জেলা প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে মৌলভীবাজারে মহিমান্বিত ও বর্ণাঢ্য জশনে জুলুস মোবারক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে ঐতিহাসিক শাহ মোস্তফা (রহ.) দরগাহ প্রাঙ্গণ থেকে জুলুসটি শুরু হয়।
হাজারো ধর্মপ্রাণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে শহরজুড়ে সৃষ্টি হয় ভিন্নমাত্রার পরিবেশ। সর্বত্র ভেসে আসে দরুদ শরীফের ধ্বনি, শহর ভাসে নবীপ্রেমের আবহে।
শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় দরগাহ প্রাঙ্গণে এসে সমবেত হয়। পুরো আয়োজনজুড়ে প্রতিধ্বনিত হয় হামদ, নাত ও দরুদ শরীফ। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের কণ্ঠে উচ্চারিত প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)-এর প্রশংসামূলক স্লোগান ও কবিতায় শহর বিমুগ্ধ হয়ে ওঠে।
জশনে জুলুসে অংশ নেন দরগাহ মোতাওয়াল্লি সৈয়দ খলিলুল্লাহ ছালিক জুনেদ, দরগাহ জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি ইউসুফ আলী, সহ-সভাপতি ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. ফখরুল ইসলাম, পেশ ইমাম হাফেজ শামীম আহমদ, মাওলানা আলাউদ্দীন ফারুকী, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাফেজ আলাউর রহমান টিপু, মাওলানা মকবুল হোসেন খানসহ অন্যান্য ধর্মীয় ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) মুসলিম উম্মাহর জন্য আনন্দ, ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার দিন। তারা মহানবীর জীবনাদর্শ, সহনশীলতা, ভ্রাতৃত্ব ও শান্তির বাণী সমাজে প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান।
দিনভর মৌলভীবাজার শহর ছিল উৎসবমুখর। শোভাযাত্রার শৃঙ্খলাবদ্ধ আয়োজন, বিভিন্ন বয়সী মানুষের উপস্থিতি এবং সর্বত্র দরুদ শরীফের ধ্বনি পুরো শহরকে নবীপ্রেমে আলোকিত করে তোলে। এসময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
অবশেষে শাহ মোস্তফা (রহ.) দরগাহ জামে মসজিদে মিলাদ, দোয়া ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এই মহিমান্বিত কর্মসূচির সমাপ্তি ঘটে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে মৌলভীবাজারে মহিমান্বিত ও বর্ণাঢ্য জশনে জুলুস মোবারক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে ঐতিহাসিক শাহ মোস্তফা (রহ.) দরগাহ প্রাঙ্গণ থেকে জুলুসটি শুরু হয়।
হাজারো ধর্মপ্রাণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে শহরজুড়ে সৃষ্টি হয় ভিন্নমাত্রার পরিবেশ। সর্বত্র ভেসে আসে দরুদ শরীফের ধ্বনি, শহর ভাসে নবীপ্রেমের আবহে।
শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় দরগাহ প্রাঙ্গণে এসে সমবেত হয়। পুরো আয়োজনজুড়ে প্রতিধ্বনিত হয় হামদ, নাত ও দরুদ শরীফ। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের কণ্ঠে উচ্চারিত প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)-এর প্রশংসামূলক স্লোগান ও কবিতায় শহর বিমুগ্ধ হয়ে ওঠে।
জশনে জুলুসে অংশ নেন দরগাহ মোতাওয়াল্লি সৈয়দ খলিলুল্লাহ ছালিক জুনেদ, দরগাহ জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি ইউসুফ আলী, সহ-সভাপতি ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. ফখরুল ইসলাম, পেশ ইমাম হাফেজ শামীম আহমদ, মাওলানা আলাউদ্দীন ফারুকী, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাফেজ আলাউর রহমান টিপু, মাওলানা মকবুল হোসেন খানসহ অন্যান্য ধর্মীয় ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) মুসলিম উম্মাহর জন্য আনন্দ, ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার দিন। তারা মহানবীর জীবনাদর্শ, সহনশীলতা, ভ্রাতৃত্ব ও শান্তির বাণী সমাজে প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান।
দিনভর মৌলভীবাজার শহর ছিল উৎসবমুখর। শোভাযাত্রার শৃঙ্খলাবদ্ধ আয়োজন, বিভিন্ন বয়সী মানুষের উপস্থিতি এবং সর্বত্র দরুদ শরীফের ধ্বনি পুরো শহরকে নবীপ্রেমে আলোকিত করে তোলে। এসময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
অবশেষে শাহ মোস্তফা (রহ.) দরগাহ জামে মসজিদে মিলাদ, দোয়া ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এই মহিমান্বিত কর্মসূচির সমাপ্তি ঘটে।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২০ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৩৮ মিনিট আগে