স্টাফ রিপোর্টার
মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হোয়াইট হাউজের সাবেক করসপনডেন্ট মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময়ের আয়োজন করে নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনসাল জেনারেলের অফিস। এতে বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশ নেন।
স্থানীয় সময় শুক্রবার নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কনসুলেট অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কনসাল জেনারেল নাজমুল হুদা। মুশফিক সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি ও জাতিসংঘের কূটনৈতিক রিপোটার্র ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় রাষ্ট্রদূত মুশফিক গত ১৫টি বছর প্রবাসে সাংবাদিকতা করতে গিয়ে বিভিন্ন বাধা বিপত্তির কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, হোয়াইট হাউজে সাংবাদিক হিসেবে যেন কাজ না করতে পারি সেজন্য মরিয়া ছিল পতিত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। হাসিনার বড় বড় মন্ত্রীরা আমার পেশাগত কাজের প্রতিবন্ধকতার জাল বুনেছিল। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ আমার বিরদ্ধে স্টেট ডিপার্টমেন্টে চিঠি লিখেছিল। তিনি শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশে শতশত সাংবাদিককে নির্যাতনের দৃষ্টান্তগুলো তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, একটি গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গড়ে তুলতে অবশ্যই একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিনিধিত্বশীল সরকার গঠন করতে হবে। নির্বাচিতদের হাতে শাসনভার হস্তান্তর বর্তমান সরকারের অন্যতম দায়িত্ব। এ জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাহায্য করতে হবে। দেশে ও বিদেশে আওয়ামী সরকারের নির্যাতনের বিবরণ তুলে ধরতে গিয়ে মুশফিক আবেগপ্রবণ হয়ে ওঠেন এবং এক পর্যায়ে কান্নায় ভেংগে পড়েন।
এ মতবিনিময় সভায় অংশ নেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডা. মজিবুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান ভূঁইয়া মিল্টন, গিয়াস আহমেদ, কামাল পাশা বাবুল, মোশাররফ হোসেন জসিম ভূঁইয়া, আব্দুস সবুর, মোশাররফ হোসেন সবুজ, মাকসুদুল এইচ চৌধুরী, মোতাহার হোসেন, নাসিম আহমেদ, বাচ্চু মিয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, আতিকুল হক আহাদ, মিজানুর রহমান, মূলধারার রাজনীতিক এটর্নি মঈন চৌধুরী, জাস্টিস সোমা সাঈদ, জাহাঙ্গীর সরওয়ার্দী, বদিউল আলম, সেলিম রেজা, মাযহারুল ইসলাম মিরন, তরিকুল ইসলাম মিঠু, আহমেদ সোহেল, সাইফুর রহমান খান হারুন, মৃধা মোহাম্মদ জসিম, মনির হোসেন, অনিক রাজ প্রমুখ।
মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হোয়াইট হাউজের সাবেক করসপনডেন্ট মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময়ের আয়োজন করে নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনসাল জেনারেলের অফিস। এতে বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশ নেন।
স্থানীয় সময় শুক্রবার নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কনসুলেট অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কনসাল জেনারেল নাজমুল হুদা। মুশফিক সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি ও জাতিসংঘের কূটনৈতিক রিপোটার্র ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় রাষ্ট্রদূত মুশফিক গত ১৫টি বছর প্রবাসে সাংবাদিকতা করতে গিয়ে বিভিন্ন বাধা বিপত্তির কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, হোয়াইট হাউজে সাংবাদিক হিসেবে যেন কাজ না করতে পারি সেজন্য মরিয়া ছিল পতিত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। হাসিনার বড় বড় মন্ত্রীরা আমার পেশাগত কাজের প্রতিবন্ধকতার জাল বুনেছিল। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ আমার বিরদ্ধে স্টেট ডিপার্টমেন্টে চিঠি লিখেছিল। তিনি শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশে শতশত সাংবাদিককে নির্যাতনের দৃষ্টান্তগুলো তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, একটি গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গড়ে তুলতে অবশ্যই একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিনিধিত্বশীল সরকার গঠন করতে হবে। নির্বাচিতদের হাতে শাসনভার হস্তান্তর বর্তমান সরকারের অন্যতম দায়িত্ব। এ জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাহায্য করতে হবে। দেশে ও বিদেশে আওয়ামী সরকারের নির্যাতনের বিবরণ তুলে ধরতে গিয়ে মুশফিক আবেগপ্রবণ হয়ে ওঠেন এবং এক পর্যায়ে কান্নায় ভেংগে পড়েন।
এ মতবিনিময় সভায় অংশ নেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডা. মজিবুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান ভূঁইয়া মিল্টন, গিয়াস আহমেদ, কামাল পাশা বাবুল, মোশাররফ হোসেন জসিম ভূঁইয়া, আব্দুস সবুর, মোশাররফ হোসেন সবুজ, মাকসুদুল এইচ চৌধুরী, মোতাহার হোসেন, নাসিম আহমেদ, বাচ্চু মিয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, আতিকুল হক আহাদ, মিজানুর রহমান, মূলধারার রাজনীতিক এটর্নি মঈন চৌধুরী, জাস্টিস সোমা সাঈদ, জাহাঙ্গীর সরওয়ার্দী, বদিউল আলম, সেলিম রেজা, মাযহারুল ইসলাম মিরন, তরিকুল ইসলাম মিঠু, আহমেদ সোহেল, সাইফুর রহমান খান হারুন, মৃধা মোহাম্মদ জসিম, মনির হোসেন, অনিক রাজ প্রমুখ।
সৌদি আরবে অবস্থানরত প্রবাসী কর্মীরা তাদের নিয়োগকর্তার (স্পন্সর) অনুমতি ছাড়াই চাকরি পরিবর্তন করতে পারবেন এবং সহজেই সৌদি আরবে প্রবেশ ও বের হওয়ার স্বাধীনতা পাবেন।
১২ ঘণ্টা আগেআসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে মালয়েশিয়াজুড়ে নিরাপত্তা ও আগমন কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ তিন হাজারেরও বেশি কর্মকর্তাকে দেশের সব প্রবেশপথে নিয়োগ দিয়েছে।
৬ দিন আগেজার্মানির ফ্রাঙ্কফুট শহরে আরম্ভ হয়েছে পাঁচ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বইমেলা। মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকারনাইন।
৭ দিন আগেজার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে আরম্ভ হয়েছে পাঁচ দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বইমেলা।বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকারনাইন।
৭ দিন আগে