আমার দেশ অনলাইন
বাংলাদেশের ইতিহাসে শাপলা চত্বরের সেই কালরাত আমাদের জাতীয় বিবেককে এখনো তাড়া করে বেড়ায়। সেদিন যেসব নিরীহ মানুষ গুলির বৃষ্টিতে ঝরে গিয়েছিলেন তাদের বেশির ভাগ ছিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। যেসব তরুণ স্বপ্নভরা চোখে ভবিষ্যৎ দেখতে চেয়েছিলেন, যেসব শ্রমজীবী বাবা-মা আর অসহায় মা-বোনেরা রক্তে ভিজে মাটির সঙ্গে মিশে গিয়েছিল- তাদের রক্তের হিসাব আজও জাতি পায়নি।
শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন দাবি করে মঞ্চ ২৪ নামে একটি সামাজিক সংগঠন এসব কথা বলেন।
এতে বলা হয়, অসংখ্য শিশু সেই রাতে তাদের বাবাকে হারিয়েছে, অনেক মা হারিয়েছেন বুকের ধনকে, অসংখ্য স্ত্রী আজও স্বামীহারা। সেই শিশুদের আজও কেউ জিজ্ঞেস করে না—‘তোমার বাবা কোথায়?।’ সেই মায়েদের কণ্ঠে আজও কান্নার হাহাকার—‘আমার সন্তান কি সত্যিই শহীদ হলো, নাকি তার নামই নেই শহীদের তালিকায়?’ জাতি হিসেবে আমরা এই দায় এড়িয়ে যেতে পারি না।
আজ আমরা আবারও দৃঢ়ভাবে দাবি জানাচ্ছি—
১. শাপলা চত্বর গণহত্যার জন্য অবিলম্বে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার কমিশন গঠন করতে হবে, যেখানে দেশের শীর্ষ মানবাধিকার সংগঠন, নামকরা গবেষক, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তিবর্গ থাকবেন।
২. শহীদদের পূর্ণাঙ্গ ও সঠিক তালিকা প্রকাশ করতে হবে, যাতে নিহত প্রতিটি শহীদের নাম ইতিহাসে লিপিবদ্ধ হয় এবং তাদের পরিবার মর্যাদা ও স্বীকৃতি পায়।
৩. নিহত পরিবারগুলোর জন্য রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, ক্ষতিপূরণ এবং সন্তানের জন্য শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
এখন সময় এসেছে রাষ্ট্রকে তার দায়িত্ব পালন করার। আর কোনো পরিবারকে প্রশ্ন নিয়ে বাঁচতে দেওয়া যাবে না—‘আমার স্বজন কোথায়, তার রক্তের বিচার কবে হবে?’
শাপলা চত্বরের শহীদদের আত্মা আজও প্রশ্ন করছে—আমরা কি তাঁদের ভুলে গেছি? ইতিহাস কিন্তু কাউকে ক্ষমা করে না। জাতি যদি আজ নীরব থাকে, তাহলে সেই রক্তের ঋণ আমাদের উপর চিরকাল বর্তাবে।
আমরা বিশ্বাস করি, শাপলা চত্বরের শহীদদের প্রতি সত্যিকারের শ্রদ্ধা প্রদর্শনের একমাত্র পথ হলো সত্যকে প্রকাশ করা, বিচার নিশ্চিত করা এবং তাদের আত্মত্যাগকে জাতীয় ইতিহাসে চিরস্থায়ীভাবে স্থান দেওয়া।
আমরা তাই আবারও বলছি—শাপলা চত্বর গণহত্যার জন্য স্বাধীন কমিশন চাই, শহীদদের নাম প্রকাশ চাই, নিহত পরিবারদের ন্যায্য অধিকার চাই।
বাংলাদেশের ইতিহাসে শাপলা চত্বরের সেই কালরাত আমাদের জাতীয় বিবেককে এখনো তাড়া করে বেড়ায়। সেদিন যেসব নিরীহ মানুষ গুলির বৃষ্টিতে ঝরে গিয়েছিলেন তাদের বেশির ভাগ ছিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। যেসব তরুণ স্বপ্নভরা চোখে ভবিষ্যৎ দেখতে চেয়েছিলেন, যেসব শ্রমজীবী বাবা-মা আর অসহায় মা-বোনেরা রক্তে ভিজে মাটির সঙ্গে মিশে গিয়েছিল- তাদের রক্তের হিসাব আজও জাতি পায়নি।
শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন দাবি করে মঞ্চ ২৪ নামে একটি সামাজিক সংগঠন এসব কথা বলেন।
এতে বলা হয়, অসংখ্য শিশু সেই রাতে তাদের বাবাকে হারিয়েছে, অনেক মা হারিয়েছেন বুকের ধনকে, অসংখ্য স্ত্রী আজও স্বামীহারা। সেই শিশুদের আজও কেউ জিজ্ঞেস করে না—‘তোমার বাবা কোথায়?।’ সেই মায়েদের কণ্ঠে আজও কান্নার হাহাকার—‘আমার সন্তান কি সত্যিই শহীদ হলো, নাকি তার নামই নেই শহীদের তালিকায়?’ জাতি হিসেবে আমরা এই দায় এড়িয়ে যেতে পারি না।
আজ আমরা আবারও দৃঢ়ভাবে দাবি জানাচ্ছি—
১. শাপলা চত্বর গণহত্যার জন্য অবিলম্বে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার কমিশন গঠন করতে হবে, যেখানে দেশের শীর্ষ মানবাধিকার সংগঠন, নামকরা গবেষক, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তিবর্গ থাকবেন।
২. শহীদদের পূর্ণাঙ্গ ও সঠিক তালিকা প্রকাশ করতে হবে, যাতে নিহত প্রতিটি শহীদের নাম ইতিহাসে লিপিবদ্ধ হয় এবং তাদের পরিবার মর্যাদা ও স্বীকৃতি পায়।
৩. নিহত পরিবারগুলোর জন্য রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, ক্ষতিপূরণ এবং সন্তানের জন্য শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
এখন সময় এসেছে রাষ্ট্রকে তার দায়িত্ব পালন করার। আর কোনো পরিবারকে প্রশ্ন নিয়ে বাঁচতে দেওয়া যাবে না—‘আমার স্বজন কোথায়, তার রক্তের বিচার কবে হবে?’
শাপলা চত্বরের শহীদদের আত্মা আজও প্রশ্ন করছে—আমরা কি তাঁদের ভুলে গেছি? ইতিহাস কিন্তু কাউকে ক্ষমা করে না। জাতি যদি আজ নীরব থাকে, তাহলে সেই রক্তের ঋণ আমাদের উপর চিরকাল বর্তাবে।
আমরা বিশ্বাস করি, শাপলা চত্বরের শহীদদের প্রতি সত্যিকারের শ্রদ্ধা প্রদর্শনের একমাত্র পথ হলো সত্যকে প্রকাশ করা, বিচার নিশ্চিত করা এবং তাদের আত্মত্যাগকে জাতীয় ইতিহাসে চিরস্থায়ীভাবে স্থান দেওয়া।
আমরা তাই আবারও বলছি—শাপলা চত্বর গণহত্যার জন্য স্বাধীন কমিশন চাই, শহীদদের নাম প্রকাশ চাই, নিহত পরিবারদের ন্যায্য অধিকার চাই।
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে দুই ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী ঢামেক হাসপাতাল ভর্তি হয়েছেন। তাদেরকে অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। আহতরা হলেন, নরসিংদীর মাদবদী এলাকার ক্ষুদ্র কাপড় ব্যাবসায়ী মো: সজল (৩০), ও আলামিন(২৭)।
৪১ মিনিট আগেরাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকা থেকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে অজ্ঞাতনামা পুরুষের বয়স আনুমানিক ৬০ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
৫ ঘণ্টা আগেইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি)-তে ‘‘এড ওয়াল ফেয়ার: মাস্টারিং দ্য ব্যাটেল অফ এডভার্টাইজিং’’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে