই ঈদের ছুটিগুলোতে বাচ্চাদের নিয়ে যথেষ্ট সময় নিয়ে বেড়ানো সম্ভব হয়। এ কারণেই পবিত্র ঈদ বা বিশেষ দিনগুলোতে ঘোরাঘুরি করেন তারা। তবে রংপুর নগরীতে ঘোরাফেরা করার মতো তেমন কোনো বিনোদন কেন্দ্র নেই বলে তারা আক্ষেপ প্রকাশ করেন।
মাইশা নামের সপ্তম শ্রেণীর এক শিশু জানান, আমি আমার বাবা-মায়ের সঙ্গে চিড়িয়াখানায় বাঘ, হরিণ, বানর ও ভালুক দেখতে এসেছি। সবার সাথে ঘুরতে আসলে আমার ভালো লাগে।
মোশারফ নামে এক অভিভাবক জানান, রংপুর চিড়িয়াখানায় নতুন কোন প্রাণী বা আকর্ষণীয় কোন কিছু নেই। পুরানো যেসব পশু পাখি ও বন্যপ্রাণী রয়েছে তাদেরকেই ঘুরে ফিরে দেখতে হচ্ছে। চিড়িয়াখানায় অনেক খাঁচা এখনো প্রাণী শূন্য হয়ে পড়ে আছে বলে তিনি জানান।
মহিপুর এলাকার মোন্নাফ, শাহীন ও মজিবর রহমান জানান, রংপুরে ভালো মানের কোন বিনোদন কেন্দ্র নেই। সরকারিভাবে রংপুর চিড়িয়াখানা ও জমিদার বাড়ি ছাড়া তেমন কোনো ঘোরাফেরা করার স্থান নেই। এ কারণে মানুষ রংপুরের গংগাছড়া উপজেলার তিস্তা নদীর মহিপুর ব্রিজসহ ব্যক্তি মালিকানায় নির্মিত ছোট ছোট বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ভিড় করছেন।
রংপুর জেলা পুলিশ সুপার আবু সাইম জানান,জেলার সরকারী-বেসরকারী সকল বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা রয়েছে।
রংপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল আমার দেশকে বলেন, ঈদে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিতে রেজুলেশন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ঘুরতে আসা জেলা এবং বাহিরের কেউ নিরাপত্তার অভাব ফিল না করে। সে জন্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে প্রশাসন।
এ বিষয়ে মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মজিদ আলী আমার দেশকে জানান, রংপুর নগরীর প্রতিটি বিনোদন কেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিটি বিনোদনকেন্দ্রে পুরুষ পুলিশের পাশাপাশি মহিলা পুলিশ সদস্যদের রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১০ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৩৬ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে