আবু সুফিয়ান কবির
গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে হাঁস-মুরগি পালন করা হয়। যেসব হাঁস এক জায়গায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে তাদের আমরা পাতিহাঁস বলি। এরা নিয়মিত ডিম পাড়ে এবং তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। আর কিছু হাঁস আছে যারা একস্থানে স্থায়ীভাবে বসবাস করে না। রাজহাঁস ও বালিহাঁস এই প্রজাতির। হাঁসের পায়ের তিনটি আঙুল পাতলা ত্বক দিয়ে যুক্ত থাকে। সব হাঁসের ঠোঁট চ্যাপটা। ঠোঁটের কিনারা চিরুনির মতো খাঁজকাটা। ফলে এরা পানি থেকে খাদ্যবস্তু ছেঁকে তুলতে পারে। তুলুনামূলকভাবে হাঁসের ঘাড় লম্বা, দেহ নাদুসনুদুস ও ডানা লম্বা হয়। এ কারণে হাঁস ইচ্ছা করলে কিছুক্ষণ উড়তে পারে। তবে বাড়িতে পোষা হাঁস ওড়ে না। পাতিহাঁসের ঘাড় ও পা রাজহাঁসের তুলনায় খাটো। হাঁসের ডিম সাদা। ডিমের ওপর কোনো ধরনের দাগ থাকে না। হাঁস সাধারণত দুই ভাগে বিভক্ত থাকে—ভাসা হাঁস ও ডুবুরি হাঁস। আরো আছে চখা ও চক্রবাক হাঁস।
ভাসা হাঁস পানির ওপর চরে খায়। প্রত্যেকটি হাঁসের মাথায় মুকুর আছে। এর রং হয় উজ্জ্বল শুভ্র। স্ত্রী হাঁসের বর্ণ সাধারণত বাদামি হয়, কিন্তু পুরুষ হাঁসের রং বৈচিত্র্যময়। হাঁসের পেছনের আঙুল ছোট। অনেক সময় মাথা, ঘাড় ও বুকের ঊর্ধ্বাংশ প্রায় ৯০ ডিগ্রি কোণে পানিতে ডুবিয়ে ভাসা হাঁস জলজ উদ্ভিদের বীজ, পতঙ্গ ও শামুক সংগ্রহ করে খায়।
বাংলাদেশে ১২ ধরনের ডুবুড়ি হাঁস আছে। এদের একটি বাদ দিয়ে সবাই যাযাবর। এদের মধ্যে যেসব হাঁসের সহজে দেখা মেলে সেসবের মধ্যে আছে ম্যালার্ড, পিনটেইল, পান্তামুখী বা খুন্তি হাঁস, গ্যারগেনে, নীল পাখনা, ঢিল বা ছোট বুনোহাঁস, গ্যাডওয়াল/পিয়াং হাঁস এবং উইজিওন/লালশির।
পাতিহাঁস বাংলাদেশের বাসিন্দা। গৃহপালিত এই হাঁসের ঠোঁটের আগা হলুদ রঙের। ওপরের চোয়ালের গোড়ায় দুটি লাল দাগ থাকে। অন্যান্য যেসব হাঁস বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা তার মধ্যে রয়েছে বালি হাঁস, ছোট ও বড় সরালি। এই তিন প্রজাতির হাঁস গাছের কোটায় বাসা বানায় বলে এদের গেছো হাঁসও বলা হয়। বড় আকারের আরো দুই ধরনের হাঁস আমাদের দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করে। এরা হলো নুকতা বা বুঁচাহাস ও সাদা বাদিহাঁস।
ডুবুরি হাঁসের পেছনের আঙুল প্রশস্ত এবং কয়েকটি ভাগে বিভক্ত। এরা অনেকক্ষণ পানির নিচে ডুবে থাকতে পারে। এদের প্রধান খাবার মাছ, শামুক ও অন্যান্য জলজ কীটপতঙ্গ। আকৃতি, ডানার রং ও ডাক শুনে পুরুষ ও মেয়ে হাঁস চেনা যায়। পোটার্ড জাতীয় সব হাঁস পানিতে ডুবে সাঁতার কাটে। বাংলাদেশে পোটার্ডের ছয়টি প্রজাতি আছে। এরা হলো বামুনিয়া, রাঙ্গামুরি, ভুতি, সাধারণ ভুতি, বড় ভুতি ও শপ হাঁস। বাংলাদেশে বুচি হাঁস ও বাদি হাঁস বিপুল সংখ্যায় দেখতে পাওয়া যায়। এরা উড়তে ও দৌড়াতে পারে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝে একসঙ্গে সাতটি থেকে ১৫টি পর্যন্ত ডিম দেয় এবং নিজেরাই তা দিয়ে ডিম ফুটায়।
গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে হাঁস-মুরগি পালন করা হয়। যেসব হাঁস এক জায়গায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে তাদের আমরা পাতিহাঁস বলি। এরা নিয়মিত ডিম পাড়ে এবং তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। আর কিছু হাঁস আছে যারা একস্থানে স্থায়ীভাবে বসবাস করে না। রাজহাঁস ও বালিহাঁস এই প্রজাতির। হাঁসের পায়ের তিনটি আঙুল পাতলা ত্বক দিয়ে যুক্ত থাকে। সব হাঁসের ঠোঁট চ্যাপটা। ঠোঁটের কিনারা চিরুনির মতো খাঁজকাটা। ফলে এরা পানি থেকে খাদ্যবস্তু ছেঁকে তুলতে পারে। তুলুনামূলকভাবে হাঁসের ঘাড় লম্বা, দেহ নাদুসনুদুস ও ডানা লম্বা হয়। এ কারণে হাঁস ইচ্ছা করলে কিছুক্ষণ উড়তে পারে। তবে বাড়িতে পোষা হাঁস ওড়ে না। পাতিহাঁসের ঘাড় ও পা রাজহাঁসের তুলনায় খাটো। হাঁসের ডিম সাদা। ডিমের ওপর কোনো ধরনের দাগ থাকে না। হাঁস সাধারণত দুই ভাগে বিভক্ত থাকে—ভাসা হাঁস ও ডুবুরি হাঁস। আরো আছে চখা ও চক্রবাক হাঁস।
ভাসা হাঁস পানির ওপর চরে খায়। প্রত্যেকটি হাঁসের মাথায় মুকুর আছে। এর রং হয় উজ্জ্বল শুভ্র। স্ত্রী হাঁসের বর্ণ সাধারণত বাদামি হয়, কিন্তু পুরুষ হাঁসের রং বৈচিত্র্যময়। হাঁসের পেছনের আঙুল ছোট। অনেক সময় মাথা, ঘাড় ও বুকের ঊর্ধ্বাংশ প্রায় ৯০ ডিগ্রি কোণে পানিতে ডুবিয়ে ভাসা হাঁস জলজ উদ্ভিদের বীজ, পতঙ্গ ও শামুক সংগ্রহ করে খায়।
বাংলাদেশে ১২ ধরনের ডুবুড়ি হাঁস আছে। এদের একটি বাদ দিয়ে সবাই যাযাবর। এদের মধ্যে যেসব হাঁসের সহজে দেখা মেলে সেসবের মধ্যে আছে ম্যালার্ড, পিনটেইল, পান্তামুখী বা খুন্তি হাঁস, গ্যারগেনে, নীল পাখনা, ঢিল বা ছোট বুনোহাঁস, গ্যাডওয়াল/পিয়াং হাঁস এবং উইজিওন/লালশির।
পাতিহাঁস বাংলাদেশের বাসিন্দা। গৃহপালিত এই হাঁসের ঠোঁটের আগা হলুদ রঙের। ওপরের চোয়ালের গোড়ায় দুটি লাল দাগ থাকে। অন্যান্য যেসব হাঁস বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা তার মধ্যে রয়েছে বালি হাঁস, ছোট ও বড় সরালি। এই তিন প্রজাতির হাঁস গাছের কোটায় বাসা বানায় বলে এদের গেছো হাঁসও বলা হয়। বড় আকারের আরো দুই ধরনের হাঁস আমাদের দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করে। এরা হলো নুকতা বা বুঁচাহাস ও সাদা বাদিহাঁস।
ডুবুরি হাঁসের পেছনের আঙুল প্রশস্ত এবং কয়েকটি ভাগে বিভক্ত। এরা অনেকক্ষণ পানির নিচে ডুবে থাকতে পারে। এদের প্রধান খাবার মাছ, শামুক ও অন্যান্য জলজ কীটপতঙ্গ। আকৃতি, ডানার রং ও ডাক শুনে পুরুষ ও মেয়ে হাঁস চেনা যায়। পোটার্ড জাতীয় সব হাঁস পানিতে ডুবে সাঁতার কাটে। বাংলাদেশে পোটার্ডের ছয়টি প্রজাতি আছে। এরা হলো বামুনিয়া, রাঙ্গামুরি, ভুতি, সাধারণ ভুতি, বড় ভুতি ও শপ হাঁস। বাংলাদেশে বুচি হাঁস ও বাদি হাঁস বিপুল সংখ্যায় দেখতে পাওয়া যায়। এরা উড়তে ও দৌড়াতে পারে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝে একসঙ্গে সাতটি থেকে ১৫টি পর্যন্ত ডিম দেয় এবং নিজেরাই তা দিয়ে ডিম ফুটায়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৩ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪২ মিনিট আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
১ ঘণ্টা আগে