জেলা প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার
দৈনিক আমার দেশ অনলাইনে সংবাদ প্রকাশের পর মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ৪ নং সিন্দুরখান ইউনিয়নের লাংলিয়া ছড়া এলাকায় অবৈধ বালু উত্তলনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে যৌথ টাস্কফোর্স।
এরআগে শনিবার ‘ছড়ার বুক চিরে লুটপাট, ঝুঁকিতে সেতু ও পরিবেশ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। রোববার সকালে উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের লাংলিয়াছড়া ও উদনাছড়া এলাকার বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে যৌথ টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট দপ্তর, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে পরিচালিত এ অভিযানে প্রায় ৪০০ ঘনফুট অবৈধভাবে উত্তোলিত বালু জব্দ করা হয়।
টাস্কফোর্স সদস্যরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে লাংলিয়াছড়া ও উদনাছড়া এলাকায় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি ও চক্র গোপনে বালু উত্তোলন করে নদী ও পরিবেশের ক্ষতি করে আসছিল। স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রশাসন এ অভিযান চালায়।
অভিযান শেষে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে জড়িত ব্যক্তি ও চক্রের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশনা প্রদান করেন। পাশাপাশি ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধ দমন ও প্রতিরোধে নিয়মিত নজরদারি জোরদার করার আশ্বাস দেওয়া হয়।
স্থানীয় পরিবেশ সচেতন ব্যক্তিরা জানান, অনিয়ন্ত্রিত বালু উত্তোলনের ফলে এলাকার ছড়া, নদী ও জলাশয়ের স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত হচ্ছে এবং ভাঙনসহ পরিবেশের ভারসাম্যে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। তারা প্রশাসনের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানান এবং এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করার দাবি জানান।
প্রসঙ্গত, পরিবেশ সংরক্ষণ আইনসহ বিদ্যমান বিধি অনুযায়ী নদী, ছড়া বা সরকারি খাসজমি থেকে অনুমোদন ছাড়া বালু উত্তোলন দণ্ডনীয় অপরাধ। তবুও অনেক এলাকায় রাতের আঁধারে বা প্রশাসনের নজর এড়িয়ে এ কর্মকাণ্ড চলমান রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
অভিযান-পশ্চাৎ এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফিরে এলেও অনেকেই জানিয়েছেন, স্থায়ী সমাধানের জন্য নিয়মিত তদারকি ও কঠোর আইন প্রয়োগ প্রয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীমঙ্গল উপজেলা সহকারি কমিশনার ভুমি (এসিল্যান্ড) মো. মুহিবুল্লাহ আকন বলেন, সেনাবাহিনী পুলিশ নিয়ে টাস্কফোর্স অভিযান করতে যাই। তাদের সোর্স থাকে কোনো না কোনো ভাবে খবর পেয়ে যায়। এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল থেকে শুরু করে সিন্দুরখান পর্যন্ত বালু চোরদের সব জায়গায় সোর্স থাকে। অভিযানে ওখানে কাউকেই পাইনি। অবৈধ যানবাহনও পাওয়া যায়নি। তবে লাংলিয়া ছড়ার সব গুলো পয়েন্টে বিভিন্ন আলামত পেয়েছি। ট্রাকের ও ডায়না গাড়ির ছাপ পেয়েছি। গতকাল থেকে এসব পয়েন্ট থেকে বালু তুলেনি। আমরা ৪ শত ঘনফুট বালু জব্দ করেছি, তবে এ অভিযান কন্টিনিউ থাকবে। আমরা পুলিশকে বলেছি ওই খান থেকে খবর নিয়ে যার বালু উঠায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার জন্য।
দৈনিক আমার দেশ অনলাইনে সংবাদ প্রকাশের পর মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ৪ নং সিন্দুরখান ইউনিয়নের লাংলিয়া ছড়া এলাকায় অবৈধ বালু উত্তলনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে যৌথ টাস্কফোর্স।
এরআগে শনিবার ‘ছড়ার বুক চিরে লুটপাট, ঝুঁকিতে সেতু ও পরিবেশ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। রোববার সকালে উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের লাংলিয়াছড়া ও উদনাছড়া এলাকার বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে যৌথ টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট দপ্তর, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে পরিচালিত এ অভিযানে প্রায় ৪০০ ঘনফুট অবৈধভাবে উত্তোলিত বালু জব্দ করা হয়।
টাস্কফোর্স সদস্যরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে লাংলিয়াছড়া ও উদনাছড়া এলাকায় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি ও চক্র গোপনে বালু উত্তোলন করে নদী ও পরিবেশের ক্ষতি করে আসছিল। স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রশাসন এ অভিযান চালায়।
অভিযান শেষে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে জড়িত ব্যক্তি ও চক্রের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশনা প্রদান করেন। পাশাপাশি ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধ দমন ও প্রতিরোধে নিয়মিত নজরদারি জোরদার করার আশ্বাস দেওয়া হয়।
স্থানীয় পরিবেশ সচেতন ব্যক্তিরা জানান, অনিয়ন্ত্রিত বালু উত্তোলনের ফলে এলাকার ছড়া, নদী ও জলাশয়ের স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত হচ্ছে এবং ভাঙনসহ পরিবেশের ভারসাম্যে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। তারা প্রশাসনের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানান এবং এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করার দাবি জানান।
প্রসঙ্গত, পরিবেশ সংরক্ষণ আইনসহ বিদ্যমান বিধি অনুযায়ী নদী, ছড়া বা সরকারি খাসজমি থেকে অনুমোদন ছাড়া বালু উত্তোলন দণ্ডনীয় অপরাধ। তবুও অনেক এলাকায় রাতের আঁধারে বা প্রশাসনের নজর এড়িয়ে এ কর্মকাণ্ড চলমান রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
অভিযান-পশ্চাৎ এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফিরে এলেও অনেকেই জানিয়েছেন, স্থায়ী সমাধানের জন্য নিয়মিত তদারকি ও কঠোর আইন প্রয়োগ প্রয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীমঙ্গল উপজেলা সহকারি কমিশনার ভুমি (এসিল্যান্ড) মো. মুহিবুল্লাহ আকন বলেন, সেনাবাহিনী পুলিশ নিয়ে টাস্কফোর্স অভিযান করতে যাই। তাদের সোর্স থাকে কোনো না কোনো ভাবে খবর পেয়ে যায়। এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল থেকে শুরু করে সিন্দুরখান পর্যন্ত বালু চোরদের সব জায়গায় সোর্স থাকে। অভিযানে ওখানে কাউকেই পাইনি। অবৈধ যানবাহনও পাওয়া যায়নি। তবে লাংলিয়া ছড়ার সব গুলো পয়েন্টে বিভিন্ন আলামত পেয়েছি। ট্রাকের ও ডায়না গাড়ির ছাপ পেয়েছি। গতকাল থেকে এসব পয়েন্ট থেকে বালু তুলেনি। আমরা ৪ শত ঘনফুট বালু জব্দ করেছি, তবে এ অভিযান কন্টিনিউ থাকবে। আমরা পুলিশকে বলেছি ওই খান থেকে খবর নিয়ে যার বালু উঠায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার জন্য।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২২ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৮ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৩৯ মিনিট আগে