
প্রতিনিধি, বুটেক্স

প্রথম সমাবর্তনও অনুষ্ঠিত হয়নি, তবু দ্বিতীয় সমাবর্তনের নামে নতুন করে রেজিস্ট্রেশন ফি আদায় শুরু করেছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স) প্রশাসন। এতে ক্ষোভে ফুঁসছেন সাবেক ও সদ্য স্নাতক শিক্ষার্থীরা। এক বছর আগে নির্ধারিত প্রথম সমাবর্তনের তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনো অনুষ্ঠানটি অনিশ্চিত, অথচ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আবারো অর্থ নেওয়া হচ্ছে কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই।
২০২৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর বুটেক্সের প্রথম সমাবর্তন হওয়ার কথা ছিল। সে অনুযায়ী প্রস্তুতিও নেওয়া হয়—গাউন, গিফট প্যাক, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টসহ সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতা ও উপাচার্য পরিবর্তনের কারণে অনুষ্ঠানটি বাতিল হয়। এরপর থেকে এক বছরেরও বেশি সময় কেটে গেলেও সমাবর্তনের নতুন তারিখ ঘোষণা হয়নি।
এই অবস্থায় মূল সার্টিফিকেট তোলার সময় দ্বিতীয় সমাবর্তনের নামে আবারো রেজিস্ট্রেশন ফি নেওয়া শুরু করেছে প্রশাসন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
৪৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘যেখানে প্রথম কনভোকেশনের কোনো তারিখই নেই, কোনো নোটিসও নেই, সেখানে দ্বিতীয় কনভোকেশনের নামে কেন টাকা দিতে হবে? এই টাকা কোথায় যাচ্ছে—তা নিয়েও কেউ কিছু বলছে না। এটি সরাসরি প্রতারণা।’
একই ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থী ইফতেখার আলম ইভান বলেন, ‘মূল সার্টিফিকেট তুলতেই আমাদের অনেক টাকা দিতে হয়—ট্রান্সক্রিপ্ট, সার্টিফিকেট, অন্যান্য ফি মিলে প্রায় পাঁচ হাজার টাকার মতো। তার ওপর কনভোকেশনের জন্য বাড়তি ফি দেওয়া অনেকের জন্যই কষ্টসাধ্য। সমাবর্তনের তারিখ না জেনেই ফি নেওয়া একেবারেই অযৌক্তিক।’
৪৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. আতিকুর রহমান আতিক বলেন, ‘দু’বছর আগে প্রথম সমাবর্তনের ফি নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। ওয়েবসাইটে কোনো নোটিশ বা ব্যাখ্যাও নেই। এখন আবার নতুন ফি নেওয়া হচ্ছে—এটা চরম দায়িত্বহীনতা।’
বুটেক্সের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মারজানী তুবন নাহার বলেন, ‘২০১৮ সালে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত ছিল, মূল সার্টিফিকেট তুলতে হলে কনভোকেশনের ফিও দিতে হবে। তবে দীর্ঘ বিলম্বের কারণে এখন শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রেশন করলেই সার্টিফিকেট পাচ্ছেন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন জানান, ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে গত বছর নির্ধারিত তারিখে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়নি। আমরা নতুন করে মন্ত্রণালয়ে অনুমতির আবেদন করেছি। অনুমতি পেলে এ বছরই প্রথম সমাবর্তন এবং পরের বছর দ্বিতীয় সমাবর্তন আয়োজন করা হবে।’

প্রথম সমাবর্তনও অনুষ্ঠিত হয়নি, তবু দ্বিতীয় সমাবর্তনের নামে নতুন করে রেজিস্ট্রেশন ফি আদায় শুরু করেছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স) প্রশাসন। এতে ক্ষোভে ফুঁসছেন সাবেক ও সদ্য স্নাতক শিক্ষার্থীরা। এক বছর আগে নির্ধারিত প্রথম সমাবর্তনের তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনো অনুষ্ঠানটি অনিশ্চিত, অথচ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আবারো অর্থ নেওয়া হচ্ছে কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই।
২০২৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর বুটেক্সের প্রথম সমাবর্তন হওয়ার কথা ছিল। সে অনুযায়ী প্রস্তুতিও নেওয়া হয়—গাউন, গিফট প্যাক, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টসহ সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতা ও উপাচার্য পরিবর্তনের কারণে অনুষ্ঠানটি বাতিল হয়। এরপর থেকে এক বছরেরও বেশি সময় কেটে গেলেও সমাবর্তনের নতুন তারিখ ঘোষণা হয়নি।
এই অবস্থায় মূল সার্টিফিকেট তোলার সময় দ্বিতীয় সমাবর্তনের নামে আবারো রেজিস্ট্রেশন ফি নেওয়া শুরু করেছে প্রশাসন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
৪৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘যেখানে প্রথম কনভোকেশনের কোনো তারিখই নেই, কোনো নোটিসও নেই, সেখানে দ্বিতীয় কনভোকেশনের নামে কেন টাকা দিতে হবে? এই টাকা কোথায় যাচ্ছে—তা নিয়েও কেউ কিছু বলছে না। এটি সরাসরি প্রতারণা।’
একই ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থী ইফতেখার আলম ইভান বলেন, ‘মূল সার্টিফিকেট তুলতেই আমাদের অনেক টাকা দিতে হয়—ট্রান্সক্রিপ্ট, সার্টিফিকেট, অন্যান্য ফি মিলে প্রায় পাঁচ হাজার টাকার মতো। তার ওপর কনভোকেশনের জন্য বাড়তি ফি দেওয়া অনেকের জন্যই কষ্টসাধ্য। সমাবর্তনের তারিখ না জেনেই ফি নেওয়া একেবারেই অযৌক্তিক।’
৪৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. আতিকুর রহমান আতিক বলেন, ‘দু’বছর আগে প্রথম সমাবর্তনের ফি নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। ওয়েবসাইটে কোনো নোটিশ বা ব্যাখ্যাও নেই। এখন আবার নতুন ফি নেওয়া হচ্ছে—এটা চরম দায়িত্বহীনতা।’
বুটেক্সের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মারজানী তুবন নাহার বলেন, ‘২০১৮ সালে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত ছিল, মূল সার্টিফিকেট তুলতে হলে কনভোকেশনের ফিও দিতে হবে। তবে দীর্ঘ বিলম্বের কারণে এখন শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রেশন করলেই সার্টিফিকেট পাচ্ছেন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন জানান, ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে গত বছর নির্ধারিত তারিখে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়নি। আমরা নতুন করে মন্ত্রণালয়ে অনুমতির আবেদন করেছি। অনুমতি পেলে এ বছরই প্রথম সমাবর্তন এবং পরের বছর দ্বিতীয় সমাবর্তন আয়োজন করা হবে।’

এক গ্রামের এক ছোট ছেলে রাফি। রাফি খুব বুদ্ধিমান। একদিন সে মাঠে খেলতে গেল। তার এক প্রতিবেশী রহিম চাচা মাঠের পাশে মুরগির ডিম রেখে খেলা দেখছিলেন। এমন সময় রাফি হঠাৎ নিজের অজান্তেই প্রতিবেশী চাচার একটি ডিম ভেঙে ফেলল।
৩৭ মিনিট আগে
তাকরিম সবে হাঁটি হাঁটি পা পা! তার পছন্দ চকোলেট, চিপস, জুস, কেক ইত্যাদি। এসব খাবারকে সে বলে ‘মজা’। বড় মামাকে নিয়ে সে মজার দোকানে যায়। দোকানে এসে এটা নেবে, ওটা নেবে করে ঠিক করে উঠতে পারে না কোনটা নেবে!
৪৩ মিনিট আগে
সব পাখিই দেখতে সুন্দর। তবে কাকাতুয়া নামের পাখিটি অন্যতম সুন্দর। আল্লাহতায়ালা এ পাখিটিকে নানা ধরনের উজ্জ্বল রঙ দিয়ে সাজিয়েছেন। সেসব রঙ দেখে আমরা মুগ্ধ হই। এ পর্যন্ত ৩১৭ প্রজাতির কাকাতুয়ার সন্ধান পাওয়া গেছে। এদের বেশির ভাগই উষ্ণ অঞ্চলের বন-জঙ্গলে বসবাস করে।
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের ‘ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম’-এর দাবি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এরই ধারাবাহিকতায় এবার প্রস্তাবনায় এসেছে ডিজিটাল পেমেন্ট সুবিধাসহ নানাবিধ আধুনিক ফিচার সংবলিত ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে স্টুডেন্ট অ্যাপ।
২ ঘণ্টা আগে