
ইব্রাহিম খলিল, খুবি

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) প্রাণ হিসেবে পরিচিত কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ এখন ধীরে ধীরে প্রাণহীন হয়ে পড়ছে। দীর্ঘদিনের অব্যবস্থাপনা, অপর্যাপ্ত সংস্কার এবং দুর্বল ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে মাঠটি এখন প্রায় খেলার অনুপযুক্ত। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টিতেই পানি জমে থাকে, আর অসমতল জমির কারণে ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলার কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, বছরের শুরুতে কিছু ক্রিকেট, ভলিবল ও অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা ঝুঁকি নিয়ে আয়োজিত হলেও বর্ষাকালীন ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রায়ই বাতিল হয়ে যায়। গত ১০ বছরে মাত্র তিনবার (২০১৫, ২০১৮, ২০২২) কেন্দ্রীয় মাঠে ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন সম্ভব হয়েছে।
চলতি বছর ও গত বছর (২০২৪ ও ২০২৫) বিকল্প একটি ছোট মাঠে টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হয়, কিন্তু সেখানে নেই পর্যাপ্ত জায়গা বা নিরাপদ সাইডলাইনের সুবিধা। চারপাশের কংক্রিট কাঠামো ও বালিময় জমির কারণে খেলোয়াড়দের ইনজুরির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী সাকিবুজ্জামান সাজিদ বলেন, কেন্দ্রীয় মাঠকে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ বলি। কিন্তু এখন সেটি যেন প্রাণহীন। খেলতে নামলেই ইনজুরির শিকার হতে হয়।
শিক্ষা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী ইমাম হোসেন বলেন, নিয়মিত প্র্যাকটিসের সুযোগ নেই। বাইরে অনুশীলন করলে খরচ বেশি এবং নিরাপত্তার ঝুঁকিও থাকে। কেন্দ্রীয় মাঠ থাকা সত্ত্বেও খেলতে না পারাটা সত্যিই কষ্টদায়ক।
আইন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী মো. মুন্না আকন বলেন, ভালো মাঠ না থাকায় আমাদের ফুটবল খেলার স্বপ্ন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। বিকল্প মাঠে খেলতে গেলে খেলোয়াড় ও দর্শক উভয়ের জন্যই ঝুঁকি তৈরি হয়।
এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও ফিজিক্যাল এডুকেশন বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান জানান, মাঠের সমস্যা দীর্ঘদিনের। তবে বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে একটি বৃহৎ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। ড্রেনেজ উন্নয়ন, মাঠ সমতলকরণ ও চারপাশে গ্যালারি নির্মাণের মাধ্যমে এটিকে একটি স্টেডিয়াম হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।
শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে মাঠ সংস্কারের উদ্যোগ যেন দ্রুত বাস্তবায়ন হয়—এমনটাই প্রত্যাশা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) প্রাণ হিসেবে পরিচিত কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ এখন ধীরে ধীরে প্রাণহীন হয়ে পড়ছে। দীর্ঘদিনের অব্যবস্থাপনা, অপর্যাপ্ত সংস্কার এবং দুর্বল ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে মাঠটি এখন প্রায় খেলার অনুপযুক্ত। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টিতেই পানি জমে থাকে, আর অসমতল জমির কারণে ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলার কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, বছরের শুরুতে কিছু ক্রিকেট, ভলিবল ও অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা ঝুঁকি নিয়ে আয়োজিত হলেও বর্ষাকালীন ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রায়ই বাতিল হয়ে যায়। গত ১০ বছরে মাত্র তিনবার (২০১৫, ২০১৮, ২০২২) কেন্দ্রীয় মাঠে ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন সম্ভব হয়েছে।
চলতি বছর ও গত বছর (২০২৪ ও ২০২৫) বিকল্প একটি ছোট মাঠে টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হয়, কিন্তু সেখানে নেই পর্যাপ্ত জায়গা বা নিরাপদ সাইডলাইনের সুবিধা। চারপাশের কংক্রিট কাঠামো ও বালিময় জমির কারণে খেলোয়াড়দের ইনজুরির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী সাকিবুজ্জামান সাজিদ বলেন, কেন্দ্রীয় মাঠকে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ বলি। কিন্তু এখন সেটি যেন প্রাণহীন। খেলতে নামলেই ইনজুরির শিকার হতে হয়।
শিক্ষা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী ইমাম হোসেন বলেন, নিয়মিত প্র্যাকটিসের সুযোগ নেই। বাইরে অনুশীলন করলে খরচ বেশি এবং নিরাপত্তার ঝুঁকিও থাকে। কেন্দ্রীয় মাঠ থাকা সত্ত্বেও খেলতে না পারাটা সত্যিই কষ্টদায়ক।
আইন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী মো. মুন্না আকন বলেন, ভালো মাঠ না থাকায় আমাদের ফুটবল খেলার স্বপ্ন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। বিকল্প মাঠে খেলতে গেলে খেলোয়াড় ও দর্শক উভয়ের জন্যই ঝুঁকি তৈরি হয়।
এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও ফিজিক্যাল এডুকেশন বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান জানান, মাঠের সমস্যা দীর্ঘদিনের। তবে বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে একটি বৃহৎ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। ড্রেনেজ উন্নয়ন, মাঠ সমতলকরণ ও চারপাশে গ্যালারি নির্মাণের মাধ্যমে এটিকে একটি স্টেডিয়াম হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।
শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে মাঠ সংস্কারের উদ্যোগ যেন দ্রুত বাস্তবায়ন হয়—এমনটাই প্রত্যাশা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের।

আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগেই (৩০ নভেম্বরের মধ্যেই) ছুটির দিনে দেশের সব বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির নির্বাচন দেয়ার জোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।
৩ ঘণ্টা আগে
রাকসু, হল ছাত্র সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫ এর ফলাফল আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুরে উপাচার্য প্রফেসর সালেহ্ হাসান নকীবের নিকট নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট হস্তান্তর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। আগামী ২৬ অক্টোবর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু ও সিনেট প্রতিনিধিদের শপথ বাক্য পড়াবেন রাকুস সভাপতি
৭ ঘণ্টা আগে
ধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
১৪ ঘণ্টা আগে