প্রতিনিধি, জবি
গাজীপুরে ১৩ বছরের এক শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে ভিক্টোরিয়া পার্কসংলগ্ন বিশ্বজিৎ চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘ধর্ষকের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, ‘আমার বোন ধর্ষণ কেনো, ইন্টারিম জবাব চাই’, ‘ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে, দিতে হবে’— এমন নানা স্লোগানে ক্যাম্পাস প্রকম্পিত করে তোলেন।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিচারহীনতার সংস্কৃতি বজায় আছে। এমন পরিস্থিতি কখনোই স্বাভাবিকভাবে মেনে নেওয়া যায় না। অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক ও ন্যায়সংগত বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানান তারা। একই সঙ্গে ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা ও পুনর্বাসনের কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।
জবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম বলেন, “ধর্ষক ও নিপীড়নকারীদের একমাত্র ঠিকানা জেলখানা ও জাহান্নাম। গাজীপুরের ঘটনার দ্রুত বিচার করতে হবে।”
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব বলেন, “ইন্টারিম সরকারের সময় থেকেই চার শতাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, কিন্তু বিচার হয়নি। ধর্ষকের কোনো ধর্ম নেই—তার একমাত্র পরিচয় সে ধর্ষক। তার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।”
আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য মাসুদ রানা বলেন, “একটার পর একটা ধর্ষণকে সমাজে স্বাভাবিক করে তোলা হচ্ছে, আর বিচার দীর্ঘায়িত করা হচ্ছে। অবিলম্বে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।”
জুলাই আন্দোলনের সংগঠক সাজ্জাদ হুসাইন মুন্না বলেন, “৫ আগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশে এমন পাশবিক ঘটনা অত্যন্ত হতাশাজনক। নারীদের নিরাপত্তা ও চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। প্রয়োজনে বিশেষ আইন করে হলেও গাজীপুরের ঘটনার সঙ্গে জড়িত ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হবে।”
সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্র ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান— ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় যেন আর বিচারহীনতার সংস্কৃতি না থাকে।
গাজীপুরে ১৩ বছরের এক শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে ভিক্টোরিয়া পার্কসংলগ্ন বিশ্বজিৎ চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘ধর্ষকের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, ‘আমার বোন ধর্ষণ কেনো, ইন্টারিম জবাব চাই’, ‘ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে, দিতে হবে’— এমন নানা স্লোগানে ক্যাম্পাস প্রকম্পিত করে তোলেন।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিচারহীনতার সংস্কৃতি বজায় আছে। এমন পরিস্থিতি কখনোই স্বাভাবিকভাবে মেনে নেওয়া যায় না। অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক ও ন্যায়সংগত বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানান তারা। একই সঙ্গে ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা ও পুনর্বাসনের কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।
জবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম বলেন, “ধর্ষক ও নিপীড়নকারীদের একমাত্র ঠিকানা জেলখানা ও জাহান্নাম। গাজীপুরের ঘটনার দ্রুত বিচার করতে হবে।”
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব বলেন, “ইন্টারিম সরকারের সময় থেকেই চার শতাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, কিন্তু বিচার হয়নি। ধর্ষকের কোনো ধর্ম নেই—তার একমাত্র পরিচয় সে ধর্ষক। তার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।”
আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য মাসুদ রানা বলেন, “একটার পর একটা ধর্ষণকে সমাজে স্বাভাবিক করে তোলা হচ্ছে, আর বিচার দীর্ঘায়িত করা হচ্ছে। অবিলম্বে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।”
জুলাই আন্দোলনের সংগঠক সাজ্জাদ হুসাইন মুন্না বলেন, “৫ আগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশে এমন পাশবিক ঘটনা অত্যন্ত হতাশাজনক। নারীদের নিরাপত্তা ও চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। প্রয়োজনে বিশেষ আইন করে হলেও গাজীপুরের ঘটনার সঙ্গে জড়িত ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হবে।”
সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্র ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান— ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় যেন আর বিচারহীনতার সংস্কৃতি না থাকে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৫ ঘণ্টা আগে