অর্থনৈতিক রিপোর্টার
খুলনাবাসীকে লবণমুক্ত সুপেয় পানি সরবরাহে ১৫ কোটি ডলারসহ তিন প্রকল্পে মোট ৩৩ কোটি ১৭ লাখ ১০ হাজার ডলার ঋণ-অনুদান দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৭৯ পয়সা হিসাবে পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ৩৯ কোটি টাকা।
সোমবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও এডিবি কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং এ সম্পর্কিত চুক্তিতে সই করেন।
খুলনা শহরে সুপেয় পানি সরবরাহে ১৫ কোটি ডলার
খুলনা শহরের সুবিধাবঞ্চিত বাসিন্দাদের জন্য পানি সরবরাহ পরিষেবা সম্প্রসারণ এবং শুষ্ক মৌসুমে টেকসই পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য ভূগর্ভস্থ পানির লবণাক্ততা মোকাবিলায় ঋণ দেবে এডিবি। ঋণের পরিমাণ ১৫ কোটি ডলার। ঋণের পাশাপাশি এই প্রকল্পে ৪ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে সংস্থাটি।
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন, প্রকল্পটি জলবায়ু-সহনশীল এবং টেকসই সমাধান প্রবর্তনের মাধ্যমে খুলনা শহরের ভূ-পৃষ্ঠের পানির রূপান্তরকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রকল্পটি ১৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন মানুষকে নির্ভরযোগ্য, নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহ করবে, বিদ্যমান অবকাঠামোগত উন্নয়ন করবে। খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্প (দ্বিতীয় পর্যায়) ২০৫০ সাল পর্যন্ত চাহিদা মেটাতে পরিকল্পিত একটি সিস্টেমের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়গুলোতে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি পরিষেবা সম্প্রসারণ করবে।
তিনি বলেন, শুষ্ক মৌসুমে উৎসের পানির লবণাক্ততা মোকাবিলায় প্রকল্পটি জলবায়ু-সহনশীল এবং টেকসই সমাধান প্রবর্তন করবে। মূল উদ্যোগগুলোর মধ্যে রয়েছে স্মার্ট পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনা গ্রহণ, তত্ত্বাবধান নিয়ন্ত্রণ এবং ডেটা অর্জন সিস্টেমের সম্প্রসারণ। খুলনা শহরের সুবিধাবঞ্চিত বাসিন্দাদের জন্য পানি সরবরাহ পরিষেবা সম্প্রসারণ এবং শুষ্ক মৌসুমে টেকসই পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য ভূগর্ভস্থ পানির লবণাক্ততা মোকাবিলায় এই ঋণের অর্থ ব্যবহার করা হবে।
বিদ্যুৎ বিতরণে ৯ কোটি ১ লাখ ডলার
বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে বিদ্যুৎ বিতরণ নেটওয়ার্কের মান, দক্ষতা, নির্ভরযোগ্যতা এবং টেকসইয়ের জন্য ৯ কোটি ১ লাখ ডলার দেবে এডিবি।
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং বলেন, বিদ্যুৎ বিতরণ নেটওয়ার্কে উন্নত স্মার্ট প্রযুক্তির একীভূতকরণের মাধ্যমে টেকসই ও ডিজিটাল রূপান্তর পরিচালনা করা হবে। প্রকল্পটি এই অঞ্চলের মানুষের উপকারে আসবে।
এটি জলবায়ু-সহনশীল অবকাঠামোকে শক্তিশালী করবে, গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ-সুবিধা এবং জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে সৌর ব্যাকআপ সিস্টেম স্থাপনের মাধ্যমে দুর্যোগ প্রস্তুতি বৃদ্ধি করবে। দুর্বল সম্প্রদায়ের জন্য বিদ্যুৎ-ভিত্তিক জীবিকার সুযোগ তৈরি করবে- বিশেষ করে প্রত্যন্ত নদীতীরবর্তী অঞ্চলে বসবাসকারী নারী এবং প্রান্তিক মানুষের জন্য। এই উদ্যোগ সুবিধাবঞ্চিত উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের ক্ষমতায়নের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে আঞ্চলিক বৈষম্যগুলোও মোকাবিলা করবে।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে ৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার
মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা সম্প্রদায় ও স্থানীয়দের সহায়তা করার জন্য এডিবি ৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার অনুদান দেবে এডিবি।
বে বিষয়ে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন, মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত মানুষ এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের স্থিতিশীলতা এবং জীবিকার সুযোগ জোরদার করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পেরে আমরা আনন্দিত। একই সঙ্গে ক্যাম্পের বাসিন্দা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে সামাজিক সংহতি বৃদ্ধি করতে পেরেও আমরা খুশি। এই নতুন সহায়তা জরুরি সহায়তা প্রকল্পের অধীনে আমাদের পূর্ববর্তী সহায়তা এবং এর অতিরিক্ত অর্থায়নের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। ২০১৮ সাল থেকে বাস্তুচ্যুত ব্যক্তি এবং স্থানীয় সম্প্রদায় উভয়ের উপকারের জন্য এই অনুদন ব্যবহার করা হবে।
খুলনাবাসীকে লবণমুক্ত সুপেয় পানি সরবরাহে ১৫ কোটি ডলারসহ তিন প্রকল্পে মোট ৩৩ কোটি ১৭ লাখ ১০ হাজার ডলার ঋণ-অনুদান দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৭৯ পয়সা হিসাবে পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ৩৯ কোটি টাকা।
সোমবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও এডিবি কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং এ সম্পর্কিত চুক্তিতে সই করেন।
খুলনা শহরে সুপেয় পানি সরবরাহে ১৫ কোটি ডলার
খুলনা শহরের সুবিধাবঞ্চিত বাসিন্দাদের জন্য পানি সরবরাহ পরিষেবা সম্প্রসারণ এবং শুষ্ক মৌসুমে টেকসই পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য ভূগর্ভস্থ পানির লবণাক্ততা মোকাবিলায় ঋণ দেবে এডিবি। ঋণের পরিমাণ ১৫ কোটি ডলার। ঋণের পাশাপাশি এই প্রকল্পে ৪ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে সংস্থাটি।
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন, প্রকল্পটি জলবায়ু-সহনশীল এবং টেকসই সমাধান প্রবর্তনের মাধ্যমে খুলনা শহরের ভূ-পৃষ্ঠের পানির রূপান্তরকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রকল্পটি ১৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন মানুষকে নির্ভরযোগ্য, নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহ করবে, বিদ্যমান অবকাঠামোগত উন্নয়ন করবে। খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্প (দ্বিতীয় পর্যায়) ২০৫০ সাল পর্যন্ত চাহিদা মেটাতে পরিকল্পিত একটি সিস্টেমের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়গুলোতে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি পরিষেবা সম্প্রসারণ করবে।
তিনি বলেন, শুষ্ক মৌসুমে উৎসের পানির লবণাক্ততা মোকাবিলায় প্রকল্পটি জলবায়ু-সহনশীল এবং টেকসই সমাধান প্রবর্তন করবে। মূল উদ্যোগগুলোর মধ্যে রয়েছে স্মার্ট পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনা গ্রহণ, তত্ত্বাবধান নিয়ন্ত্রণ এবং ডেটা অর্জন সিস্টেমের সম্প্রসারণ। খুলনা শহরের সুবিধাবঞ্চিত বাসিন্দাদের জন্য পানি সরবরাহ পরিষেবা সম্প্রসারণ এবং শুষ্ক মৌসুমে টেকসই পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য ভূগর্ভস্থ পানির লবণাক্ততা মোকাবিলায় এই ঋণের অর্থ ব্যবহার করা হবে।
বিদ্যুৎ বিতরণে ৯ কোটি ১ লাখ ডলার
বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে বিদ্যুৎ বিতরণ নেটওয়ার্কের মান, দক্ষতা, নির্ভরযোগ্যতা এবং টেকসইয়ের জন্য ৯ কোটি ১ লাখ ডলার দেবে এডিবি।
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং বলেন, বিদ্যুৎ বিতরণ নেটওয়ার্কে উন্নত স্মার্ট প্রযুক্তির একীভূতকরণের মাধ্যমে টেকসই ও ডিজিটাল রূপান্তর পরিচালনা করা হবে। প্রকল্পটি এই অঞ্চলের মানুষের উপকারে আসবে।
এটি জলবায়ু-সহনশীল অবকাঠামোকে শক্তিশালী করবে, গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ-সুবিধা এবং জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে সৌর ব্যাকআপ সিস্টেম স্থাপনের মাধ্যমে দুর্যোগ প্রস্তুতি বৃদ্ধি করবে। দুর্বল সম্প্রদায়ের জন্য বিদ্যুৎ-ভিত্তিক জীবিকার সুযোগ তৈরি করবে- বিশেষ করে প্রত্যন্ত নদীতীরবর্তী অঞ্চলে বসবাসকারী নারী এবং প্রান্তিক মানুষের জন্য। এই উদ্যোগ সুবিধাবঞ্চিত উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের ক্ষমতায়নের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে আঞ্চলিক বৈষম্যগুলোও মোকাবিলা করবে।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে ৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার
মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা সম্প্রদায় ও স্থানীয়দের সহায়তা করার জন্য এডিবি ৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার অনুদান দেবে এডিবি।
বে বিষয়ে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন, মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত মানুষ এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের স্থিতিশীলতা এবং জীবিকার সুযোগ জোরদার করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পেরে আমরা আনন্দিত। একই সঙ্গে ক্যাম্পের বাসিন্দা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে সামাজিক সংহতি বৃদ্ধি করতে পেরেও আমরা খুশি। এই নতুন সহায়তা জরুরি সহায়তা প্রকল্পের অধীনে আমাদের পূর্ববর্তী সহায়তা এবং এর অতিরিক্ত অর্থায়নের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। ২০১৮ সাল থেকে বাস্তুচ্যুত ব্যক্তি এবং স্থানীয় সম্প্রদায় উভয়ের উপকারের জন্য এই অনুদন ব্যবহার করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
৩৫ মিনিট আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৩ ঘণ্টা আগে