বিন্দু আক্তার
ঘুম থেকে উঠে যদি তুমি দেখতে পাও তোমার স্কুলের ইউনিফর্মের কিছুটা অংশ, নয়তো ব্যাগের কোনো অংশ ইঁদুরে কেটে নষ্ট করেছে, তাহলে নিশ্চয়ই তোমার খুব রাগ হবে। রাগ আমারও হতো। কারণ ইঁদুর এত দুষ্টু যে, সুযোগ পেলেই ওরা জিনিসপত্র কেটে যাচ্ছেতাই অবস্থা করে। বই-খাতা, কাঠপেনসিল, জামা-কাপড়, আলমারির কাঠ—কী না নষ্ট হয় ইঁদুরের হাতে! অবশ্য হাত দিয়ে নয়, ইঁদুররা ওসব করে দাঁত দিয়ে। সেই অপরাধী দাঁতগুলো বলা হয় কৃদন্ত (Incisor)।
ওই দাঁতের সংখ্যা মাত্র চারটি। এই চারটি দাঁতের দুটি থাকে ওপরের আর দুটি থাকে নিচের মাড়িতে। এসব কৃদন্ত দাঁত দিয়েই বইপত্র, কাঁথা-বালিশ, খাদ্যশস্য থেকে শুরু করে পাতলা টিনের কৌটাও কেটে ফেলে ওরা। কিন্তু অবাক হওয়ার মতো ব্যাপার হলো, কেটেকুটে যা নষ্ট করে, তার বেশির ভাগই ওদের খাদ্য নয়। তাহলে কেন এমন কাটাকুটি করে? তোমার মনে এ প্রশ্নটা আসতেই পারে। প্রাণী বিজ্ঞানীদের মনেও এসেছিল। তারা এ প্রশ্ন নিয়ে অনেক ভেবেছেন। গবেষণা করে শেষ পর্যন্ত জানতে পেরেছেন, কৃদন্ত নামে ইঁদুরের যে দুই জোড়া দাঁত রয়েছে, অনবরত ওগুলো বৃদ্ধি পেতে থাকে। কৃদন্ত বেশি বড় হয়ে গেলে আবার ইঁদুর বেচারাদের মুখ বন্ধ করতে কষ্ট হয়। খেতেও সমস্যা হয়।
আমরা তো জানি, শক্ত কোনো কিছুর সঙ্গে ঘষাঘষি করে জিনিসকে ছোট করা যায়, ইঁদুররাও তা জানে। আর জানে বলেই কৃদন্ত বৃদ্ধির গতিকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সামনে যা পায়, তাই ইঁদুররা কাটাকুটি করে। এতে আমাদের বইপত্র, দলিল-দস্তাবেজ বা অন্যকিছুর সঙ্গে ইঁদুরের কৃদন্তের ঘর্ষণ হয়। আর কৃদন্ত একটু একটু করে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ইঁদুরের দেহ-মনে স্বস্তি এনে দেয়।
শেষ কথা হলো, জিনিসপত্র কাটাকুটিতে ইঁদুরের কোনো দোষ নেই। কৃদন্ত নামের দাঁতগুলোর অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্যই বেচারা ইঁদুর জিনিসপত্র কাটাকুটি করে। মানুষের যদি অমন অনবরত বেড়ে যাওয়ার মতো কৃদন্ত থাকত, তাহলে আমরাও হয়তো ইঁদুর ভায়াদের মতো কাটাকুটি করতাম। সত্যি তা করতাম কি?
ঘুম থেকে উঠে যদি তুমি দেখতে পাও তোমার স্কুলের ইউনিফর্মের কিছুটা অংশ, নয়তো ব্যাগের কোনো অংশ ইঁদুরে কেটে নষ্ট করেছে, তাহলে নিশ্চয়ই তোমার খুব রাগ হবে। রাগ আমারও হতো। কারণ ইঁদুর এত দুষ্টু যে, সুযোগ পেলেই ওরা জিনিসপত্র কেটে যাচ্ছেতাই অবস্থা করে। বই-খাতা, কাঠপেনসিল, জামা-কাপড়, আলমারির কাঠ—কী না নষ্ট হয় ইঁদুরের হাতে! অবশ্য হাত দিয়ে নয়, ইঁদুররা ওসব করে দাঁত দিয়ে। সেই অপরাধী দাঁতগুলো বলা হয় কৃদন্ত (Incisor)।
ওই দাঁতের সংখ্যা মাত্র চারটি। এই চারটি দাঁতের দুটি থাকে ওপরের আর দুটি থাকে নিচের মাড়িতে। এসব কৃদন্ত দাঁত দিয়েই বইপত্র, কাঁথা-বালিশ, খাদ্যশস্য থেকে শুরু করে পাতলা টিনের কৌটাও কেটে ফেলে ওরা। কিন্তু অবাক হওয়ার মতো ব্যাপার হলো, কেটেকুটে যা নষ্ট করে, তার বেশির ভাগই ওদের খাদ্য নয়। তাহলে কেন এমন কাটাকুটি করে? তোমার মনে এ প্রশ্নটা আসতেই পারে। প্রাণী বিজ্ঞানীদের মনেও এসেছিল। তারা এ প্রশ্ন নিয়ে অনেক ভেবেছেন। গবেষণা করে শেষ পর্যন্ত জানতে পেরেছেন, কৃদন্ত নামে ইঁদুরের যে দুই জোড়া দাঁত রয়েছে, অনবরত ওগুলো বৃদ্ধি পেতে থাকে। কৃদন্ত বেশি বড় হয়ে গেলে আবার ইঁদুর বেচারাদের মুখ বন্ধ করতে কষ্ট হয়। খেতেও সমস্যা হয়।
আমরা তো জানি, শক্ত কোনো কিছুর সঙ্গে ঘষাঘষি করে জিনিসকে ছোট করা যায়, ইঁদুররাও তা জানে। আর জানে বলেই কৃদন্ত বৃদ্ধির গতিকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সামনে যা পায়, তাই ইঁদুররা কাটাকুটি করে। এতে আমাদের বইপত্র, দলিল-দস্তাবেজ বা অন্যকিছুর সঙ্গে ইঁদুরের কৃদন্তের ঘর্ষণ হয়। আর কৃদন্ত একটু একটু করে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ইঁদুরের দেহ-মনে স্বস্তি এনে দেয়।
শেষ কথা হলো, জিনিসপত্র কাটাকুটিতে ইঁদুরের কোনো দোষ নেই। কৃদন্ত নামের দাঁতগুলোর অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্যই বেচারা ইঁদুর জিনিসপত্র কাটাকুটি করে। মানুষের যদি অমন অনবরত বেড়ে যাওয়ার মতো কৃদন্ত থাকত, তাহলে আমরাও হয়তো ইঁদুর ভায়াদের মতো কাটাকুটি করতাম। সত্যি তা করতাম কি?
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
২২ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
২ ঘণ্টা আগে