
প্রতিনিধি, হাবিপ্রবি

অবৈধভাবে হলে ওঠা নিয়ে খবর প্রকাশ করায় ছাত্রদলকর্মী শামীম আশরাফীর নেতৃত্বে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (হাবিপ্রবিসাস) অফিসকক্ষ ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, গত রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হলের ৫০৮ নম্বর কক্ষে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ২৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী রোকন অবৈধভাবে ওঠে। কিন্তু এর আগেই একজনকে ওই কক্ষে সিট বরাদ্দ দেওয়ায় তাকে সিট ছেড়ে দিতে বলেন ওই হলের হল সুপার। এই সংবাদ প্রকাশ করায় গতকাল রাত থেকেই সাংবাদিক সমিতির বিপক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লেখালেখি শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকর্মী। শামীম আশরাফী নামের এক কর্মী হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতিকে ক্ষমা চাওয়ার এবং তা না করলে নতুনভাবে সাংবাদিকতা শেখানো হবে বলে ফেসবুকে পোস্ট করেন।
সোমবার সন্ধ্যা ৭ টায় ওই ছেলের সাথে আরও কয়েকজনকে নিয়ে সাংবাদিক সমিতির অফিসরুমে আসে এবং ক্যাফেটেরিয়ায় থাকা কর্মচারীর থেকে অফিসরুমের চাবি দাবি করেন। চাবি না দেওয়ায় শামীম আশরাফী ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেন এবং লাথি মেরে অফিসরুমের কাঁচের দরজা ভেঙে ফেলেন। একইসাথে ক্যাফেটেরিয়ায় ভাঙচুর চালানো হয়। তবে ওই সময় ওই কক্ষে হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির কোন সদস্য ছিল না। তাদের না পেয়ে সে ভাঙচুর এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে চলে যায়।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা বলেন, ভাঙচুর হওয়া অফিস রুম পরিদর্শন করেছি এবং আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর এ ধরনের ভাঙচুরের ঘটনা এবারই প্রথম। প্রত্যক্ষদর্শীদের সহযোগিতায় আমি একজনকে শনাক্ত করতে পেরেছি। যারা যারা এ কাজের সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এনামউল্যা বলেন, বিষয়টি শুনেছি। আমি নিজে বিষয়টি দায়িত্ব নিয়ে দেখবো এবং প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্যান্য শিক্ষকদের সাথে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নিবো।
এ বিষয়ে হাবিপ্রবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক বার্নাড পলাশ বলেন, ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে সে ভাঙচুর করে নেই। এটি পদার্থবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্টের এর ইস্যু। এর দায় ছাত্রদল নিবে না
হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি গোলাম ফাহিমুল্লাহ বলেন, হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির অফিসরুম ভাঙচুর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য কালো থাবা। এমন নিকৃষ্ট কাজ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের আমলেও করার কেউ সাহস দেখায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংগঠনকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে দোষীদের শনাক্ত করে কঠোরতম শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
হাবিপ্রবিসাসের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হোসাইন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই, হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে যথাযথ শাস্তির আওতায় আনতে হবে। একইসাথে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও ক্যাম্পাসে মুক্ত ও স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ বজায় রাখা প্রশাসনের মৌলিক দায়িত্ব।

অবৈধভাবে হলে ওঠা নিয়ে খবর প্রকাশ করায় ছাত্রদলকর্মী শামীম আশরাফীর নেতৃত্বে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (হাবিপ্রবিসাস) অফিসকক্ষ ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, গত রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হলের ৫০৮ নম্বর কক্ষে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ২৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী রোকন অবৈধভাবে ওঠে। কিন্তু এর আগেই একজনকে ওই কক্ষে সিট বরাদ্দ দেওয়ায় তাকে সিট ছেড়ে দিতে বলেন ওই হলের হল সুপার। এই সংবাদ প্রকাশ করায় গতকাল রাত থেকেই সাংবাদিক সমিতির বিপক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লেখালেখি শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকর্মী। শামীম আশরাফী নামের এক কর্মী হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতিকে ক্ষমা চাওয়ার এবং তা না করলে নতুনভাবে সাংবাদিকতা শেখানো হবে বলে ফেসবুকে পোস্ট করেন।
সোমবার সন্ধ্যা ৭ টায় ওই ছেলের সাথে আরও কয়েকজনকে নিয়ে সাংবাদিক সমিতির অফিসরুমে আসে এবং ক্যাফেটেরিয়ায় থাকা কর্মচারীর থেকে অফিসরুমের চাবি দাবি করেন। চাবি না দেওয়ায় শামীম আশরাফী ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেন এবং লাথি মেরে অফিসরুমের কাঁচের দরজা ভেঙে ফেলেন। একইসাথে ক্যাফেটেরিয়ায় ভাঙচুর চালানো হয়। তবে ওই সময় ওই কক্ষে হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির কোন সদস্য ছিল না। তাদের না পেয়ে সে ভাঙচুর এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে চলে যায়।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা বলেন, ভাঙচুর হওয়া অফিস রুম পরিদর্শন করেছি এবং আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর এ ধরনের ভাঙচুরের ঘটনা এবারই প্রথম। প্রত্যক্ষদর্শীদের সহযোগিতায় আমি একজনকে শনাক্ত করতে পেরেছি। যারা যারা এ কাজের সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এনামউল্যা বলেন, বিষয়টি শুনেছি। আমি নিজে বিষয়টি দায়িত্ব নিয়ে দেখবো এবং প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্যান্য শিক্ষকদের সাথে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নিবো।
এ বিষয়ে হাবিপ্রবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক বার্নাড পলাশ বলেন, ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে সে ভাঙচুর করে নেই। এটি পদার্থবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্টের এর ইস্যু। এর দায় ছাত্রদল নিবে না
হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি গোলাম ফাহিমুল্লাহ বলেন, হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির অফিসরুম ভাঙচুর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য কালো থাবা। এমন নিকৃষ্ট কাজ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের আমলেও করার কেউ সাহস দেখায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংগঠনকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে দোষীদের শনাক্ত করে কঠোরতম শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
হাবিপ্রবিসাসের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হোসাইন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই, হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে যথাযথ শাস্তির আওতায় আনতে হবে। একইসাথে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও ক্যাম্পাসে মুক্ত ও স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ বজায় রাখা প্রশাসনের মৌলিক দায়িত্ব।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উৎসব ‘ইনোভার্স বাংলাদেশ ২০২৫’। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় দেশের অন্যতম বৃহৎ এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সচিব জনাব শীষ হায়দার চৌধুরী।
১০ মিনিট আগে
শাখার সভাপতি রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে আয়োজনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ছাত্রশিবির বাংলাদেশের ছাত্রসমাজকে জ্ঞান-বিজ্ঞানে উৎকর্ষ সাধনের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাইসহ সকল গণহত্যার বিচার ও নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্তৃক নাশকতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) আসন্ন কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন ২০২৫-এর মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা যাবে ১৩, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার, রোববার ও সোমবার) তারিখে।
১ দিন আগে