আজহার মাহমুদ
শিহাব খুবই সাধারণ একটা ছেলে। ক্লাস সিক্সে পড়ে সে। কিন্তু তার মধ্যে এক অদ্ভুত কৌতূহল সে সবসময় নতুন কিছু বানানোর চেষ্টা করে। একদিন শিহাবের জন্মদিনে দাদু শিহাবকে একটা পুরোনো পেনসিল উপহার দিলেন। পেনসিলটা দেখতে সাধারণ হলেও দাদু রহস্যময় কণ্ঠে বললেন, ‘এটা কিন্তু জাদুর পেনসিল! যা আঁকবে, তাই সত্য হয়ে যাবে!’
শিহাব প্রথমে বিশ্বাস করতে পারেনি, তবে সে পরীক্ষা করে দেখতে চাইল। সে কাগজে একটা আপেল আঁকল। হঠাৎ আঁকা আপেলটা কাগজ থেকে লাফিয়ে উঠল! শিহাব অবাক হয়ে গেল! এরপর সে একটা ছোট্ট খেলনা গাড়ি আঁকল আর সঙ্গে সঙ্গে সেটাও সত্যিকারের গাড়ি হয়ে গেল! এমন হতে দেখে শিহাব আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেল। সে ভাবল, ‘এই পেনসিল দিয়ে আমি অনেক কিছু তৈরি করতে পারব!’
শিহাব নিজের জন্য চকোলেট, খেলনা, বই সবকিছু আঁকতে লাগল। কিন্তু ধীরে ধীরে সে বুঝতে পারল, পেনসিলের শক্তি সীমাহীন নয়। ওটার ক্ষমতা কমে আসছে।
একদিন, শিহাবের ছোট বোন তামান্না কাঁদছিল কারণ তার প্রিয় খেলনা টেডি বিয়ার হারিয়ে গেছে। শিহাব তার জাদুর পেনসিল দিয়ে ঠিক তামান্নার খেলনাটির মতো একটি টেডি বিয়ার এঁকে দিল।
তামান্না খুশিতে লাফিয়ে উঠল! শিহাব তখন বুঝতে পারল, সত্যিকারের আনন্দ শুধু নিজের জন্য কিছু বানিয়ে পাওয়া যায় না, বরং অন্যদের সাহায্য করার মধ্যেও অনেক সুখ লুকিয়ে আছে। এরপর থেকে শিহাব শুধু নিজের জন্য কিছু আঁকা বন্ধ করল। সে তার পেনসিল দিয়ে গরিব শিশুদের জন্য জামা-কাপড়, ক্ষুধার্ত পাখিদের জন্য খাবার আর তার আশপাশের লোকদের সাহায্য করার জন্য দরকারি জিনিসপত্র আঁকতে লাগল।
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে সে দেখল, তার জাদুর পেনসিলটি আর নেই! সে খুঁজতে খুঁজতে অবশেষে একটা ছোট্ট নোট পেল, যেখানে লেখা ছিল, ‘তুমি তোমার দায়িত্ব সফলভাবে পালন করেছো, শিহাব! প্রকৃত জাদু হলো ভালোবাসা ও সাহায্য করার ইচ্ছা।’
শিহাব বুঝতে পারল, জাদুর পেনসিলের শক্তি শেষ হয়ে গেছে, কিন্তু সে যা শিখেছে, সেটাই আসল জাদু। এরপর থেকে সে নিজের প্রতিভা দিয়ে নতুন নতুন জিনিস বানানোর চেষ্টা করতে লাগল, আর সবার জন্য ভালো কিছু করার শপথ নিল। এভাবেই শিহাব হয়ে উঠল সত্যিকারের এক মানুষ!
শিহাব খুবই সাধারণ একটা ছেলে। ক্লাস সিক্সে পড়ে সে। কিন্তু তার মধ্যে এক অদ্ভুত কৌতূহল সে সবসময় নতুন কিছু বানানোর চেষ্টা করে। একদিন শিহাবের জন্মদিনে দাদু শিহাবকে একটা পুরোনো পেনসিল উপহার দিলেন। পেনসিলটা দেখতে সাধারণ হলেও দাদু রহস্যময় কণ্ঠে বললেন, ‘এটা কিন্তু জাদুর পেনসিল! যা আঁকবে, তাই সত্য হয়ে যাবে!’
শিহাব প্রথমে বিশ্বাস করতে পারেনি, তবে সে পরীক্ষা করে দেখতে চাইল। সে কাগজে একটা আপেল আঁকল। হঠাৎ আঁকা আপেলটা কাগজ থেকে লাফিয়ে উঠল! শিহাব অবাক হয়ে গেল! এরপর সে একটা ছোট্ট খেলনা গাড়ি আঁকল আর সঙ্গে সঙ্গে সেটাও সত্যিকারের গাড়ি হয়ে গেল! এমন হতে দেখে শিহাব আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেল। সে ভাবল, ‘এই পেনসিল দিয়ে আমি অনেক কিছু তৈরি করতে পারব!’
শিহাব নিজের জন্য চকোলেট, খেলনা, বই সবকিছু আঁকতে লাগল। কিন্তু ধীরে ধীরে সে বুঝতে পারল, পেনসিলের শক্তি সীমাহীন নয়। ওটার ক্ষমতা কমে আসছে।
একদিন, শিহাবের ছোট বোন তামান্না কাঁদছিল কারণ তার প্রিয় খেলনা টেডি বিয়ার হারিয়ে গেছে। শিহাব তার জাদুর পেনসিল দিয়ে ঠিক তামান্নার খেলনাটির মতো একটি টেডি বিয়ার এঁকে দিল।
তামান্না খুশিতে লাফিয়ে উঠল! শিহাব তখন বুঝতে পারল, সত্যিকারের আনন্দ শুধু নিজের জন্য কিছু বানিয়ে পাওয়া যায় না, বরং অন্যদের সাহায্য করার মধ্যেও অনেক সুখ লুকিয়ে আছে। এরপর থেকে শিহাব শুধু নিজের জন্য কিছু আঁকা বন্ধ করল। সে তার পেনসিল দিয়ে গরিব শিশুদের জন্য জামা-কাপড়, ক্ষুধার্ত পাখিদের জন্য খাবার আর তার আশপাশের লোকদের সাহায্য করার জন্য দরকারি জিনিসপত্র আঁকতে লাগল।
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে সে দেখল, তার জাদুর পেনসিলটি আর নেই! সে খুঁজতে খুঁজতে অবশেষে একটা ছোট্ট নোট পেল, যেখানে লেখা ছিল, ‘তুমি তোমার দায়িত্ব সফলভাবে পালন করেছো, শিহাব! প্রকৃত জাদু হলো ভালোবাসা ও সাহায্য করার ইচ্ছা।’
শিহাব বুঝতে পারল, জাদুর পেনসিলের শক্তি শেষ হয়ে গেছে, কিন্তু সে যা শিখেছে, সেটাই আসল জাদু। এরপর থেকে সে নিজের প্রতিভা দিয়ে নতুন নতুন জিনিস বানানোর চেষ্টা করতে লাগল, আর সবার জন্য ভালো কিছু করার শপথ নিল। এভাবেই শিহাব হয়ে উঠল সত্যিকারের এক মানুষ!
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
২ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
২ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
২ ঘণ্টা আগে