সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী ফোরাম সভাপতি
স্টাফ রিপোর্টার
সিনিয়র আইনজীবী ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেছেন, বিভীষিকাময় আয়নাঘর, গুম, খুন, হয়রানি, মিথ্যা ও গায়েবি মামলা এবং সর্বশেষ জুলাই বিপ্লবে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করে হাজারো ছাত্র-জনতার মৃত্যুর জন্য স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা, তার দোসররা এবং বিচার বিভাগের অন্যতম সহযোগী দোসর খায়রুল হকও সমানভাবে দায়ী।
নতুন বাংলাদেশের জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে আমরা খায়রুল হকেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই । গতকাল বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির শহীদ সফিউর রহমান মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের লড়াই কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে নয়, আমাদের লড়াই প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও মর্যাদা সমুন্নত রাখার লড়াই।
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে ।
লিখিত বক্তব্যে তিনি ফোরামের পক্ষ থেকে কয়েক দফা দাবি জানান। প্রধান বিচারপতির উদ্দেশে তিনি বলেন, আদালতের ভেতরে বিশৃঙ্খলাকারী দোসর আইনজীবী ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ, গ্রেপ্তার ও বিচারের জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।
উন্মুক্ত আদালতে বিচারপতিদের সামনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি আদালতের প্রতি অবহেলা এবং সহকর্মী বিজ্ঞ আইনজীবীদের গায়ে হাত তোলার জন্য বার কাউন্সিলের কাছে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সংগঠনের মহাসচিব ও বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের আহ্বায়ক ব্যারিস্টার এম বদরুদ্দোজা বাদল, কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট গাজী তৌহিদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকিট মোহাম্মদ আলী, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট মো. শহীদুজ্জামান, বারের সাবেক সহসম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান মামুন, কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আঞ্জুমান আরা বেগম মুন্নী, কেন্দ্রীয় কমিটির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. মাকসুদ উল্লাহ ও ব্যারিস্টার একেএম এহসানুর রহমানসহ সংগঠনের সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের শতাধিক আইনজীবী।
সিনিয়র আইনজীবী ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেছেন, বিভীষিকাময় আয়নাঘর, গুম, খুন, হয়রানি, মিথ্যা ও গায়েবি মামলা এবং সর্বশেষ জুলাই বিপ্লবে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করে হাজারো ছাত্র-জনতার মৃত্যুর জন্য স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা, তার দোসররা এবং বিচার বিভাগের অন্যতম সহযোগী দোসর খায়রুল হকও সমানভাবে দায়ী।
নতুন বাংলাদেশের জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে আমরা খায়রুল হকেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই । গতকাল বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির শহীদ সফিউর রহমান মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের লড়াই কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে নয়, আমাদের লড়াই প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও মর্যাদা সমুন্নত রাখার লড়াই।
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে ।
লিখিত বক্তব্যে তিনি ফোরামের পক্ষ থেকে কয়েক দফা দাবি জানান। প্রধান বিচারপতির উদ্দেশে তিনি বলেন, আদালতের ভেতরে বিশৃঙ্খলাকারী দোসর আইনজীবী ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ, গ্রেপ্তার ও বিচারের জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।
উন্মুক্ত আদালতে বিচারপতিদের সামনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি আদালতের প্রতি অবহেলা এবং সহকর্মী বিজ্ঞ আইনজীবীদের গায়ে হাত তোলার জন্য বার কাউন্সিলের কাছে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সংগঠনের মহাসচিব ও বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের আহ্বায়ক ব্যারিস্টার এম বদরুদ্দোজা বাদল, কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট গাজী তৌহিদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকিট মোহাম্মদ আলী, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট মো. শহীদুজ্জামান, বারের সাবেক সহসম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান মামুন, কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আঞ্জুমান আরা বেগম মুন্নী, কেন্দ্রীয় কমিটির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. মাকসুদ উল্লাহ ও ব্যারিস্টার একেএম এহসানুর রহমানসহ সংগঠনের সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের শতাধিক আইনজীবী।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
২ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে