স্টাফ রিপোর্টার
রায় জালিয়াতিসহ দুর্নীতি ও বিদ্বেষমূলক রায় দেয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের সাত দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামানের আদালত এই আদেশ দেন।
এদিন সাত দিনের রিমান্ড শেষে খায়রুল হককে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার পরিদর্শক খালেক মিয়া। পরে শুনানি শেষে ওই আদেশ দেন বিচারক।
আবেদনে বলা হয়, সাত দিনের পুলিশ হেফাজতে নিয়ে খায়রুল হককে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ডিজাসাবাদকালে খায়রুল হকের কাছে এই মামলার ঘটনা সংক্রান্তে প্রাপ্ত তথ্যাদি যাচাই-বাচাই করা হচ্ছে। আসামি এই মামলার ঘটনার বিষয়ে স্বেচ্ছায় বিজ্ঞ আদালতে জবাবন্দি প্রদান করতে ইচ্ছুক না থাকায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবন্ধ করা সম্ভব হয়নি। মামলাটি তদন্তাধীন। মামলার তদন্তকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে জেল হাজতে আটক রাখা একান্ত আবশ্যক। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে, গত ৩০ জুলাই ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহর আদালত তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুহা. মুজাহিদুল ইসলাম শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে দণ্ডবিধির ২১৯ ও ৪৬৬ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
মামলায় অভিযোগ, খায়রুল হক শেখ হাসিনার ইচ্ছা পূরণ ও অবসর পরবর্তী পদায়নের লোভে দুর্নীতিমূলকভাবে রায় পরিবর্তন করে ২০১২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেন।
গত ২৪ জুলাই ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। এরপর তাকে এক কিশোর হত্যাকাণ্ডের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
রায় জালিয়াতিসহ দুর্নীতি ও বিদ্বেষমূলক রায় দেয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের সাত দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামানের আদালত এই আদেশ দেন।
এদিন সাত দিনের রিমান্ড শেষে খায়রুল হককে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার পরিদর্শক খালেক মিয়া। পরে শুনানি শেষে ওই আদেশ দেন বিচারক।
আবেদনে বলা হয়, সাত দিনের পুলিশ হেফাজতে নিয়ে খায়রুল হককে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ডিজাসাবাদকালে খায়রুল হকের কাছে এই মামলার ঘটনা সংক্রান্তে প্রাপ্ত তথ্যাদি যাচাই-বাচাই করা হচ্ছে। আসামি এই মামলার ঘটনার বিষয়ে স্বেচ্ছায় বিজ্ঞ আদালতে জবাবন্দি প্রদান করতে ইচ্ছুক না থাকায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবন্ধ করা সম্ভব হয়নি। মামলাটি তদন্তাধীন। মামলার তদন্তকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে জেল হাজতে আটক রাখা একান্ত আবশ্যক। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে, গত ৩০ জুলাই ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহর আদালত তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুহা. মুজাহিদুল ইসলাম শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে দণ্ডবিধির ২১৯ ও ৪৬৬ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
মামলায় অভিযোগ, খায়রুল হক শেখ হাসিনার ইচ্ছা পূরণ ও অবসর পরবর্তী পদায়নের লোভে দুর্নীতিমূলকভাবে রায় পরিবর্তন করে ২০১২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেন।
গত ২৪ জুলাই ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। এরপর তাকে এক কিশোর হত্যাকাণ্ডের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
২ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে