তানজিলা মাহমুদ
হরিয়াল পাখি দেখতে অনেকটা পায়রার মতো। চোখ, ঠোঁটের ধরন, পায়ের গঠন, আকার-আকৃতি পায়রার সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায়। কোনো কোনো হরিয়ালের পালকের রঙও পায়রাদের মতো হয়। তবে হরিয়ালদের স্বভাব-চরিত্র পায়রাদের চেয়ে একটু ভিন্ন। এদের হাবভাব এমন যে, এরা যেন পায়রাদের তুলনায় উঁচু জাতের পাখি।
হরিয়ালকে ইংরেজিতে Yellow Footed Green Pigeon বলা হয়। তার মানে, যারা এই পাখিটির ইংরেজি নাম রেখেছেন, তারাও মেনে নিয়েছেন এরা পায়রা বা কবুতরেরই সমগোত্রীয়। এদের বৈজ্ঞানিক নাম Phoenicoptera.
হরিয়ালরা দেখতে পায়রার মতো হলেও এদের জীবনধারণ পদ্ধতিতে কিছু অমিল রয়েছে। যেমন হরিয়ালরা পায়রাদের মতো ধান, কাউন, তিল বা সরিষাজাতীয় শস্য খায় না। এরা সাধারণত ফল খেয়ে বেঁচে থাকে। পাকা ফুল এদের প্রিয় খাদ্য। হরিয়ালরা ঝাঁক বেঁধে ফলবতী গাছের ওপর চড়াও হয় এবং খুব সফলতার সঙ্গে ফল খেয়ে গাছটিকে ফলশূন্য করে দেয়।
পায়রারা গৃহপালিত পাখি, তবে হরিয়ালরা গৃহপালিত নয়। এরা বনের নিরিবিলি প্রান্তে বাস করে। খুঁটে খুঁটে শস্য খায় না বলে মাটিতেও নামে না। এ জন্যই এদের অহংকারী পাখি বলা হয়। এদের গড় আয়তন হয় পায়রাদের মতোই ৩৩ থেকে ৩৫ সেন্টিমিটার। গায়ের রঙ হলদেটে সবুজ। বুক থেকে গলা পর্যন্ত হলুদ রঙের প্রভাব বেশি থাকে। গায়ের রঙের কারণে এরা খুব সহজেই সবুজ পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকতে পারে। একঝাঁক হরিয়াল যখন কোনো গাছে এসে বসে, তখন পাতা থেকে এদের আলাদা করে বোঝা যায় না। কোনো কোনো হরিল লাল-খয়েরি মেশানো রঙেও হয়।
বাসা বানিয়ে বাস করায় অভ্যস্ত হলেও হরিয়ালরা বাসা বানানোয় দক্ষ নয়। খড়কুটো দিয়ে এরা যেনতেনভাবে বাসা নির্মাণ করে। সেই বাসায় ডিম পাড়ে। তবে এদের বাসাতে প্রচুর ফাঁকফোকর থাকে বলে বেশিরভাগ ডিমই নিচে পড়ে গিয়ে ভেঙে যায়। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হলে মা হরিয়াল বাচ্চাকে খুঁটে খুঁটে ফল খাওয়ায়। আর কচি পাতা দিয়ে ঢেকে শত্রু পাখিদের কাছ থেকে বাচ্চাদের আড়াল করে রাখে।
হরিয়ালরা পায়রাদের মতো বাকুম বাকুম করে ডাতে না। এরা কুই… কুউ…উ…করে শিস দেয়। আজকাল ফলবতী গাছের সংখ্যা কমে আসায় ক্রমে ক্রমে হরিয়ালদের সংখ্যাও কমে আসছে। আমাদের কর্তব্য এই সুন্দর প্রজাতির পাখিদের রক্ষা করার জন্য সচেতন হওয়া।
হরিয়াল পাখি দেখতে অনেকটা পায়রার মতো। চোখ, ঠোঁটের ধরন, পায়ের গঠন, আকার-আকৃতি পায়রার সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায়। কোনো কোনো হরিয়ালের পালকের রঙও পায়রাদের মতো হয়। তবে হরিয়ালদের স্বভাব-চরিত্র পায়রাদের চেয়ে একটু ভিন্ন। এদের হাবভাব এমন যে, এরা যেন পায়রাদের তুলনায় উঁচু জাতের পাখি।
হরিয়ালকে ইংরেজিতে Yellow Footed Green Pigeon বলা হয়। তার মানে, যারা এই পাখিটির ইংরেজি নাম রেখেছেন, তারাও মেনে নিয়েছেন এরা পায়রা বা কবুতরেরই সমগোত্রীয়। এদের বৈজ্ঞানিক নাম Phoenicoptera.
হরিয়ালরা দেখতে পায়রার মতো হলেও এদের জীবনধারণ পদ্ধতিতে কিছু অমিল রয়েছে। যেমন হরিয়ালরা পায়রাদের মতো ধান, কাউন, তিল বা সরিষাজাতীয় শস্য খায় না। এরা সাধারণত ফল খেয়ে বেঁচে থাকে। পাকা ফুল এদের প্রিয় খাদ্য। হরিয়ালরা ঝাঁক বেঁধে ফলবতী গাছের ওপর চড়াও হয় এবং খুব সফলতার সঙ্গে ফল খেয়ে গাছটিকে ফলশূন্য করে দেয়।
পায়রারা গৃহপালিত পাখি, তবে হরিয়ালরা গৃহপালিত নয়। এরা বনের নিরিবিলি প্রান্তে বাস করে। খুঁটে খুঁটে শস্য খায় না বলে মাটিতেও নামে না। এ জন্যই এদের অহংকারী পাখি বলা হয়। এদের গড় আয়তন হয় পায়রাদের মতোই ৩৩ থেকে ৩৫ সেন্টিমিটার। গায়ের রঙ হলদেটে সবুজ। বুক থেকে গলা পর্যন্ত হলুদ রঙের প্রভাব বেশি থাকে। গায়ের রঙের কারণে এরা খুব সহজেই সবুজ পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকতে পারে। একঝাঁক হরিয়াল যখন কোনো গাছে এসে বসে, তখন পাতা থেকে এদের আলাদা করে বোঝা যায় না। কোনো কোনো হরিল লাল-খয়েরি মেশানো রঙেও হয়।
বাসা বানিয়ে বাস করায় অভ্যস্ত হলেও হরিয়ালরা বাসা বানানোয় দক্ষ নয়। খড়কুটো দিয়ে এরা যেনতেনভাবে বাসা নির্মাণ করে। সেই বাসায় ডিম পাড়ে। তবে এদের বাসাতে প্রচুর ফাঁকফোকর থাকে বলে বেশিরভাগ ডিমই নিচে পড়ে গিয়ে ভেঙে যায়। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হলে মা হরিয়াল বাচ্চাকে খুঁটে খুঁটে ফল খাওয়ায়। আর কচি পাতা দিয়ে ঢেকে শত্রু পাখিদের কাছ থেকে বাচ্চাদের আড়াল করে রাখে।
হরিয়ালরা পায়রাদের মতো বাকুম বাকুম করে ডাতে না। এরা কুই… কুউ…উ…করে শিস দেয়। আজকাল ফলবতী গাছের সংখ্যা কমে আসায় ক্রমে ক্রমে হরিয়ালদের সংখ্যাও কমে আসছে। আমাদের কর্তব্য এই সুন্দর প্রজাতির পাখিদের রক্ষা করার জন্য সচেতন হওয়া।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে