অধ্যাপক ডা. মো. গোলাম ছাবেয়ার
সংক্রামক রোগগুলো বেশি লক্ষ করা যায় অপরিচ্ছন্ন, দূষিত পরিবেশে বসবাসরত মানুষের মধ্যে। যাদের আবাসিক অবস্থান অতটা উন্নত পর্যায়ে নয়। নোংরা, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ জীবাণু ও জীবাণুর বাহকের জন্য অভ্যস্ত অনুকূল। পরিবেশ যত দূষিত হবে, সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব ততই বৃদ্ধি পাবে। তাই সব দিক বিবেচনা করে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ সংক্রামক রোগব্যাধির জন্য অত্যন্ত সহায়ক। পরিবেশদূষণ, নিম্নমানের জীবনযাপনের মান, পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারের অভাব, স্বাস্থ্যসচেতনতার অজ্ঞতা, খাবার-দাবার তৈরি, পরিবেশন ও গ্রহণের যে মান রক্ষা করা প্রয়োজন, তার স্বল্পতা বাংলাদেশকে নিয়ে যাচ্ছে সংক্রামক রোগের এক অভয়ারণ্যের দিকে। অন্যদিকে পরিবর্তিত পরিবেশও অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করছে জীবাণু ও বাহকের অস্তিত্ব রক্ষায়। সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে বাহক এবং বাহকের পরিবেশ, জীবাণু এবং পোষকÑএদের মধ্যে একটি সুন্দর ও ছন্দময় সম্পর্ক থাকে। যদি পরিবেশের উপাদানগুলো বাহকের অনুকূলে থাকে, তবে বাহক যেমন অতি স্বাচ্ছন্দ্যে জীবাণুকে বহন করতে পারে, তেমনি জীবাণুও অতি সহজেই তার রেপ্লিকেশন ঘটাতে পারে। সেই সঙ্গে জীবাণু রোগের তীব্রতা বৃদ্ধি করে মৃত্যুহার বাড়িয়ে দেয়।
এ দেশে ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা, আপেক্ষিক আর্দ্রতা, সূর্যের আলোর তীব্রতা, বাতাসের গতিবেগ প্রভৃতি পরিবেশগত উপাদানের তারতম্য ঘটে। এই তারতম্যের কারণে কখনো বাহকের বংশ বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়, আবার কখনো জীবাণু সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পায়। একইভাবে পরিবেশের দূষণ যেমন জীবাণুর কর্মক্ষমতা বা সংখ্যা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, তেমনি মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বা জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার-ক্ষমতা ব্যাপকভাবে হ্রাস করে। এই সত্যতা সবাইকে সার্বিকভাবে উপলব্ধি করেই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নির্দিষ্ট সংক্রামক ব্যাধির ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত এবং নিজ নিজ পরিবেশগত কাঠামোর ভিত্তিতে প্রণীত গাইডলাইন অনুযায়ী সব ধরনের বিধিনিষেধ মেনেই চলতে হবে।
উদাহরণ হিসেবে বলতে হয়, ডেঙ্গু ভাইরাস একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে পরিবাহিত হওয়ার ক্ষেত্রে বাহকের ভূমিকাই প্রধান। তাই এর বাহকের থেকে সুরক্ষার জন্য অবশ্যই মশার প্রজনন প্রক্রিয়া অর্থাৎ জীবনচক্রের ধারা বা জীবনচক্রের ধাপগুলো সম্পর্কে জানতে হবে। বাহক নামক এডিস মশকীর জীবনচক্র ও প্রজনন স্থল সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। যদি মশকীর আচরণ, মরফোলজি বা শরীরের বাহ্যিক গঠন, ডিম পাড়ার ধরন, স্থান এবং মানুষের সংস্পর্শে আসার সময় ও সংবেদনশীলতা প্রভৃতি বিষয়গুলো জানতে পারলেই ডেঙ্গুব বাহককে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। ডেঙ্গুব বাহক নিয়ন্ত্রণ এলেই ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব হবে। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার দুটি প্রজাতি রয়েছে। এডিস ইজিপ্টি ও এডিস অ্যালবোপিকটাস সমানতালে ডেঙ্গু ছড়াচ্ছে।
নারিকেল মালাই, নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ের নিচে ফ্লাডিং ফ্লোর, জমানো পানি, কনটেইনার, টায়ার অথবা বহুতল ভবনের পানির পাম্প প্রভৃতিতে এডিস ইজিপ্টির উপস্থিতি অত্যন্ত বেশি এবং উদ্বেগজনক। প্রাকৃতিক উৎস যেমন কচুগাছ, কলাগাছের পাতার এক্সাইল, গাছের ছিদ্র বা কুঠুরি, ব্যাম্ব ট্রাম্প প্রভৃতির মধ্যে এডিস অ্যালবোপিকটাসের ঘনত্ব বিপজ্জনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। একইভাবে উভয় প্রজাতিই ডেঙ্গু ভাইরাস বহন করে চলেছে। সে জন্যই আর শহর ও গ্রামাঞ্চলে আক্রান্ত মশার ঘনত্ব নির্ণয় করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।
যোগাযোগমাধ্যম অত্যন্ত সহজ হওয়ার ফলে ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির চলাচলে খুব সহজেই গ্রামাঞ্চলে চলে যাচ্ছে ডেঙ্গু ভাইরাস। এই আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত যখন এডিস অ্যালবোপিকটাস পান করবে, তখন খুব সহজেই মশাটি আক্রান্ত হবে এবং এখন সমান্তরাল ও ভার্টিক্যাল দুদিকেই ডেঙ্গু বিস্তার লাভ করবে। ভার্টিক্যাল বিস্তার অর্থাৎ এক জেনারেশন থেকে অন্য জেনারেশনে বিস্তার লাভ খুবই স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় চলে। এটা আরো ত্বরান্বিত হচ্ছে যথাযথ কন্টাক্ট ট্রেসিংয়ের অভাবে। পুরোপুরি যদি আক্রান্ত রোগের রোগীর সত্যিকারের ঠিকানা অনুসন্ধান করা না যায়, তাহলে বিনা বাধায় আক্রান্ত মশা ডেঙ্গু ভাইরাস ছড়াবে। এ ক্ষেত্রে যেমন আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, একই সঙ্গে বাড়ছে আক্রান্ত মশার সংখ্যা। বৃদ্ধি পাচ্ছে আক্রান্ত এরিয়া। ক্রমেই সংক্রামিত মশা ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা নির্বিঘ্নে বাড়িয়ে চলেছে।
বাদুড় দ্বারা একইভাবে শীতকালে নিপাহ ভাইরাসের যে প্রাণঘাতী আবির্ভাব আমাদের মূল্যবান জীবন কেড়ে নিচ্ছে, তা থেকে পরিত্রাণের উপায় হলো-সচেতনতা। কাঁচা খেজুরের রস বাদুড়ের বিষ্টা থেকে রক্ষা করা এবং কাঁচা রস পান করা থেকে বিরত থাকা। বাদুড়ের দ্বারা অর্ধ-খাওয়া ফল কখনোই খাওয়া যাবে না। রস উৎসবসহ এমন সামাজিক উৎসব এড়িয়ে চলা। আমাদের দেশে এ সংক্রামক রোগের বিস্তার যত সহজেই হতে পারে, উন্নত দেশগুলোয় তত সহজে সম্ভব নয়। তাই সচেতনতার বিকল্প নেই।
লেখক : অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
কীটতত্ত্ব বিভাগ, জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান, মহাখালী, ঢাকা
সংক্রামক রোগগুলো বেশি লক্ষ করা যায় অপরিচ্ছন্ন, দূষিত পরিবেশে বসবাসরত মানুষের মধ্যে। যাদের আবাসিক অবস্থান অতটা উন্নত পর্যায়ে নয়। নোংরা, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ জীবাণু ও জীবাণুর বাহকের জন্য অভ্যস্ত অনুকূল। পরিবেশ যত দূষিত হবে, সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব ততই বৃদ্ধি পাবে। তাই সব দিক বিবেচনা করে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ সংক্রামক রোগব্যাধির জন্য অত্যন্ত সহায়ক। পরিবেশদূষণ, নিম্নমানের জীবনযাপনের মান, পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারের অভাব, স্বাস্থ্যসচেতনতার অজ্ঞতা, খাবার-দাবার তৈরি, পরিবেশন ও গ্রহণের যে মান রক্ষা করা প্রয়োজন, তার স্বল্পতা বাংলাদেশকে নিয়ে যাচ্ছে সংক্রামক রোগের এক অভয়ারণ্যের দিকে। অন্যদিকে পরিবর্তিত পরিবেশও অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করছে জীবাণু ও বাহকের অস্তিত্ব রক্ষায়। সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে বাহক এবং বাহকের পরিবেশ, জীবাণু এবং পোষকÑএদের মধ্যে একটি সুন্দর ও ছন্দময় সম্পর্ক থাকে। যদি পরিবেশের উপাদানগুলো বাহকের অনুকূলে থাকে, তবে বাহক যেমন অতি স্বাচ্ছন্দ্যে জীবাণুকে বহন করতে পারে, তেমনি জীবাণুও অতি সহজেই তার রেপ্লিকেশন ঘটাতে পারে। সেই সঙ্গে জীবাণু রোগের তীব্রতা বৃদ্ধি করে মৃত্যুহার বাড়িয়ে দেয়।
এ দেশে ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা, আপেক্ষিক আর্দ্রতা, সূর্যের আলোর তীব্রতা, বাতাসের গতিবেগ প্রভৃতি পরিবেশগত উপাদানের তারতম্য ঘটে। এই তারতম্যের কারণে কখনো বাহকের বংশ বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়, আবার কখনো জীবাণু সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পায়। একইভাবে পরিবেশের দূষণ যেমন জীবাণুর কর্মক্ষমতা বা সংখ্যা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, তেমনি মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বা জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার-ক্ষমতা ব্যাপকভাবে হ্রাস করে। এই সত্যতা সবাইকে সার্বিকভাবে উপলব্ধি করেই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নির্দিষ্ট সংক্রামক ব্যাধির ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত এবং নিজ নিজ পরিবেশগত কাঠামোর ভিত্তিতে প্রণীত গাইডলাইন অনুযায়ী সব ধরনের বিধিনিষেধ মেনেই চলতে হবে।
উদাহরণ হিসেবে বলতে হয়, ডেঙ্গু ভাইরাস একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে পরিবাহিত হওয়ার ক্ষেত্রে বাহকের ভূমিকাই প্রধান। তাই এর বাহকের থেকে সুরক্ষার জন্য অবশ্যই মশার প্রজনন প্রক্রিয়া অর্থাৎ জীবনচক্রের ধারা বা জীবনচক্রের ধাপগুলো সম্পর্কে জানতে হবে। বাহক নামক এডিস মশকীর জীবনচক্র ও প্রজনন স্থল সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। যদি মশকীর আচরণ, মরফোলজি বা শরীরের বাহ্যিক গঠন, ডিম পাড়ার ধরন, স্থান এবং মানুষের সংস্পর্শে আসার সময় ও সংবেদনশীলতা প্রভৃতি বিষয়গুলো জানতে পারলেই ডেঙ্গুব বাহককে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। ডেঙ্গুব বাহক নিয়ন্ত্রণ এলেই ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব হবে। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার দুটি প্রজাতি রয়েছে। এডিস ইজিপ্টি ও এডিস অ্যালবোপিকটাস সমানতালে ডেঙ্গু ছড়াচ্ছে।
নারিকেল মালাই, নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ের নিচে ফ্লাডিং ফ্লোর, জমানো পানি, কনটেইনার, টায়ার অথবা বহুতল ভবনের পানির পাম্প প্রভৃতিতে এডিস ইজিপ্টির উপস্থিতি অত্যন্ত বেশি এবং উদ্বেগজনক। প্রাকৃতিক উৎস যেমন কচুগাছ, কলাগাছের পাতার এক্সাইল, গাছের ছিদ্র বা কুঠুরি, ব্যাম্ব ট্রাম্প প্রভৃতির মধ্যে এডিস অ্যালবোপিকটাসের ঘনত্ব বিপজ্জনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। একইভাবে উভয় প্রজাতিই ডেঙ্গু ভাইরাস বহন করে চলেছে। সে জন্যই আর শহর ও গ্রামাঞ্চলে আক্রান্ত মশার ঘনত্ব নির্ণয় করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।
যোগাযোগমাধ্যম অত্যন্ত সহজ হওয়ার ফলে ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির চলাচলে খুব সহজেই গ্রামাঞ্চলে চলে যাচ্ছে ডেঙ্গু ভাইরাস। এই আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত যখন এডিস অ্যালবোপিকটাস পান করবে, তখন খুব সহজেই মশাটি আক্রান্ত হবে এবং এখন সমান্তরাল ও ভার্টিক্যাল দুদিকেই ডেঙ্গু বিস্তার লাভ করবে। ভার্টিক্যাল বিস্তার অর্থাৎ এক জেনারেশন থেকে অন্য জেনারেশনে বিস্তার লাভ খুবই স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় চলে। এটা আরো ত্বরান্বিত হচ্ছে যথাযথ কন্টাক্ট ট্রেসিংয়ের অভাবে। পুরোপুরি যদি আক্রান্ত রোগের রোগীর সত্যিকারের ঠিকানা অনুসন্ধান করা না যায়, তাহলে বিনা বাধায় আক্রান্ত মশা ডেঙ্গু ভাইরাস ছড়াবে। এ ক্ষেত্রে যেমন আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, একই সঙ্গে বাড়ছে আক্রান্ত মশার সংখ্যা। বৃদ্ধি পাচ্ছে আক্রান্ত এরিয়া। ক্রমেই সংক্রামিত মশা ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা নির্বিঘ্নে বাড়িয়ে চলেছে।
বাদুড় দ্বারা একইভাবে শীতকালে নিপাহ ভাইরাসের যে প্রাণঘাতী আবির্ভাব আমাদের মূল্যবান জীবন কেড়ে নিচ্ছে, তা থেকে পরিত্রাণের উপায় হলো-সচেতনতা। কাঁচা খেজুরের রস বাদুড়ের বিষ্টা থেকে রক্ষা করা এবং কাঁচা রস পান করা থেকে বিরত থাকা। বাদুড়ের দ্বারা অর্ধ-খাওয়া ফল কখনোই খাওয়া যাবে না। রস উৎসবসহ এমন সামাজিক উৎসব এড়িয়ে চলা। আমাদের দেশে এ সংক্রামক রোগের বিস্তার যত সহজেই হতে পারে, উন্নত দেশগুলোয় তত সহজে সম্ভব নয়। তাই সচেতনতার বিকল্প নেই।
লেখক : অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
কীটতত্ত্ব বিভাগ, জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান, মহাখালী, ঢাকা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
২২ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
২ ঘণ্টা আগে